ঢাকা ১২:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন গাজীপুরে দুর্নীতিবাজ ভূমি কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ এটিএম আজহারুলের মুক্তির দাবিতে গণঅবস্থানের ডাক জামায়াতের চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩ বাংলাদেশে ২৯ মিলিয়ন ডলার কারা পেয়েছে? যা বললেন ট্রাম্প অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল বাংলা ৫২ নিউজ ডটকম এর ৯ম বর্ষপূর্তি আজশনিবার সকাল দশটায় পিরোজপুর মঠবাড়িয়ায় উদযাপিত হয় কোনাবাড়িতে বিএনপি’র দু’গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া: আতঙ্কে ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ৩৬ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মায়ের সন্ধান পেল সাংবাদিক আশিকুর রহমান জামাল

কালকিনিতে বাঁশের তৈরী পণ্য বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন খালেক

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৬:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অগাস্ট ২০২১
  • / ২৮৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার মাদারীপুর ॥

বর্ষা মৌসুম চলছে, তাই গ্রামের লোকজন মাছ ধরার অন্যতম সামগ্রী বাঁশের তৈরী চালন ও চাইসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র সংগ্রহ করছেন । অনেকে বর্ষা শুরুহবার আগেই এসব প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনার জন্য বিভিন্ন হাট-বাজারে ছুটে যান। তাই ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন বাঁশের তৈরী সামগ্রী বানানোর কারিগররা। হাটে গেলে বাশের তৈরী এসব পণ্য ক্রয়- বিক্রয় এখন চোখে পড়ার মতো। এমনই একজন কারিগর মাদারীপুরের কালকিনি পৌর এলাকার চরবিভাগদী গ্রামের আব্দুল খালেক সরদার। তার বয়স এখন ৪৮ বছর। জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি আর আগের মতো কঠিন কাজ করতে পারেন না। তার সংসারে রয়েছেন বৃদ্ধ বাবা- মা স্ত্রী ও চার মেয়েসহ ৭জন সদস্য। আর সংসারের সমস্ত খরচ চালানোর দায়িত্ব তার উপরেই। তবে তিনি দমে যাওয়ার পাত্র নন। তিনি বিভিন্নহাটে গিয়ে ও নিজ ঘরের বারান্দায় বসে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি মাছ ধরার চালন, চাই, মাটি কাটার ওড়া ও মুরগীর খাঁচা তৈরির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি বছরের ১২ মাসই এ কাজে ব্যস্ত থাকেন। তবে বর্ষা আসলে চালন ও চাইসহ মাছ ধরার সামগ্রীর চাহিদা অন্য সময়ের চেয়ে অনেকটা বেড়ে যায়। তাই তিনি এ মৌসুমে এসব তৈরী জিনিসপত্র পাইকারী-খুচরা ও বিভিন্ন হাট-বাজারে ঘুরে- ঘুরে বিক্রি করে থাকেন। বাঁশই তার কাছে জীবিকা নির্বাহের অন্যতম হাতিয়ার। এ সমস্ত তৈরী করা জিনিসপত্র বাজারে বিক্রি করে যা আয় করেন তা দিয়ে চলে তার পুরো সংসার। এব্যাপারে আব্দুল খালেক সরদার বলেন, আমি ভারি কাজ করতে পারিনা। তাই আমি এখন বাঁশ দিয়ে চালন, চাই ওড়া ও খাচা তৈরী করে বিভিন্ন হাট বাজারে বিক্রি করি। আর এ উপার্জনের টাকায় এখন আমার সংসার চলে। পরিবার নিয়ে সুখে দিন কাটাচ্ছি আমরা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কালকিনিতে বাঁশের তৈরী পণ্য বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন খালেক

আপডেট টাইম : ০৭:০৬:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অগাস্ট ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার মাদারীপুর ॥

বর্ষা মৌসুম চলছে, তাই গ্রামের লোকজন মাছ ধরার অন্যতম সামগ্রী বাঁশের তৈরী চালন ও চাইসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র সংগ্রহ করছেন । অনেকে বর্ষা শুরুহবার আগেই এসব প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনার জন্য বিভিন্ন হাট-বাজারে ছুটে যান। তাই ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন বাঁশের তৈরী সামগ্রী বানানোর কারিগররা। হাটে গেলে বাশের তৈরী এসব পণ্য ক্রয়- বিক্রয় এখন চোখে পড়ার মতো। এমনই একজন কারিগর মাদারীপুরের কালকিনি পৌর এলাকার চরবিভাগদী গ্রামের আব্দুল খালেক সরদার। তার বয়স এখন ৪৮ বছর। জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি আর আগের মতো কঠিন কাজ করতে পারেন না। তার সংসারে রয়েছেন বৃদ্ধ বাবা- মা স্ত্রী ও চার মেয়েসহ ৭জন সদস্য। আর সংসারের সমস্ত খরচ চালানোর দায়িত্ব তার উপরেই। তবে তিনি দমে যাওয়ার পাত্র নন। তিনি বিভিন্নহাটে গিয়ে ও নিজ ঘরের বারান্দায় বসে প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি মাছ ধরার চালন, চাই, মাটি কাটার ওড়া ও মুরগীর খাঁচা তৈরির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি বছরের ১২ মাসই এ কাজে ব্যস্ত থাকেন। তবে বর্ষা আসলে চালন ও চাইসহ মাছ ধরার সামগ্রীর চাহিদা অন্য সময়ের চেয়ে অনেকটা বেড়ে যায়। তাই তিনি এ মৌসুমে এসব তৈরী জিনিসপত্র পাইকারী-খুচরা ও বিভিন্ন হাট-বাজারে ঘুরে- ঘুরে বিক্রি করে থাকেন। বাঁশই তার কাছে জীবিকা নির্বাহের অন্যতম হাতিয়ার। এ সমস্ত তৈরী করা জিনিসপত্র বাজারে বিক্রি করে যা আয় করেন তা দিয়ে চলে তার পুরো সংসার। এব্যাপারে আব্দুল খালেক সরদার বলেন, আমি ভারি কাজ করতে পারিনা। তাই আমি এখন বাঁশ দিয়ে চালন, চাই ওড়া ও খাচা তৈরী করে বিভিন্ন হাট বাজারে বিক্রি করি। আর এ উপার্জনের টাকায় এখন আমার সংসার চলে। পরিবার নিয়ে সুখে দিন কাটাচ্ছি আমরা।