ঢাকা ১০:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রংপুর থেকে আমাকে উপদেষ্টা ভাবুন: প্রধান উপদেষ্টা সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে মার্কিন মানবাধিকারকর্মীর অনশন ধর্মঘট চিন্ময় দাস ইস্যুতে ভারতের সংসদে বিবৃতি দেবেন জয়শঙ্কর শিক্ষনীয় জ্বলন্ত উদাহরণ রেখে আকর্ষনীয় ক্লাসপার্টি জাহান আইডিয়াল স্কুলে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম,২৯ নভেম্বর ২০২৪ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সম্মেলন হতে যাচ্ছে চিন্ময় দাসের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গ ভারতের উদ্বেগ নিয়ে পিনাকীর পোস্ট আবারও হাসনাতের গাড়ি চাপা দেওয়ার চেষ্টা জামিন পেলেন বরখাস্ত হওয়া সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি ইসকন ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানাল হাইকোর্ট

দ্বিতীয় ডোজ ১৫ দিনে দেওয়া যায় কিনা, বিবেচনার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:০৩:৩৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ আগস্ট ২০২১
  • / ২৩৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সময়ের ব্যবধান এক মাস থেকে কমিয়ে ১৫ দিন করা যায় কিনা, তা বিবেচনা করার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ সোমবার (২৩ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সময়ের ব্যবধানটা একটু কমিয়ে দেওয়া যায় কিনা। এখন আমরা এক মাস দিচ্ছি। এক মাসের পরিবর্তে ১৫ বা ২০ দিন করে দিতে পারি কিনা, সেটা বলেছেন। আমরা সেটাও করব যদি সম্ভব হয়।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো বলেন, অন্যান্য দেশে ১৫ দিনের মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়। সেই দেশের রেফারেন্স টেনে বলা হয়েছে। এখন ডাব্লিউএইচও’র সঙ্গে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব এ বিষয়ে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বললেন, শ্রমিকদেরকে ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য। আমরা তো দিচ্ছি। ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার ডাক্তার-নার্স ও তাদের পরিবারকে দেওয়া হচ্ছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী ও তাদের পরিবারের সদস্য, গণমাধ্যম কর্মী ও তাদের পরিবার, ছাত্রদের এবং বিদেশে যারা চাকরির জন্য যাচ্ছে তাদেরকেও দেওয়া হচ্ছে। শ্রমিকদেরকেও দেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু গার্মেন্টস, ওনাররা চাচ্ছে সকল গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে যেন দেওয়া হয়। আমরা বলেছি ভ্যাকসিন প্রাপ্তি সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে দেওয়া হবে। আমরা চাই দেশের প্রতিটি মানুষ ভ্যাকসিন পাক এবং সুরক্ষিত থাকুক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা ভ্যাকসিন দিচ্ছি, এতে সুরক্ষা বাড়বে। ভ্যাকসিন যারা নিয়েছেন তাদের মধ্যে মৃত্যুর হার খুবই কম। হাতে গোনা ১-২ হতে পারে। আমরা চাই সকলে ভ্যাকসিনেটেড হয়ে যাক এবং সুস্থ থাক। কিন্তু সংক্রমণ তো হয়। আমাদের এখন বিনোদনের জায়গাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে, রেস্টুরেন্ট ও যানবাহন খুলে দেওয়া হয়েছে। আমি আহ্বান করবো আপনারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসমস্ত জায়গা ব্যবহার করবেন। অবশ্যই মাস্ক পরবেন এবং দূরত্ব বজায় রাখবেন। সময়মতো টিকা নিয়ে নেবেন। তাহলে দেশ ভালো থাকবে। মৃত্যুর হার যেভাবে কমছে, ইনশাল্লাহ সংক্রমণও কমে যাবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দ্বিতীয় ডোজ ১৫ দিনে দেওয়া যায় কিনা, বিবেচনার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

আপডেট টাইম : ০৪:০৩:৩৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ আগস্ট ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সময়ের ব্যবধান এক মাস থেকে কমিয়ে ১৫ দিন করা যায় কিনা, তা বিবেচনা করার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ সোমবার (২৩ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার সময়ের ব্যবধানটা একটু কমিয়ে দেওয়া যায় কিনা। এখন আমরা এক মাস দিচ্ছি। এক মাসের পরিবর্তে ১৫ বা ২০ দিন করে দিতে পারি কিনা, সেটা বলেছেন। আমরা সেটাও করব যদি সম্ভব হয়।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো বলেন, অন্যান্য দেশে ১৫ দিনের মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়। সেই দেশের রেফারেন্স টেনে বলা হয়েছে। এখন ডাব্লিউএইচও’র সঙ্গে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব এ বিষয়ে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বললেন, শ্রমিকদেরকে ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য। আমরা তো দিচ্ছি। ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার ডাক্তার-নার্স ও তাদের পরিবারকে দেওয়া হচ্ছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ বাহিনী ও তাদের পরিবারের সদস্য, গণমাধ্যম কর্মী ও তাদের পরিবার, ছাত্রদের এবং বিদেশে যারা চাকরির জন্য যাচ্ছে তাদেরকেও দেওয়া হচ্ছে। শ্রমিকদেরকেও দেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু গার্মেন্টস, ওনাররা চাচ্ছে সকল গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে যেন দেওয়া হয়। আমরা বলেছি ভ্যাকসিন প্রাপ্তি সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে দেওয়া হবে। আমরা চাই দেশের প্রতিটি মানুষ ভ্যাকসিন পাক এবং সুরক্ষিত থাকুক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা ভ্যাকসিন দিচ্ছি, এতে সুরক্ষা বাড়বে। ভ্যাকসিন যারা নিয়েছেন তাদের মধ্যে মৃত্যুর হার খুবই কম। হাতে গোনা ১-২ হতে পারে। আমরা চাই সকলে ভ্যাকসিনেটেড হয়ে যাক এবং সুস্থ থাক। কিন্তু সংক্রমণ তো হয়। আমাদের এখন বিনোদনের জায়গাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে, রেস্টুরেন্ট ও যানবাহন খুলে দেওয়া হয়েছে। আমি আহ্বান করবো আপনারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসমস্ত জায়গা ব্যবহার করবেন। অবশ্যই মাস্ক পরবেন এবং দূরত্ব বজায় রাখবেন। সময়মতো টিকা নিয়ে নেবেন। তাহলে দেশ ভালো থাকবে। মৃত্যুর হার যেভাবে কমছে, ইনশাল্লাহ সংক্রমণও কমে যাবে।