ঢাকা ১১:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভৈরবে ট্রাক চালক সজীব হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ এবার কি তবে সত্যিই মারা গেছেন ওবায়দুল কাদের? প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না পানিসম্পদ উপদেষ্টা নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই হবে গাজীপুর জেলা ৫৬ নং ওয়ার্ড গাজী বাড়ি পুকুর পাড় এলাকায় প্রতিবন্ধী এক যুবতী লাশ উদ্ধার আস্থা বাড়ানোর চেষ্টা করছে মন্ত্রণালয় আস্থা কমছে সরকারি হজযাত্রীদের মোংলায় জমি নিয়ে বিরোধ: জবরদখলের অভিযোগে থানায় অভিযোগ দায়ের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন নাহিদ ইসলাম প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ভাঙ্গুড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে যুবকের ৬ মাসের কারাদণ্ড ও জরিমানা   মেয়র পদে লড়বেন হাসনাত-সাদিক কায়েম?

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অগাস্ট ২০২১
  • / ২৯৩ ১৫০.০০০ বার পাঠক

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অগাস্ট ২০২১

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।