ঢাকা ০৪:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নবাবগঞ্জে  উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্সদের মানববন্ধন ফুলবাড়ীতে মোবাইল ক্রেতাদের মাঝে লটারির মাধ্যমে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ: গভর্নর ঢাকায় পৌঁছেছে উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দল গোপালগঞ্জে হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নিহত, আ. লীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ চট্টগ্রামের পটিয়ায় ২য় বারের মত শ্রেষ্ঠ শিক্ষিকা নির্বাচিত হলেন ফয়েজুন্নেছা মিলি ছাত্র–জনতার আন্দোলনে নিহত ৮৭৫, আহত ৩০ হাজারের বেশি ভৈরব থানার ওসি চেয়ার ছেড়ে দিয়ে কাকে বসিয়ে চাটুকারিতা করছেন! কাকাইলছেও হাইস্কুল সংলগ্ন গুচ্ছগ্রামে তালাবদ্ধ ঘরের দখল নিয়েছে ৭ পরিবার প্রশাসনের হস্তক্ষেপে দখলমুক্ত না.গঞ্জে বাবু-ফকিরের অপরাধ সাম্রাজ্যের পাহারায় বিএনপি নেতা সুমন

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ আগস্ট ২০২১
  • / ২৩৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ আগস্ট ২০২১

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।