ঢাকা ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাহিদসহ তিন জন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার সিলেট: ১৮-২৩ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে? সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের মাঠে নামছেন বিএনপি শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে দেশের মানুষ: নৌবাহিনী প্রধান মেট্রোরেল স্টেশনের ধ্বংসলীলা দেখে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী রুশ এমআই-২৮ সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত মস্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কালুগা অঞ্চলে আজ বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় কে হামলা চালাবে—বিএনপির নীল নকশা আগেই প্রস্তুত ছিল: কাদের

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

  • আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ আগস্ট ২০২১
  • / ২২৪ ৫০০.০০০ বার পাঠক

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৩ আগস্ট ২০২১

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।