ঢাকা ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভৈরবে ট্রেন থেকে ছিনতাইকারী তিন নারী গ্রেপ্তার গাজীপুরের শ্রীপুরে বিপ্লব হত্যা মামলার আসামী প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অসহায় পুলিশ প্রশাসন জেনেও নীরব স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর ফ্যাসিবাদী সহযোগীর মিলনে গণতন্ত্র পরিপুষ্ট হবেনা ।।ঠাকুরগাঁওয়ে শামসুজ্জামান দুদু জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মোংলা উপজেলার ২নং বুড়িডাঙ্গা ইউনিয়নের ওর্য়াড কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন টাঙ্গাইলে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হককে ও জাতীয় পার্টির কার্যক্রমকে কঠোর হস্তে দমন করবে বিএনপি-জামায়াত নেতারা, আওয়ামী-জাপা দালাল সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব রোজার আগে পণ্যের দাম নিয়ে যে বার্তা দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ফের নিষেধাজ্ঞা? বার্ষিক সাধারণ সভা ২০২৫ আয়োজিত ১৬ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য আইএমএফের শর্তে রাজস্ব আহরণে কতটা সফল, জানতে চায় অর্থ বিভাগ

১৫ আগস্ট ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:২২:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ অগাস্ট ২০২১
  • / ২৫২ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ছিলো ১৫ আগস্ট, নির্মমতার দিক থেকে এমন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের নজির পৃথিবীতে আর নেই উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ৷ তিনি বলেন, জগতে অন্যান্য হত্যাকাণ্ডে নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করা হয়নি, টার্গেট করা হয়নি অবলা নারীকে, অন্তঃসত্ত্বা নারীকে। সেদিন শুধু বঙ্গবন্ধুই নন, তাঁর সহধর্মিণী মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা বেগম মুজিবসহ নৃশংসভাবে নিহত হন পরিবারের অন্যান্য সদস্য।

আজ রবিবার (১ আগস্ট) ওবায়দুল কাদের তার সরকারী বাসভবনে ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।

তিনি বলেন, আগস্ট এলেই বঙ্গবন্ধুকন্যার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকি জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৮১ সালে তিনি দেশে ফিরে আসার পর তাঁকে প্রায় ২০ বার হত্যার চেষ্টা করা হয়। যারা খুনের কুশীলব ছিলেন তাদের অপমৃত্যু হয়েছে ৷ ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনি, ক্ষমা করেও না। এদেশে যারা রক্তাক্ত আগস্ট ঘটিয়েছিলেন, যারা ছিলেন বেনিফিশিয়ারি তাদের বিচার প্রকৃতির আদালতেই সম্পূর্ণ হয়েছে।

আগস্টের শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে করোনা সংকটে অসহায় মানুষের পাশে দঁড়ানোর পাশাপাশি তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক ধারায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার কাজে সবাইকে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, চলমান করোনা সংকটে অসহায়, দুঃখি মানুষের পাশে দাঁড়ালেই বঙ্গবন্ধুর প্রতি সঠিক সম্মান প্রদর্শন এবং তাঁর আত্মা শান্তি পাবে।

ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ছিলো ১৫ আগস্ট, নির্মমতার দিক থেকে এমন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের নজির পৃথিবীতে আর নেই উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জগতে অন্যান্য হত্যাকাণ্ডে নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করা হয়নি, টার্গেট করা হয়নি অবলা নারীকে, অন্তঃসত্ত্বা নারীকে। সেদিন শুধু বঙ্গবন্ধুই নন, তাঁর সহধর্মিণী মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা বেগম মুজিবসহ নৃশংসভাবে নিহত হন পরিবারের অন্যান্য সদস্য।

১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাযজ্ঞ ঘটিয়ে ষড়যন্ত্রকারীরা থেমে থাকেননি, তারা পরবর্তীতে তিন নবেম্বর জাতীয় চার নেতাকে জেলের অভ্যন্তরে কারাকক্ষে হত্যা করে, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চলানো হয় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলা ছিলো একই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা।

১৫ আগস্ট প্রাইম টার্গেট ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রাইম টার্গেট ছিলো বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ১৫ ও ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের কুশীলবরা এখনো সক্রিয়, তারা উন্নয়ন, শান্তি ও স্বস্তির

বাংলাদেশ চায় না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ আগামীর পথে এগিয়ে যাওয়া তাদের গাত্রদাহ ৷ তারা চায় সংঘাতে জর্জরিত রক্তময় প্রান্তর।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

১৫ আগস্ট ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড

আপডেট টাইম : ১০:২২:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ অগাস্ট ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ছিলো ১৫ আগস্ট, নির্মমতার দিক থেকে এমন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের নজির পৃথিবীতে আর নেই উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ৷ তিনি বলেন, জগতে অন্যান্য হত্যাকাণ্ডে নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করা হয়নি, টার্গেট করা হয়নি অবলা নারীকে, অন্তঃসত্ত্বা নারীকে। সেদিন শুধু বঙ্গবন্ধুই নন, তাঁর সহধর্মিণী মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা বেগম মুজিবসহ নৃশংসভাবে নিহত হন পরিবারের অন্যান্য সদস্য।

আজ রবিবার (১ আগস্ট) ওবায়দুল কাদের তার সরকারী বাসভবনে ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।

তিনি বলেন, আগস্ট এলেই বঙ্গবন্ধুকন্যার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকি জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৮১ সালে তিনি দেশে ফিরে আসার পর তাঁকে প্রায় ২০ বার হত্যার চেষ্টা করা হয়। যারা খুনের কুশীলব ছিলেন তাদের অপমৃত্যু হয়েছে ৷ ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনি, ক্ষমা করেও না। এদেশে যারা রক্তাক্ত আগস্ট ঘটিয়েছিলেন, যারা ছিলেন বেনিফিশিয়ারি তাদের বিচার প্রকৃতির আদালতেই সম্পূর্ণ হয়েছে।

আগস্টের শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে করোনা সংকটে অসহায় মানুষের পাশে দঁড়ানোর পাশাপাশি তিনি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক ধারায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার কাজে সবাইকে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, চলমান করোনা সংকটে অসহায়, দুঃখি মানুষের পাশে দাঁড়ালেই বঙ্গবন্ধুর প্রতি সঠিক সম্মান প্রদর্শন এবং তাঁর আত্মা শান্তি পাবে।

ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ছিলো ১৫ আগস্ট, নির্মমতার দিক থেকে এমন রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের নজির পৃথিবীতে আর নেই উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জগতে অন্যান্য হত্যাকাণ্ডে নিষ্পাপ শিশুকে হত্যা করা হয়নি, টার্গেট করা হয়নি অবলা নারীকে, অন্তঃসত্ত্বা নারীকে। সেদিন শুধু বঙ্গবন্ধুই নন, তাঁর সহধর্মিণী মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা বেগম মুজিবসহ নৃশংসভাবে নিহত হন পরিবারের অন্যান্য সদস্য।

১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাযজ্ঞ ঘটিয়ে ষড়যন্ত্রকারীরা থেমে থাকেননি, তারা পরবর্তীতে তিন নবেম্বর জাতীয় চার নেতাকে জেলের অভ্যন্তরে কারাকক্ষে হত্যা করে, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চলানো হয় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলা ছিলো একই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা।

১৫ আগস্ট প্রাইম টার্গেট ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রাইম টার্গেট ছিলো বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ১৫ ও ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের কুশীলবরা এখনো সক্রিয়, তারা উন্নয়ন, শান্তি ও স্বস্তির

বাংলাদেশ চায় না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ আগামীর পথে এগিয়ে যাওয়া তাদের গাত্রদাহ ৷ তারা চায় সংঘাতে জর্জরিত রক্তময় প্রান্তর।