ঢাকা ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

পবিত্র ঈদ-উল আযহার প্রাণঢালা,শুভেচ্ছা  জানিয়েছেন।।হাজী সাদেক ভূঁইয়া 

মোঃ নজরুল ইসলাম।।

পবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাজী সাদেক ভূঁইয়া, ধামসোনা ইউনিয়ন বাসী ও ৬ নং ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণকে প্রাণঢালা  শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ,

ঈদ মোবারক,

জানিয়েছেন । তিনি  করোনার প্রাদুর্ভাবে মহামারী পরিস্থিতিতে সচেতনতা অবলম্বন করে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে সকলকে অনুরোধ করেন।  বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী আমজনতা ও দেশের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের উত্তর উত্তর মঙ্গল কামনা করেন। তিনি বলেন ঈদ বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ উচ্ছ্বাস উদ্দীপনা,দুর হয়ে যাক করোনার হত্ববিহুল থাবা, আসুন দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি সুখী সুন্দর জীবন গড়ি।তিনি বলেন ,পবিত্র, ঈদ-উল আযহা,

মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধানতম ধর্মীয় উৎসব। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আজ থেকে হাজার হাজার বছর পূর্বে ইসলামের আদি পিতা হযরত ইব্রাহিম (আঃ) প্রদর্শিত কোরবানির দীক্ষায় দিক্ষিত হয়ে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করবে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।

কোরবানির ঈদ মুসলিম সমাজের ত্যাগের উৎসব। ভোগে নয়, ত্যাগেই শান্তি এমনই শিক্ষা পাওয়া যায় এই ঈদ থেকে। কোরবানি শব্দটি আরবি কোরবানুন অথবা কেরবানুন শব্দ থেকে আগত, যার মানে নৈকট্য বা সান্নিধ্য লাভ করা।

প্রায় চার হাজার বছর আগে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের আশায় হযরত ইব্রাহিম (আ.) তার ছেলে ইসমাইল(আ.)কে কোরবানি করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু পরম করুণাময়ের অপার মহিমায় ইসমাইলের (আ.) পরিবর্তে একটি ভেড়া বা দুম্বা কোরবানি হয়ে যায়। সেই ত্যাগের মহিমায় মুসলিম সম্প্রদায় জিলহজ মাসের ১০ তারিখে আল্লাহর অনুগ্রহ প্রাপ্তির আশায় পশু কোরবানি করে থাকে। তবে ঈদের পর ও ৩ দিন অর্থাৎ ১১ ও ১২ জিলহজ্ব পশু কোরবানি করার ধর্মীয় বিধান রয়েছে।

কোরবানি পশু বর্জ্য নিষ্কাশনে আমাদের সকলের যা কর্তব্য

মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ,পবিত্র, ঈদ-উল-আযহার ,পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি বয়ে আনতে পারে। রোগ জীবাণু ছড়িয়ে ম্লান করে দিতে পারে ঈদের আনন্দ। একটু সচেতনতাই পারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব থেকে আমাদের রক্ষা অপরের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে স্বনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। যে পশুর হাড়সহ শক্ত বর্জ্যগুলো ও পলিথিনের মধ্যে নেয়া ভালো। পশুর রক্ত পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করা ভালো ।নাড়ি-ভুঁড়ি বা এ জাতীয় কোনো ভাবেই পয়ঃনিষ্কাশন নালায় ফেলা যাবে না। মানুষের সচেতনতার পাশাপাশি সকলের উদ্যোগ নিলে রোগজীবাণু, দুর্গন্ধ বাতাসে ছড়াতে পারবে না।

পবিত্র ঈদ উল আযহা আগম

স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাজী সাদেক ভূঁইয়া প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ঈদ, মোবারক, ঈদ, মোবারক, ঈদ, মোবারক।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

পবিত্র ঈদ-উল আযহার প্রাণঢালা,শুভেচ্ছা  জানিয়েছেন।।হাজী সাদেক ভূঁইয়া 

আপডেট টাইম : ০৮:০৫:৪৬ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৬ জুলাই ২০২১

মোঃ নজরুল ইসলাম।।

পবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাজী সাদেক ভূঁইয়া, ধামসোনা ইউনিয়ন বাসী ও ৬ নং ওয়ার্ডের সর্বস্তরের জনগণকে প্রাণঢালা  শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ,

ঈদ মোবারক,

জানিয়েছেন । তিনি  করোনার প্রাদুর্ভাবে মহামারী পরিস্থিতিতে সচেতনতা অবলম্বন করে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে সকলকে অনুরোধ করেন।  বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী আমজনতা ও দেশের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের উত্তর উত্তর মঙ্গল কামনা করেন। তিনি বলেন ঈদ বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ উচ্ছ্বাস উদ্দীপনা,দুর হয়ে যাক করোনার হত্ববিহুল থাবা, আসুন দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি সুখী সুন্দর জীবন গড়ি।তিনি বলেন ,পবিত্র, ঈদ-উল আযহা,

মুসলমানদের দ্বিতীয় প্রধানতম ধর্মীয় উৎসব। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আজ থেকে হাজার হাজার বছর পূর্বে ইসলামের আদি পিতা হযরত ইব্রাহিম (আঃ) প্রদর্শিত কোরবানির দীক্ষায় দিক্ষিত হয়ে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করবে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।

কোরবানির ঈদ মুসলিম সমাজের ত্যাগের উৎসব। ভোগে নয়, ত্যাগেই শান্তি এমনই শিক্ষা পাওয়া যায় এই ঈদ থেকে। কোরবানি শব্দটি আরবি কোরবানুন অথবা কেরবানুন শব্দ থেকে আগত, যার মানে নৈকট্য বা সান্নিধ্য লাভ করা।

প্রায় চার হাজার বছর আগে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের আশায় হযরত ইব্রাহিম (আ.) তার ছেলে ইসমাইল(আ.)কে কোরবানি করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু পরম করুণাময়ের অপার মহিমায় ইসমাইলের (আ.) পরিবর্তে একটি ভেড়া বা দুম্বা কোরবানি হয়ে যায়। সেই ত্যাগের মহিমায় মুসলিম সম্প্রদায় জিলহজ মাসের ১০ তারিখে আল্লাহর অনুগ্রহ প্রাপ্তির আশায় পশু কোরবানি করে থাকে। তবে ঈদের পর ও ৩ দিন অর্থাৎ ১১ ও ১২ জিলহজ্ব পশু কোরবানি করার ধর্মীয় বিধান রয়েছে।

কোরবানি পশু বর্জ্য নিষ্কাশনে আমাদের সকলের যা কর্তব্য

মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ,পবিত্র, ঈদ-উল-আযহার ,পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি বয়ে আনতে পারে। রোগ জীবাণু ছড়িয়ে ম্লান করে দিতে পারে ঈদের আনন্দ। একটু সচেতনতাই পারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব থেকে আমাদের রক্ষা অপরের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে স্বনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। যে পশুর হাড়সহ শক্ত বর্জ্যগুলো ও পলিথিনের মধ্যে নেয়া ভালো। পশুর রক্ত পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করা ভালো ।নাড়ি-ভুঁড়ি বা এ জাতীয় কোনো ভাবেই পয়ঃনিষ্কাশন নালায় ফেলা যাবে না। মানুষের সচেতনতার পাশাপাশি সকলের উদ্যোগ নিলে রোগজীবাণু, দুর্গন্ধ বাতাসে ছড়াতে পারবে না।

পবিত্র ঈদ উল আযহা আগম

স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাজী সাদেক ভূঁইয়া প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ঈদ, মোবারক, ঈদ, মোবারক, ঈদ, মোবারক।