ঢাকা ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

হিমায়িত মৎস্য রফতানি বৃদ্ধিতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:৫৮:২২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২১ জুন ২০২১
  • / ২২৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

হিমায়িত মৎস্য রফতানি বৃদ্ধিতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

সোমবার (২১ জুন) রাজধানীর সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাথে অনুষ্ঠিত সভায় মন্ত্রী এ কথা জানান।

এ বিষয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, “মৎস্য খাতকে আরো সমৃদ্ধ করার জন্য, এ খাতের রফতানি বৃদ্ধিসহ রফতানির সাথে সম্পর্কিত যে কোন সমস্যা দূর করার জন্য সবধরনের পদক্ষেপ নিতে সরকার প্রস্তুত রয়েছে।

হিমায়িত খাদ্য রফতানির ক্ষেত্রে কোন প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা দূর করার বিষয়টি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে সরকার বিবেচনা করবে। তবে এ ব্যাপারে বেসরকারি উদ্যোক্তাসহ এ খাত সংশ্লিষ্ট সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।”

এসময় মন্ত্রী আরো যোগ করেন, “শেখ হাসিনা সরকার মৎস্য খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়েছে। বাংলাদেশে অতীতে যা কোন সরকার নেয়নি। মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে সব বিষয়ে এ খাতকে আলাদাভাবে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।

করোনাকালেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মৎস্য খাতের উন্নয়নে গৃহিত সকল প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন।

এর অর্থ এ খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তাঁর আন্তরিকতা ও আগ্রহ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমাদের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ২৯ প্রজাতির দেশীয় বিলুপ্তপ্রায় মাছ নতুন করে বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে ফিরিয়ে এনেছে।”

এসময় তিনি বলেন, “করোনা ক্রান্তিকালে মৎস্য খাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে সৃষ্ট সমস্যা দূর করা হয়েছে। মাছ উৎপাদনে ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের সরকারিভাবে পোনা বিতরণ করা হয়েছে, মৎস্য খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে এবং একশ কোটি টাকা নগদ প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে।

উৎপাদিত মাছ বিক্রয়ের জন্য ভ্রমাম্যাণ ও অনলাইন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। এভাবে করোনায় মৎস্য খাতকে সচল রাখার জন্য সরকার বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে।”

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, উপসচিব ড. আবু নঈম মুহাম্মদ আবদুছ ছবুর, এ জেড এম নূরুল হক ও মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আমিন উল্লাহ, সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ খলিলুল্লাহ, সহসভাপতি আশরাফ হোসেন মাসুদ ও হুমায়ুন কবির, পরিচালক শ্যামল দাস, মহাসচিব শেখ সোহেল পারভেজ, সাবেক সহসভাপতি ড. সৈয়দ আবু আসফার, এসিআই এগ্রোবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফা হ আনসারী এবং জেমিনি সী ফুডস্ লিমিটেড, খুলনা-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

হিমায়িত মৎস্য রফতানি বৃদ্ধিতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

আপডেট টাইম : ১২:৫৮:২২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২১ জুন ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

হিমায়িত মৎস্য রফতানি বৃদ্ধিতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

সোমবার (২১ জুন) রাজধানীর সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাথে অনুষ্ঠিত সভায় মন্ত্রী এ কথা জানান।

এ বিষয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, “মৎস্য খাতকে আরো সমৃদ্ধ করার জন্য, এ খাতের রফতানি বৃদ্ধিসহ রফতানির সাথে সম্পর্কিত যে কোন সমস্যা দূর করার জন্য সবধরনের পদক্ষেপ নিতে সরকার প্রস্তুত রয়েছে।

হিমায়িত খাদ্য রফতানির ক্ষেত্রে কোন প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা দূর করার বিষয়টি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে সরকার বিবেচনা করবে। তবে এ ব্যাপারে বেসরকারি উদ্যোক্তাসহ এ খাত সংশ্লিষ্ট সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।”

এসময় মন্ত্রী আরো যোগ করেন, “শেখ হাসিনা সরকার মৎস্য খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়েছে। বাংলাদেশে অতীতে যা কোন সরকার নেয়নি। মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে সব বিষয়ে এ খাতকে আলাদাভাবে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।

করোনাকালেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মৎস্য খাতের উন্নয়নে গৃহিত সকল প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন।

এর অর্থ এ খাতকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তাঁর আন্তরিকতা ও আগ্রহ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমাদের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ২৯ প্রজাতির দেশীয় বিলুপ্তপ্রায় মাছ নতুন করে বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে ফিরিয়ে এনেছে।”

এসময় তিনি বলেন, “করোনা ক্রান্তিকালে মৎস্য খাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে সৃষ্ট সমস্যা দূর করা হয়েছে। মাছ উৎপাদনে ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের সরকারিভাবে পোনা বিতরণ করা হয়েছে, মৎস্য খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে এবং একশ কোটি টাকা নগদ প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে।

উৎপাদিত মাছ বিক্রয়ের জন্য ভ্রমাম্যাণ ও অনলাইন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। এভাবে করোনায় মৎস্য খাতকে সচল রাখার জন্য সরকার বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে।”

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, উপসচিব ড. আবু নঈম মুহাম্মদ আবদুছ ছবুর, এ জেড এম নূরুল হক ও মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আমিন উল্লাহ, সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ খলিলুল্লাহ, সহসভাপতি আশরাফ হোসেন মাসুদ ও হুমায়ুন কবির, পরিচালক শ্যামল দাস, মহাসচিব শেখ সোহেল পারভেজ, সাবেক সহসভাপতি ড. সৈয়দ আবু আসফার, এসিআই এগ্রোবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফা হ আনসারী এবং জেমিনি সী ফুডস্ লিমিটেড, খুলনা-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ইনাম আহমেদ সভায় অংশগ্রহণ করেন।