ঢাকা ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন, ইলেভেন ষ্টার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংঘের ২০২৫ সালের নতুন কমিটি গঠন যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ!

আশুলিয়ায় কামাল হোসেন কে হেয়প্রতিপন্ন করতে কুচক্রী মহলের নতুন ফাঁদ

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:৫৮:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুন ২০২১
  • / ২৩৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়ায় সিনিয়া টেক্স শিল্প কারখানার প্রপাইটর বিশিষ্ট সমাজ সেবক,মোঃকামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন কাল্পনিক কাহিনীর অবতরন ঘটাইয়া,হেয়প্রতিপন্ন করে মোটা টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মাষ্টার প্লান তৈরি করেছেন কুচক্রীমহল।বিগত ৬ মাস পূর্বে তারই ফ্যাক্টরিতে চাকুরী করতো একটি অপ্রাপ্ত বয়সের কন্যা,তার বয়স সীমাও চারিত্রিক ভালো না হওয়ায়,তাকে চাকুরী থেকে ছাটাই করেন,চাকুরী থেকে ছাটাই করার কারনে,সে ক্ষিপ্ত হয়ে অপকৌশল অবলম্বন করেন।সমাজের বিক্রি হওয়া,জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামিদের সাথে ষড়যন্ত্র করে,কামাল হোসেন ও তার সহ পাঠি আব্বাসের বিরুদ্ধে কোর্টে অভিযোগ দায়ের করেন।যেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন।বাদীনির মা সমাজের ঘৃণিত ব্যাক্তি তার সভাব চরিত্র বিলীন করে দিয়ে,সমাজের ভালো মানুষকে ফাঁদে ফেলে পয়সা হাতিয়ে নেওয়াই তার মুল উদ্দেশ্য।অভিযোগে ও নিউজে তারা লিখেছেন ১৪/০১/২০২১ তারিখে ধর্ষন করা হয়েছে,মেয়ে স্বীকার করেছেন ১০/০২/২০২১ প্রায় এক মাস পরে।পুনরায় ধর্ষন করেছেন ০৭/০৬/২০২১ তারিখে।একবার ধর্ষনের কথা শিকার করেছেন তার ৫ মাস পরে আবার ধর্ষন, এমন তৈরি করা কাহিনী একমাত্র মাতালদের দ্বারাই সম্ভব বলে মনে করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর হোসেন।উক্ত ব্যাপারে বাদীনির মায়ের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের লোক আছে,যারা অভিযোগ করতে বলেছেন।তারা আমাদেরকে কারো নিকটে মুখ খুলতে নিষেধ করছে।উক্ত বিষয়ে সিনিয়াটেক্স শিল্প কারখানার মালিক কামাল হোসেন বলেন।আমাকে হেয় করতে আমার সম্মান নষ্ট করতে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন কথা উত্থাপন করেছেন।যেটার সামান্যত্বম কোনো কিছুই আমি জানিনা।আমার বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ হয়ে থাকে তাহলে সুষ্ঠু তদন্ত করলেই বোঝা যাবে কতটুকু অপরাধ আমার আছে।আমার ফ্যাক্টরিতে বহু মেয়ে চাকুরী করেন তাদের নিকট সোনাবোঝা করলে বোঝা যাবে আমার চরিত্র বিষয়ে,একজনকে দাবার গুটি সাজিয়ে আমাকে হেয়েপ্রতিপন্ন করতে মরিয়া হয়েগেছেন কুচক্রী মহলেরা।আমি সুষ্ঠু তদন্ত চাই,কুচক্রী মলের বিচার চাই।অপরদিকে প্রবীণ  গণমাধ্যমকর্মীরা বলেন,বর্তমান সাভার আশুলিয়ার অবস্থা খুবই খারাপ,নামেমাত্র প্রেসকার্ড সংগ্রহ করে,সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য তৈরি করেই চলেছেন কিছু অসাধু সাংবাদিক।একটা অভিযোগ হলেই অভিযুক্ত ব্যাক্তির বিরুদ্ধে নয় ছয় করে একটা নিউজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোষ্ট করেই চলেছেন।উভয় পক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত পর্যবেক্ষণ ছাড়াই নিউজ করা মোটেও সমীচীন নয়।উক্ত বিষয় নিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হোক,দোষী ব্যাক্তিকে আইনের আওতায় আনা হোক,দোষী সাব্যস্ত হলে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হোক।সকলের উদ্দেশ্য বলেন মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন ও ফেইসবুক পেইজে পোষ্ট করা থেকে নিজেকে সংযত রাখুন।সমাজের মধ্যমণিদের গায়ে মিথ্যা অপবাদের কালি লেপন করবেন না।আসুন প্রকৃত অপরাধী সমাজের জন্জাল কুচক্রী মহলের বিশ দাঁত ভেঙে দিয়ে আইনের আওতায় আনতে সহযোগীতা করি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুলিয়ায় কামাল হোসেন কে হেয়প্রতিপন্ন করতে কুচক্রী মহলের নতুন ফাঁদ

আপডেট টাইম : ১২:৫৮:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুন ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়ায় সিনিয়া টেক্স শিল্প কারখানার প্রপাইটর বিশিষ্ট সমাজ সেবক,মোঃকামাল হোসেনের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন কাল্পনিক কাহিনীর অবতরন ঘটাইয়া,হেয়প্রতিপন্ন করে মোটা টাকা হাতিয়ে নেওয়ার মাষ্টার প্লান তৈরি করেছেন কুচক্রীমহল।বিগত ৬ মাস পূর্বে তারই ফ্যাক্টরিতে চাকুরী করতো একটি অপ্রাপ্ত বয়সের কন্যা,তার বয়স সীমাও চারিত্রিক ভালো না হওয়ায়,তাকে চাকুরী থেকে ছাটাই করেন,চাকুরী থেকে ছাটাই করার কারনে,সে ক্ষিপ্ত হয়ে অপকৌশল অবলম্বন করেন।সমাজের বিক্রি হওয়া,জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামিদের সাথে ষড়যন্ত্র করে,কামাল হোসেন ও তার সহ পাঠি আব্বাসের বিরুদ্ধে কোর্টে অভিযোগ দায়ের করেন।যেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন।বাদীনির মা সমাজের ঘৃণিত ব্যাক্তি তার সভাব চরিত্র বিলীন করে দিয়ে,সমাজের ভালো মানুষকে ফাঁদে ফেলে পয়সা হাতিয়ে নেওয়াই তার মুল উদ্দেশ্য।অভিযোগে ও নিউজে তারা লিখেছেন ১৪/০১/২০২১ তারিখে ধর্ষন করা হয়েছে,মেয়ে স্বীকার করেছেন ১০/০২/২০২১ প্রায় এক মাস পরে।পুনরায় ধর্ষন করেছেন ০৭/০৬/২০২১ তারিখে।একবার ধর্ষনের কথা শিকার করেছেন তার ৫ মাস পরে আবার ধর্ষন, এমন তৈরি করা কাহিনী একমাত্র মাতালদের দ্বারাই সম্ভব বলে মনে করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর হোসেন।উক্ত ব্যাপারে বাদীনির মায়ের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাদের লোক আছে,যারা অভিযোগ করতে বলেছেন।তারা আমাদেরকে কারো নিকটে মুখ খুলতে নিষেধ করছে।উক্ত বিষয়ে সিনিয়াটেক্স শিল্প কারখানার মালিক কামাল হোসেন বলেন।আমাকে হেয় করতে আমার সম্মান নষ্ট করতে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন কথা উত্থাপন করেছেন।যেটার সামান্যত্বম কোনো কিছুই আমি জানিনা।আমার বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ হয়ে থাকে তাহলে সুষ্ঠু তদন্ত করলেই বোঝা যাবে কতটুকু অপরাধ আমার আছে।আমার ফ্যাক্টরিতে বহু মেয়ে চাকুরী করেন তাদের নিকট সোনাবোঝা করলে বোঝা যাবে আমার চরিত্র বিষয়ে,একজনকে দাবার গুটি সাজিয়ে আমাকে হেয়েপ্রতিপন্ন করতে মরিয়া হয়েগেছেন কুচক্রী মহলেরা।আমি সুষ্ঠু তদন্ত চাই,কুচক্রী মলের বিচার চাই।অপরদিকে প্রবীণ  গণমাধ্যমকর্মীরা বলেন,বর্তমান সাভার আশুলিয়ার অবস্থা খুবই খারাপ,নামেমাত্র প্রেসকার্ড সংগ্রহ করে,সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য তৈরি করেই চলেছেন কিছু অসাধু সাংবাদিক।একটা অভিযোগ হলেই অভিযুক্ত ব্যাক্তির বিরুদ্ধে নয় ছয় করে একটা নিউজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোষ্ট করেই চলেছেন।উভয় পক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত পর্যবেক্ষণ ছাড়াই নিউজ করা মোটেও সমীচীন নয়।উক্ত বিষয় নিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হোক,দোষী ব্যাক্তিকে আইনের আওতায় আনা হোক,দোষী সাব্যস্ত হলে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হোক।সকলের উদ্দেশ্য বলেন মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন ও ফেইসবুক পেইজে পোষ্ট করা থেকে নিজেকে সংযত রাখুন।সমাজের মধ্যমণিদের গায়ে মিথ্যা অপবাদের কালি লেপন করবেন না।আসুন প্রকৃত অপরাধী সমাজের জন্জাল কুচক্রী মহলের বিশ দাঁত ভেঙে দিয়ে আইনের আওতায় আনতে সহযোগীতা করি।