ডিউটি সিডিউল ভুল করার কারণে প্রত্যাহার হলেন কেন্দ্রসচিব হল সুপার ও কক্ষ পর্যবেক্ষক

- আপডেট টাইম : ০১:১৮:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
- / ৩ ৫০০০.০ বার পাঠক
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে গোলাম নবী মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের এস,এস,সি পরীক্ষা কেন্দ্র হল সুপার জনাব হুমায়ুন কবির কেন্দ্রের ডিউটি লিস্ট তৈরীর ক্ষেত্রে নিয়মের ব্যর্থন ঘটিয়ে আইসিটি পরীক্ষার উক্ত প্রতিষ্ঠানের সহকারি শিক্ষক কামরুল হাসান আইসিটি শিক্ষককে ডিউটি প্রত্যায়ন করেন যদিও কেন্দ্র সচিবের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে নিষেধাজ্ঞ ছিলো। হল সুপার জনাব হুমায়ুন কবির নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে চূড়ান্ত ডিউটি লিস্ট আইসিটি শিক্ষককে রেখে কেন্দ্র সচিবের কাছ থেকে বুঝতে না দিয়েই ডিউটি সিডিউল অনুমোদন স্বাক্ষর নিয়ে নেই। এবং পরে বিষয়টি এদিকে কেন্দ্র সচিবের দুই বছরের বাচ্চা রুমে ছিটকিরি লাগিয়ে ফেলে, পরবর্তী ছিটকিরি খুলতে না পারায়,কান্নাকাটি শুরু করে।কেন্দ্র সচিবের বাসার ফোন পেয়ে বাচ্চাকে উদ্ধার করতে তাড়াতাড়ি অফিস থেকে বের হওয়ার সময়।হল সুপার জনাব হুমায়ুন কবির হাতে সিডিউল নিয়ে কেন্দ্র সচিবকে সাক্ষ্য দিতে বলে,, এতে কেন্দ্র সচিব, তাড়াতাড়ি থাকায় হল সুপার জনাব হুমায়ুন কবিরের উপর আস্থা রেখে ওখানে দাঁড়িয়ে স্বাক্ষর করে দিয়ে মেয়ে উদ্ধার করতে চলে যান,। পরবর্তী পরীক্ষার দিন থানা থেকে বোডে খাতা পেরনের কাজে শিক্ষা অফিসারের নির্দেশে কেন্দ্র সচিব থানায় চলে যান। এবং সেখান থেকে এসে পরীক্ষা শুরুর পূর্বে প্রতিটি কক্ষ পরিদর্শন করে এবং উক্ত আইসিটি শিক্ষককে কেন্দ্র সচিব কোথাও দেখতে পাইনি,।কিন্তু গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ম্যাজিস্ট্রেট কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে উক্ত নির্দিষ্টি কক্ষে আইসিটি শিক্ষক জনাব কামরুল হাসানকে দেখতে পাই। জনাব কামরুল হাসানকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে নিজেকে বাংলা শিক্ষক হিসেবে পরিচয় প্রদান করে,। তারপর ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব কাউসার আহমেদ কেন্দ্র সচিব জনাব সিরাজুল ইসলাম এর নিকট থেকে ডিউটি লিস্ট সংগ্রহ করেন বিষয়টি সত্যতা প্রমাণ করেন বিভিন্ন প্রেক্ষাপট পর্যবেক্ষণ করে জানা যায় প্রেক্ষাপট পর্যবেক্ষণ করে জানা যায় যে জনাব হুমায়ুন কবির তার ব্যক্তিগত কিছু আক্রোশ ও আরো কিছু ব্যক্তিবর্গ উদ্দেশ্য পরিকল্পিত ভাবে কেন্দ্রের সম্মান নষ্ট করা ও কেন্দ্র সচিব কে হেনস্ততিপন্ন করা উদ্দেশ্যে। ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় প্রধান শিক্ষক হিসেবে জনাব সিরাজুল ইসলাম স্যারকে। অনেকে মানতে চাই না,। তারা যেন কেন্দ্রীয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক হওয়ার জন্য।এদরনের কুকর্মে কাজে লিপ্ত বলে অভিযোগ উঠেছে।
। ,, অনুসন্ধানে, বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জনাব সিরাজুল ইসলাম একজন সাদামাটা ভদ্রলো,তিনি একজন ভালো শিক্ষক ও মানুষ।।।