ঢাকা ১২:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
উত্তেজনার মধ্যেই গোয়েন্দাপ্রধানকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু তনু হত্যার ৯ বছর: এখনও তদন্ত চলছে এবার ভারতকে যে সতর্কবার্তা দিলেন ট্রাম্প চাপড়তলা ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ঘুড়ি ওড়ানোর কথা বলে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, যুবককে জনগণ গণপিটুনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিএফজি’র উদ্যোগে শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মত বিনিময় সভা ইপিজেড থানা এলাকায় চাঁদাবাজি করতে গিয়ে কথিত দুই সমন্বয়ককে পুলিশে দিল হকার ও স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সরকারি ছুটির সঙ্গে মিল রেখে গণমাধ্যমের বিষয়ে গেজেট জারির আবেদন ইসরাইলের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহ ও বিশ্বের মুক্তিকামীরা রুখে দাঁড়ান উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে যেসব সিদ্ধান্ত নেয়া হলো

সুখী দেশের তালিকায় পাকিস্তান, মিয়ানমার, ভারত, শ্রীলঙ্কার পেছনে বাংলাদেশ

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৩২:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
  • / ৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

ছবি সংগৃহীত

বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় ২০২৫ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৭ দেশের মধ্যে ১৩৪তম। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ২০২৫-এর প্রতিবেদনে এ র‌্যাংকিং প্রকাশ করা হয়েছে।

এর আগে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৩ দেশের মধ্যে ছিল ১২৯তম। ২০২৩ সালে এই তালিকায় বাংলাদেশ ছিল ১১৮তম।

অন্যদিকে সুখী দেশের তালিকায় ভারতের অবস্থান ১১৮তম, পাকিস্তানের অবস্থান ১০৯তম, মিয়ানমারের অবস্থান ১২৬তম, শ্রীলঙ্কার অবস্থান ১৩৩তম এবং নেপালের অবস্থান ৯২তম।

ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ২০২৫-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, টানা অষ্টমবারের মতো বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড। ফিনল্যান্ডের পর যথাক্রমে রয়েছে ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড ও সুইডেন, নেদারল্যান্ড, কোস্টা রিকা, নরওয়ে।

এ ছাড়া সুখী দেশের তালিকায় ৮তম স্থানে রয়েছে ইসরায়েল। এরপরেই আছে লুক্সেমবার্গ, মেক্সিকো, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, আয়ারল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, অষ্ট্রিয়া, ক্যানাডা, স্লোভেনিয়া।

অন্যদিকে বিশ্বের সবচেয়ে অসুখী দেশ হিসেবে আবারও স্থান পেয়েছে আফগানিস্তান। এরপরেই পশ্চিম আফ্রিকার সিয়েরা লিওন দ্বিতীয় অসুখী দেশ হিসেবে তালিকায় রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে লেবানন, যা নিচ থেকে তৃতীয়।

সুখী দেশের এই তালিকা তৈরি করার জন্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোতে জরিপ চালানো হয়। জরিপে যেসব বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়, তার মধ্যে রয়েছে একজন মানুষের নিজের জীবন নিয়ে সন্তুষ্টির মাত্রা (তার নিজের বিবেচনা অনুযায়ী), মাথাপিছু মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), সামাজিক সুরক্ষা ও সহায়তা পরিস্থিতি, স্বাধীনতা, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, গড় আয়ু ও দুর্নীতির মাত্রা।

এই গবেষণাটি অ্যানালিটিক্স সংস্থা গ্যালাপ ও জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সলিউশন নেটওয়ার্কের সহযোগিতায় পরিচালিত হয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সুখী দেশের তালিকায় পাকিস্তান, মিয়ানমার, ভারত, শ্রীলঙ্কার পেছনে বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ০৬:৩২:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

ছবি সংগৃহীত

বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় ২০২৫ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৭ দেশের মধ্যে ১৩৪তম। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ২০২৫-এর প্রতিবেদনে এ র‌্যাংকিং প্রকাশ করা হয়েছে।

এর আগে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৩ দেশের মধ্যে ছিল ১২৯তম। ২০২৩ সালে এই তালিকায় বাংলাদেশ ছিল ১১৮তম।

অন্যদিকে সুখী দেশের তালিকায় ভারতের অবস্থান ১১৮তম, পাকিস্তানের অবস্থান ১০৯তম, মিয়ানমারের অবস্থান ১২৬তম, শ্রীলঙ্কার অবস্থান ১৩৩তম এবং নেপালের অবস্থান ৯২তম।

ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট ২০২৫-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, টানা অষ্টমবারের মতো বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ ফিনল্যান্ড। ফিনল্যান্ডের পর যথাক্রমে রয়েছে ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড ও সুইডেন, নেদারল্যান্ড, কোস্টা রিকা, নরওয়ে।

এ ছাড়া সুখী দেশের তালিকায় ৮তম স্থানে রয়েছে ইসরায়েল। এরপরেই আছে লুক্সেমবার্গ, মেক্সিকো, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, বেলজিয়াম, আয়ারল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, অষ্ট্রিয়া, ক্যানাডা, স্লোভেনিয়া।

অন্যদিকে বিশ্বের সবচেয়ে অসুখী দেশ হিসেবে আবারও স্থান পেয়েছে আফগানিস্তান। এরপরেই পশ্চিম আফ্রিকার সিয়েরা লিওন দ্বিতীয় অসুখী দেশ হিসেবে তালিকায় রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে লেবানন, যা নিচ থেকে তৃতীয়।

সুখী দেশের এই তালিকা তৈরি করার জন্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোতে জরিপ চালানো হয়। জরিপে যেসব বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়, তার মধ্যে রয়েছে একজন মানুষের নিজের জীবন নিয়ে সন্তুষ্টির মাত্রা (তার নিজের বিবেচনা অনুযায়ী), মাথাপিছু মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি), সামাজিক সুরক্ষা ও সহায়তা পরিস্থিতি, স্বাধীনতা, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, গড় আয়ু ও দুর্নীতির মাত্রা।

এই গবেষণাটি অ্যানালিটিক্স সংস্থা গ্যালাপ ও জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সলিউশন নেটওয়ার্কের সহযোগিতায় পরিচালিত হয়েছে।