ঢাকা ০৪:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নিখোঁজ আনোয়ার হোসেন শিকদার কে ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন আ.লীগ নিষিদ্ধ হবে নাকি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে- কী বলছেন ড. ইউনূস আবরার ফাহাদকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত, জানালেন উপদেষ্টা আসিফ বিসিবির ১৮তম সভা আজ, জানা যাবে সিমন্সের ভাগ্য নতি স্বীকার জেলেনস্কির, জানালেন চুক্তি সইয়ে প্রস্তুত ইউক্রেন অগ্রনী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বকতিয়ার আহম্মেদ এর পদত্যাগ ও অপসারণ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ক্রমান্বয়ে দেশের মানুষ জামায়াতের ব্যাপারে আশাবাদী হয়ে উঠছে –রুহুল আমিন ভুইঁয়া জুলাই গনঅভ্যুত্থানে ছাএ জনতার খতিগ্রস্থদের আর্থিক সহায়তা প্রদান ফেব্রুয়ারিতে এসেছে রেকর্ড ২৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স কর্মবিরতিতে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা

ফেব্রুয়ারিতে এসেছে রেকর্ড ২৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:২৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫
  • / ২ ৫০০০.০ বার পাঠক

ছবি: সংগৃহীত
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২.৫৩ বিলিয়ন ডলার বা ২৫৩ কোটি ডলার। যা আগের একই সময়ের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন ২.০২ বিলিয়ন ডলার।

রোববার (২ মার্চ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রেমিট্যান্স নিয়ে মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রমজান ও দুই ঈদ উপলক্ষে প্রবাসীরা সবসময়ই পরিবারের জন্য বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠান।

চলতি বছরেও রোজা উপলক্ষে দেশে আসা রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়েছে। এছাড়া খোলা বাজারের তুলনায় আনুষ্ঠানিক মুদ্রাবাজারের ডলারের দামে ব্যবধান কম থাকায়- প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলেই বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন।

এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে এসেছিল ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার। গত ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল।

চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্ট থেকে টানা সাত মাস ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ২৬৪ কোটি ডলার এবং জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। ২০২০ সালের জুলাই মাসে ২ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল, যা তখনকার সর্বোচ্চ রেকর্ড ছিল। তবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সেই রেকর্ড ভেঙে যায়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিবাচক প্রভাবে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ ২০ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী, এই হিসাব করা হলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে মোট রিজার্ভ ২৬ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ফেব্রুয়ারিতে এসেছে রেকর্ড ২৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

আপডেট টাইম : ১২:২৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২.৫৩ বিলিয়ন ডলার বা ২৫৩ কোটি ডলার। যা আগের একই সময়ের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন ২.০২ বিলিয়ন ডলার।

রোববার (২ মার্চ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রেমিট্যান্স নিয়ে মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রমজান ও দুই ঈদ উপলক্ষে প্রবাসীরা সবসময়ই পরিবারের জন্য বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠান।

চলতি বছরেও রোজা উপলক্ষে দেশে আসা রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়েছে। এছাড়া খোলা বাজারের তুলনায় আনুষ্ঠানিক মুদ্রাবাজারের ডলারের দামে ব্যবধান কম থাকায়- প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলেই বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন।

এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে এসেছিল ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার। গত ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল।

চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্ট থেকে টানা সাত মাস ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ২৬৪ কোটি ডলার এবং জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। ২০২০ সালের জুলাই মাসে ২ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল, যা তখনকার সর্বোচ্চ রেকর্ড ছিল। তবে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সেই রেকর্ড ভেঙে যায়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিবাচক প্রভাবে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ ২০ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী, এই হিসাব করা হলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবে মোট রিজার্ভ ২৬ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।