সমগীতের, ‘গানে প্রানে’র মধ্যদিয়ে নিয়মিত গনজোয়ারের অনুষ্ঠানের ডাক দিলেন আহবায়ক
- আপডেট টাইম : ১১:৪১:১১ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
- / ১২ ৫০০০.০ বার পাঠক
১৩ই ডিসেম্বর শুক্রবার রাজধানীর পরিবাগের সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হলো সমগীত সংস্কৃতি প্রাঙ্গন আয়োজিত “গানে প্রাণে”। এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই নিয়মিত সারাদেশের বিপ্লবী শিল্পী সমাজের প্রতি গণজাগরণের তাগিদে নিয়মিত ভাবে অনুষ্ঠান চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, প্রতি বছর সাংস্কৃতিক সংগঠন “সমগীত” নিয়মিত ভাবে এই “গানে প্রাণে” অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে।এবারের এই ৪৪তম দেশ জাতির যথাযথ অধিকার ও অস্তিত্ব রক্ষায় সকল দেশবাসীকে সোচ্চার হতে উদ্বুদ্ধ বা সচেতন করা।
উক্ত অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক শোয়েব হোসেন (শিল্পী, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী) দেশ ও জাতির উদ্দেশ্যে জানান, সেই একাত্তরের অভ্যুত্থানের বিপ্লবী শিল্পীদের ভূমিকা আমরা সকলেই জানি।তাদেরই সুযোগ্য ও সম্মানিত উত্তরসূরী হিসেবে জুলাইয়ের অভ্যুত্থানে আমাদের শিল্পীদের ভূমিকা সরাসরিভাবে আমরা বাস্তবে দেখতে ও দেখাতে পেরেছি।আবার বর্তমানেও দেশে যুদ্ধ লাগার মত আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে যা অসম্ভব কিছুই নয়।যেকোনো শত্রুপক্ষকে দুর্বল ভাবা কখনোই জ্ঞানীর কিংবা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। সকল পরিস্থিতিতেই আমাদের শিল্পীদের নিয়ে বিপ্লব ও গনজাগরণের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।কাজেই এবারের অভ্যুত্থানকে চেতনায় ধারণ করে বিদ্রোহী ও বিপ্লবী সংগীতে মূর্ছনার শক্তিতে সারা দেশবাসীকে জাগিয়ে তুলে অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে এগিয়ে আসার এটাই উপযুক্ত ও মোক্ষম সময়।সময়ের প্রয়োজনই আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে যে আমরা আসলেই বীরের জাতি!অতএব,আমরা সারাদেশের বিপ্লবী সকল শিল্পীদের নিয়ে যেকোন প্রয়োজনীয় মুহুর্তে অঘোষিত ভাবেই গণজাগরণ অনুষ্ঠান দেশব্যাপী চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।আমাদের শিল্পীরা আপনাদের সকলের একান্ত ভালোবাসা,দোয়া ও আন্তরিক সহযোগিতা প্রত্যাশী।
মূলত: অনুষ্ঠানটি মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন উদীয়মান,স্বনামধন্য ও শুভাকাঙ্ক্ষী শিল্পীসহ আরও উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ জাকির হোসেন,লায়েকা বশির, সংজগার,তাহমিদ চৌধুরী প্রমুখ। সংগঠনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সমগীত ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ শাখার বন্ধুরা, গঙ্গাফড়িং, দা কমরেডস প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে লক্ষণীয় দিক ছিল,একক কিংবা দলীয় প্রতিটি গানেই কথা, সুর, ছন্দের মূর্ছনা ও আকর্ষণীয় পরিবেশনায় সকলে মোহিত হয়ে ওঠেন। প্রতিটি পরিবেশনার চমকপ্রদকতা ও সুনাম ক্রমেই মুখরিত ভাবে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানে সাধারণ দর্শকদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সুধী সমাজ, গুণীজন ও সঙ্গীত বোদ্ধাগন।
এবারের অনুষ্ঠানের স্লোগান ছিল –
“একাত্তরের চৈতন্যে জন্মানো চব্বিশ,
এই বাংলা বৈষম্যে করবে না কুর্নিশ”।
অনুষ্ঠানটি শুরু করা হয় বিকেল আনুমানিক ৪.৩০ ঘটিকা থেকে। প্রথমে সমগীতের দুই মাস ব্যাপী কর্মশালার প্রশিক্ষণ সমাপ্তকারীদের সনদ প্রদান করা হয়।তারপর শুরু হয় সংগীত পরিবেশনা।প্রায় রাত ৮:৩০ ঘটিকা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে সুশৃঙ্খল,পরিচ্ছন্ন ও সুশীল পরিবেশনার শেষে ফটোসেশন করে বিদায় জানানো হয়।বিপ্লবে-বিদ্রোহে সমগীতের “গানে প্রানে” অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে নিয়মিত গনজোয়ারের আহবান।
এস হোসেন মোল্লা —
১৩ই ডিসেম্বর শুক্রবার রাজধানীর পরিবাগের সংস্কৃতি বিকাশ কেন্দ্রে মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হলো সমগীত সংস্কৃতি প্রাঙ্গন আয়োজিত “গানে প্রাণে”। এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই নিয়মিত সারাদেশের বিপ্লবী শিল্পী সমাজের প্রতি গণজাগরণের তাগিদে নিয়মিত ভাবে অনুষ্ঠান চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, প্রতি বছর সাংস্কৃতিক সংগঠন “সমগীত” নিয়মিত ভাবে এই “গানে প্রাণে” অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে।এবারের এই ৪৪তম আয়োজন ছিল বিপ্লবে-বিদ্রোহে বৈচিত্র্যপূর্ণ। বিশেষ করে সৃজনশীল সংগীতের মাধ্যমে দেশপ্রেম ও উদ্দীপনায় আরও বেশী গণজোয়ার সৃষ্টির সাথে প্রতিবাদের মাধ্যমে দেশ জাতির যথাযথ অধিকার ও অস্তিত্ব রক্ষায় সকল দেশবাসীকে সোচ্চার হতে উদ্বুদ্ধ বা সচেতন করা।
উক্ত অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক শোয়েব হোসেন (শিল্পী, সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী) দেশ ও জাতির উদ্দেশ্যে জানান, সেই একাত্তরের অভ্যুত্থানের বিপ্লবী শিল্পীদের ভূমিকা আমরা সকলেই জানি।তাদেরই সুযোগ্য ও সম্মানিত উত্তরসূরী হিসেবে জুলাইয়ের অভ্যুত্থানে আমাদের শিল্পীদের ভূমিকা সরাসরিভাবে আমরা বাস্তবে দেখতে ও দেখাতে পেরেছি।আবার বর্তমানেও দেশে যুদ্ধ লাগার মত আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে যা অসম্ভব কিছুই নয়।যেকোনো শত্রুপক্ষকে দুর্বল ভাবা কখনোই জ্ঞানীর কিংবা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। সকল পরিস্থিতিতেই আমাদের শিল্পীদের নিয়ে বিপ্লব ও গনজাগরণের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।কাজেই এবারের অভ্যুত্থানকে চেতনায় ধারণ করে বিদ্রোহী ও বিপ্লবী সংগীতে মূর্ছনার শক্তিতে সারা দেশবাসীকে জাগিয়ে তুলে অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদে এগিয়ে আসার এটাই উপযুক্ত ও মোক্ষম সময়।সময়ের প্রয়োজনই আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে যে আমরা আসলেই বীরের জাতি!অতএব,আমরা সারাদেশের বিপ্লবী সকল শিল্পীদের নিয়ে যেকোন প্রয়োজনীয় মুহুর্তে অঘোষিত ভাবেই গণজাগরণ অনুষ্ঠান দেশব্যাপী চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।আমাদের শিল্পীরা আপনাদের সকলের একান্ত ভালোবাসা,দোয়া ও আন্তরিক সহযোগিতা প্রত্যাশী।
মূলত: অনুষ্ঠানটি মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন উদীয়মান,স্বনামধন্য ও শুভাকাঙ্ক্ষী শিল্পীসহ আরও উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ জাকির হোসেন,লায়েকা বশির, সংজগার,তাহমিদ চৌধুরী প্রমুখ। সংগঠনের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সমগীত ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ শাখার বন্ধুরা, গঙ্গাফড়িং, দা কমরেডস প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে লক্ষণীয় দিক ছিল,একক কিংবা দলীয় প্রতিটি গানেই কথা, সুর, ছন্দের মূর্ছনা ও আকর্ষণীয় পরিবেশনায় সকলে মোহিত হয়ে ওঠেন। প্রতিটি পরিবেশনার চমকপ্রদকতা ও সুনাম ক্রমেই মুখরিত ভাবে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানে সাধারণ দর্শকদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সুধী সমাজ, গুণীজন ও সঙ্গীত বোদ্ধাগন।
এবারের অনুষ্ঠানের স্লোগান ছিল -“একাত্তরের চৈতন্যে জন্মানো চব্বিশ,এই বাংলা বৈষম্যে করবে না কুর্নিশ”।
অনুষ্ঠানটি শুরু করা হয় বিকেল আনুমানিক ৪.৩০ ঘটিকা থেকে। প্রথমে সমগীতের দুই মাস ব্যাপী কর্মশালার প্রশিক্ষণ সমাপ্তকারীদের সনদ প্রদান করা হয়।তারপর শুরু হয় সংগীত পরিবেশনা।প্রায় রাত ৮:৩০ ঘটিকা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে সুশৃঙ্খল,পরিচ্ছন্ন ও সুশীল পরিবেশনার শেষে ফটোসেশন করে বিদায় জানানো হয়।