ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবিদের নিয়ে যক্ষা বিষয়ক নেটওয়ার্কিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- আপডেট টাইম : ১২:৪৩:১০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট ২০২৪
- / ৭০ ৫০০০.০ বার পাঠক
জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজ্ঞ আইনজীবীদের নিয়ে যক্ষ্মা বিষয়ক বিকাল ৪টায় থেকে নেটওয়ার্কিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৯ আগস্ট ) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কার্যালয়ে সদর সভাকক্ষে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও ব্র্যাকের আয়োজনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত নেটওয়াকিং কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন ডাক্তার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ হাসান মাহমুদ,ব্র্যাকের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোঃ মনজিয়ারুল ইসলাম, সিভিল সার্জন কার্যালয় ডিস্ট্রিক্ট সাভিল্যান্স মেডিকেল অফিসার মফিজুর রহমান ফিরোজ,অনুষ্ঠান প্রেজেন্টশন করেন ডিএম বিএলসি উত্তরা সামছিয়ারা বেগম।এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা ম্যানেজার ব্রাক স্বাস্থ্য কর্মসূচি প্রোগ্রাম অফিসার এনামুল হক,এডভোকেট শাহীন আক্তার, এডভোকেট মোঃ রাকিবুল ইসলাম, এডভোকেট জাকারিয়া, এডভোকেট আরিফুল ইসলাম ভুইঁয়াসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ। অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন পর্যায়ের ১৫জন আইনজীবী অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার যক্ষ্মা কার্যক্রম জোরদার করনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন বিশেষ করে যক্ষ্মা রোগীদের বিভিন্ন ধরনের অধিকার বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের আইনী সহোযোগীতার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।সিভিল সার্জন মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেনবলেন,সরকারওউন্নয়ন সহযোগী এনজিও সংস্থা যক্ষা রোগীদের ফ্রি পরীক্ষা- নিরীক্ষা ও ঔষধ সরবরাহসহ প্রয়োজনে সহায়তা করেছে। সকল যক্ষা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকার ও ব্রাক যৌথভাবে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। যক্ষারোগের কার্যকরী নিয়ন্ত্রণের জন্য কমিউনিটির সকল শ্রেণিকে যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উল্লেখ্য, যক্ষ্মা একটি জীবাণুঘটিত সংক্রামক ব্যাধি। বায়ুবাহিত রোগ ও হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়ে থাকে। প্রধানত ফুসফুস আক্রান্ত হয়। এই রোগে আক্রান্ত হলে সঠিক সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। অন্যথায় রোগীর মৃত্যুও হতে পারে।