ঢাকা ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রংপুর থেকে আমাকে উপদেষ্টা ভাবুন: প্রধান উপদেষ্টা সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে মার্কিন মানবাধিকারকর্মীর অনশন ধর্মঘট চিন্ময় দাস ইস্যুতে ভারতের সংসদে বিবৃতি দেবেন জয়শঙ্কর শিক্ষনীয় জ্বলন্ত উদাহরণ রেখে আকর্ষনীয় ক্লাসপার্টি জাহান আইডিয়াল স্কুলে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম,২৯ নভেম্বর ২০২৪ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সম্মেলন হতে যাচ্ছে চিন্ময় দাসের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গ ভারতের উদ্বেগ নিয়ে পিনাকীর পোস্ট আবারও হাসনাতের গাড়ি চাপা দেওয়ার চেষ্টা জামিন পেলেন বরখাস্ত হওয়া সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি ইসকন ইস্যুতে সিদ্ধান্ত জানাল হাইকোর্ট

সিএমপি পাঁচলাইশ থানা পুলিশের দ্রুততম অভিযানের মাধ্যমে চমেক হাসপাতাল থেকে চুরি যাওয়া নবজাতক উদ্ধার

এম হাসান ইমাম বাচ্চু- নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০১:০০:২৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ১৬৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

পাঁচলাইশ – জোনের- এসি মোঃ আরিফ হোসেনের প্রেস ব্রিফিং
গত ১৫ ডিসেম্বর -২৩ ইং তাং নবজাতকের পিতা মোঃ রহমান তাহার স্ত্রী আসমাউল হোসনাকে ডেলিভারির জন্য পাঁচলাইশ থানাধীন ওআর নিজাম রোডস্থ রয়েল হাসপাতালে ভর্তি করেন। একই তারিখ সন্ধ্যা ৬ টার সময় তাহার স্ত্রীর সিজারের মাধ্যমে একটি কন্যা সন্তান প্রসব করেন।তাহার স্ত্রী ও নবজাতক শিশু বয়স ৪ দিন সন্তানের শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকাই ১৫-ডিসেম্বর -২৩ ইং তাং হইতে ১৬ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং পর্যন্ত রয়েল হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা প্রদান করেন। পরবর্তীতে ১৭ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং তাহার স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানের শারীরিক অবস্থা অবনতি হইলে রয়েল হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার তাহার স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেপার করেন। তিনি সাথে সাথে তাহার স্ত্রী ও নবজাতক কন্যা সন্তানকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার স্ত্রী ও নবজাতক কন্যা সন্তানকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাহার স্ত্রীকে চমেক হাসপাতালের ষষ্ঠ তলার ৩৩ নং ওয়ার্ড এবং নবজাতক কন্যা সন্তানকে ৩২নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউতে ভর্তি দেয়।চমেক হাসপাতালের নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৮.টা হতে দুপুর ২টা পর্যন্ত ৩২ নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউ তে ভর্তিকৃত নবজাতকের পিতা মাতা আত্মীয়-স্বজনদের প্রবেশের অনুমতি না থাকায় তিনি ও তাহার আত্মীয়-স্বজন বাহিরে অবস্থান করেন।ভর্তিকৃত নবজাতকের কোন কিছু প্রয়োজন হইলে ৩২ নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউতে কর্মরত নার্স ও সিকিউরিটির মাধ্যমে তাহাদেরকে অবহিত করিত।দুপুর ২.টার পর হইতে উক্ত ওয়ার্ডে ভর্তিকৃত তাহার নবজাতক কন্যা সন্তানকে কাছে তাহার আত্মীয় দেখাশুনা করার জন্য থাকত। ১৯ ডিসেম্বর ২৩ ইং তারিখ সকাল ৮ টার সময় তাহার মা ও শাশুড়ি প্রতিদিনের মত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ষষ্ঠ তলা, এন আই সি ইউ ৩২ নং ওয়ার্ডের ভিতরে ৩১ নং বেডে রেখে হাসপাতালের নিয়ম অনুযায়ী বাহিরে অবস্থান করেন।
তখন তাহার মা ও শশাশুড়ি তাহার নবজাতক সন্তানকে দেখতে গেলে ৩২ নং ওয়ার্ডের ভিতরে প্রবেশ করতে গেলে কর্তব্যরত সিকিউরিটি তার সন্তান ভালো আছে বলিয়া তাহার মা ও তাহার শাশুড়িকে জানাই।পরবর্তীতে একই তারিখ দুপুর অনুমান ২ টার সময় তাহার খালা নবজাতক সন্তানকে দেখার জন্য এনআইসিইউ ৩২ নং ওয়ার্ডের ভিতরে গেলে দেখে যে তাহার নবজাতক সন্তান ৩১ নং বেড়ে নেই।তাৎক্ষণিক তিনি সংবাদ পেয়ে উক্ত ওয়ার্ডের কর্তব্যরত ডাক্তার, নার্স ও সিকিউরিটিকে এ বিষয়ে অবহিত করেন এবং হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে তাহার নবজাতক কন্যা সন্তানকে খোঁজা খুঁজি করেন।কিন্তু উক্ত স্থান সহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজা খুঁজি করিয়া তাহার নবজাতক কন্যা সন্তানকে খুঁজে পাই নাই। তিনি ধারণা করেন যে, ১৯ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং সকাল ৮টি হইতে ১৯ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং দুপুর ২টার মধ্যে যেকোনো সময় পাঁচলাইশ থানাধীন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৬ষ্ঠ তলা,এন.আই.সিইউ ৩২নং ওয়ার্ডের ভিতরে ৩১ নং ব্যাট হইতে অজ্ঞাতনামা বিবাদীরা তাহার নবজাতক শিশু (বয়স ৪ দিন) কে অসৎ উদ্দেশ্যে অপহরণ করিয়া অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়াছে।
বাদী ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নবজাতক চুরির ঘটনা জানতে পেরে উপ-পুলিশ কমিশনার(উত্তর) মোঃ মোখলেছুর রহমান সিএমপির নির্দেশনা মোতাবেক সহকারি পুলিশ কমিশনার (পাঁচলাইশ জোন) ও অফিসার ইনচার্জ, সন্তোষ কুমার চাকমা পাঁচলাইশ মডেল থানা ঘটনাস্থলে যান এবং হাসপাতালের সিসি ফুটেজ সহ অন্যান্য ডকুমেন্ট থেকে তথ্য সংগ্রহ করেন। পরবর্তীতে পাঁচলাইশ মডেল থানার চৌকস অভিযানিক টিম. এস আই শরীফ রোকনুজ্জামান. এস আই আশেক এ.এসআই তোজাম্মেল.এএসআই সোহেল ফেনী জেলার পরশুরাম থানা এলাকা থেকে ২০ ডিসেম্বর ২৩ ইং তারিখ রাতে অপহরণকৃত নবজাতক শিশু (বয়স ৪ দিন)’কে উদ্ধার করেন এবং ঘটনায় জড়িত ২জনকে আটক করেন। অপহরণকৃত নবজাতক শিশু (বয়স ০৪ দিন) অসুস্থ থাকায় উদ্ধারের পর পরই মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৬ষ্ঠ তলা,৩২ নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউ’তে ভর্তি করে সু-চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে পাঁচলাইশ থানার মামলা নং ১৫- তাং ২০/১২ ২৩ খ্রিঃ ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ২০০০(সং/২০২৩)এর ৭ রুজু করা হয়
গ্রেফতারকৃত আসামি
১.মোছাঃ নাসিমা আক্তার -২৩,স্বামী -মোঃ পিন্টু, পিতা -মৃত আইয়ুব আলী, মাতা-মোসাঃ খারু আক্তার, সাং-মনিপুর, পোঃ- সুবার বাজার, থানা পরশুরাম, জেলা-ফেনী।
২| মোছাঃ খারু আক্তার -৪২,স্বামী -মৃত আইয়ুব আলী, পিতা -মোঃ আলম মিয়া, মাতা-মোসাঃ রিজিয়া খাতুন, সাং- কাউতলী, হাশেম মোল্লার বাড়ি, পোঃ বট তলা,থানা- পরশুরাম, জেলা -ফেনী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গ্রেফতারকৃত আসামিদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান পাঁচলাইশ থানার অপস অফিসার জুবায়ের মৃধা

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সিএমপি পাঁচলাইশ থানা পুলিশের দ্রুততম অভিযানের মাধ্যমে চমেক হাসপাতাল থেকে চুরি যাওয়া নবজাতক উদ্ধার

আপডেট টাইম : ০১:০০:২৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩

পাঁচলাইশ – জোনের- এসি মোঃ আরিফ হোসেনের প্রেস ব্রিফিং
গত ১৫ ডিসেম্বর -২৩ ইং তাং নবজাতকের পিতা মোঃ রহমান তাহার স্ত্রী আসমাউল হোসনাকে ডেলিভারির জন্য পাঁচলাইশ থানাধীন ওআর নিজাম রোডস্থ রয়েল হাসপাতালে ভর্তি করেন। একই তারিখ সন্ধ্যা ৬ টার সময় তাহার স্ত্রীর সিজারের মাধ্যমে একটি কন্যা সন্তান প্রসব করেন।তাহার স্ত্রী ও নবজাতক শিশু বয়স ৪ দিন সন্তানের শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকাই ১৫-ডিসেম্বর -২৩ ইং তাং হইতে ১৬ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং পর্যন্ত রয়েল হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা প্রদান করেন। পরবর্তীতে ১৭ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং তাহার স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানের শারীরিক অবস্থা অবনতি হইলে রয়েল হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার তাহার স্ত্রী ও নবজাতক সন্তানকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেপার করেন। তিনি সাথে সাথে তাহার স্ত্রী ও নবজাতক কন্যা সন্তানকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার স্ত্রী ও নবজাতক কন্যা সন্তানকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাহার স্ত্রীকে চমেক হাসপাতালের ষষ্ঠ তলার ৩৩ নং ওয়ার্ড এবং নবজাতক কন্যা সন্তানকে ৩২নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউতে ভর্তি দেয়।চমেক হাসপাতালের নিয়ম অনুযায়ী সকাল ৮.টা হতে দুপুর ২টা পর্যন্ত ৩২ নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউ তে ভর্তিকৃত নবজাতকের পিতা মাতা আত্মীয়-স্বজনদের প্রবেশের অনুমতি না থাকায় তিনি ও তাহার আত্মীয়-স্বজন বাহিরে অবস্থান করেন।ভর্তিকৃত নবজাতকের কোন কিছু প্রয়োজন হইলে ৩২ নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউতে কর্মরত নার্স ও সিকিউরিটির মাধ্যমে তাহাদেরকে অবহিত করিত।দুপুর ২.টার পর হইতে উক্ত ওয়ার্ডে ভর্তিকৃত তাহার নবজাতক কন্যা সন্তানকে কাছে তাহার আত্মীয় দেখাশুনা করার জন্য থাকত। ১৯ ডিসেম্বর ২৩ ইং তারিখ সকাল ৮ টার সময় তাহার মা ও শাশুড়ি প্রতিদিনের মত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ষষ্ঠ তলা, এন আই সি ইউ ৩২ নং ওয়ার্ডের ভিতরে ৩১ নং বেডে রেখে হাসপাতালের নিয়ম অনুযায়ী বাহিরে অবস্থান করেন।
তখন তাহার মা ও শশাশুড়ি তাহার নবজাতক সন্তানকে দেখতে গেলে ৩২ নং ওয়ার্ডের ভিতরে প্রবেশ করতে গেলে কর্তব্যরত সিকিউরিটি তার সন্তান ভালো আছে বলিয়া তাহার মা ও তাহার শাশুড়িকে জানাই।পরবর্তীতে একই তারিখ দুপুর অনুমান ২ টার সময় তাহার খালা নবজাতক সন্তানকে দেখার জন্য এনআইসিইউ ৩২ নং ওয়ার্ডের ভিতরে গেলে দেখে যে তাহার নবজাতক সন্তান ৩১ নং বেড়ে নেই।তাৎক্ষণিক তিনি সংবাদ পেয়ে উক্ত ওয়ার্ডের কর্তব্যরত ডাক্তার, নার্স ও সিকিউরিটিকে এ বিষয়ে অবহিত করেন এবং হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে তাহার নবজাতক কন্যা সন্তানকে খোঁজা খুঁজি করেন।কিন্তু উক্ত স্থান সহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজা খুঁজি করিয়া তাহার নবজাতক কন্যা সন্তানকে খুঁজে পাই নাই। তিনি ধারণা করেন যে, ১৯ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং সকাল ৮টি হইতে ১৯ ডিসেম্বর ২৩ ইং তাং দুপুর ২টার মধ্যে যেকোনো সময় পাঁচলাইশ থানাধীন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৬ষ্ঠ তলা,এন.আই.সিইউ ৩২নং ওয়ার্ডের ভিতরে ৩১ নং ব্যাট হইতে অজ্ঞাতনামা বিবাদীরা তাহার নবজাতক শিশু (বয়স ৪ দিন) কে অসৎ উদ্দেশ্যে অপহরণ করিয়া অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়াছে।
বাদী ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নবজাতক চুরির ঘটনা জানতে পেরে উপ-পুলিশ কমিশনার(উত্তর) মোঃ মোখলেছুর রহমান সিএমপির নির্দেশনা মোতাবেক সহকারি পুলিশ কমিশনার (পাঁচলাইশ জোন) ও অফিসার ইনচার্জ, সন্তোষ কুমার চাকমা পাঁচলাইশ মডেল থানা ঘটনাস্থলে যান এবং হাসপাতালের সিসি ফুটেজ সহ অন্যান্য ডকুমেন্ট থেকে তথ্য সংগ্রহ করেন। পরবর্তীতে পাঁচলাইশ মডেল থানার চৌকস অভিযানিক টিম. এস আই শরীফ রোকনুজ্জামান. এস আই আশেক এ.এসআই তোজাম্মেল.এএসআই সোহেল ফেনী জেলার পরশুরাম থানা এলাকা থেকে ২০ ডিসেম্বর ২৩ ইং তারিখ রাতে অপহরণকৃত নবজাতক শিশু (বয়স ৪ দিন)’কে উদ্ধার করেন এবং ঘটনায় জড়িত ২জনকে আটক করেন। অপহরণকৃত নবজাতক শিশু (বয়স ০৪ দিন) অসুস্থ থাকায় উদ্ধারের পর পরই মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ৬ষ্ঠ তলা,৩২ নং ওয়ার্ডের এন.আই.সিইউ’তে ভর্তি করে সু-চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে পাঁচলাইশ থানার মামলা নং ১৫- তাং ২০/১২ ২৩ খ্রিঃ ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ২০০০(সং/২০২৩)এর ৭ রুজু করা হয়
গ্রেফতারকৃত আসামি
১.মোছাঃ নাসিমা আক্তার -২৩,স্বামী -মোঃ পিন্টু, পিতা -মৃত আইয়ুব আলী, মাতা-মোসাঃ খারু আক্তার, সাং-মনিপুর, পোঃ- সুবার বাজার, থানা পরশুরাম, জেলা-ফেনী।
২| মোছাঃ খারু আক্তার -৪২,স্বামী -মৃত আইয়ুব আলী, পিতা -মোঃ আলম মিয়া, মাতা-মোসাঃ রিজিয়া খাতুন, সাং- কাউতলী, হাশেম মোল্লার বাড়ি, পোঃ বট তলা,থানা- পরশুরাম, জেলা -ফেনী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গ্রেফতারকৃত আসামিদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান পাঁচলাইশ থানার অপস অফিসার জুবায়ের মৃধা