কালিয়াকোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি
- আপডেট টাইম : ০২:২৮:১৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩
- / ৩৪৪ ৫০০০.০ বার পাঠক
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে নিজেই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এতে ভেঙ্গে পড়েছে শৃংখলা, বিগ্নিত হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মশালচি পদের কর্মচারী জাহাঙ্গীর হোসেন একটি সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন আর এই সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স টি। হাসপাতালে কর্মরত দের কর্মকর্তা কর্মচারীদের কে নিয়ন্ত্রণ করছে সদস্যরা। কোন কর্মকর্তা কর্মচারী গ্রুপের সদস্যদের কথা না শুনলে তাদেরকে বিভিন্ন সময়ে অপমান লাঞ্ছিত হতে হয় বলে পাওয়া গেছে। রোগী ভর্তি রোগের খাবার রোগীর ছুটি চখ আমি সনদসহ সকল কিছুই সহজে পেতে যোগাযোগ করতে হয় জাহাঙ্গীরের সাথে গত বছর চতুর্থ শ্রেণীর অন্য পথ গুলোতে আউটসোর্সিং এর সিদ্ধান্ত হয়। আর এতে করে বাণিজ্যে মেতে উঠে জাহাঙ্গীর। জনপ্রতির তিন চার লাখ টাকা করে হাতে নিয়েছে জাহাঙ্গীর। বিষয়টি জানাজানি হলে আউটসোর্সিং নিয়োগ করা হয়। চাকরি প্রার্থীরা চাকরি না হওয়ায় জাহাঙ্গীরের কাছে টাকা ফেরত চান। কে নিয়ে চাকরিদাতা এবং চাকরিপ্রার্থীদের মাঝে উত্তেজনা বিরাজ করছে।। জাহাঙ্গীরের ক্ষমতার উৎস কোথায় জানতে চাইলে উল্লেখ করেন জেলা সিভিল সার্জনের সাথে সখ্যতার কথা।
এ বিষয়ে আলাপ করলে হাসপাতালে কর্মরত একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান জাহাঙ্গীরের পদ তা হলেও সে সকল দপ্তরেই তারি করে জাহাঙ্গীরের কথা আনতে আমরা বাধ্য। কারণ অকারনে অশ্লীল কথাবার্তা বলে সময়ে ওদেরকে অপমান লাঞ্ছিত করে। তার কারণে সম্মান টিকে রাখা দায় হয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য এর সাথে যোগাযোগ করতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।
বিষয়টি নিয়ে আলাপকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সার্জন ডাঃ মুকিৎ (ভারপ্রাপ্ত টিএইসও) শুন্যপদের কথা স্বিকার করলেও অভিযোগের ব্যাপারে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
হাসপাতালের জনৈক কর্মচারী জানান,জাহাঙ্গীরের খুটির জোর কোথায়,সে লাফ দিয়ে চাদ ধরার চেষ্টা করছে। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানাগেছে,এই সিন্ডিকেটের কারনে হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিনভাগের শৃঙ্খলা ভেঙে পরায় এর প্রতিকার চেয়ে জনৈক তুষার আহমেদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবরে একটি অভিযোগ পত্র প্রেরণ করেছেন।