ঢাকা ০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে ভারতের নীতি নির্ধারকরা রাঙ্গামাটির পাহাড়ে বিরল গোলাপি হাতি দেশে প্রথমবার, গবেষকরা বলছেন প্রাকৃতিক বিস্ময় হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৫ চলতি বছরে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখে পৌঁছাতে পারে ইসরাইলের বিরসেবায় ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, রেলস্টেশন বন্ধ কাঠালিয়ায় ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেফতার সীমান্তের ওপারে ঝুলছে বাংলাদেশির মরদেহ; ৩ দিনের যুগলজীবনের ইতি দেড় বছরে ঠাকুরগাঁয়ে গ্রাম আদালতে ২ হাজারেরও বেশি মামলা নিষ্পত্তি হাসিনার আদালত অবমাননার মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ আরও এক সেশন শ্রীলংকার, চাপে পড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ

কুুমিল্লা’য় জেলহত্যা দিবস পালিতো হয়েছে

দৈনিক সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট -
  • আপডেট টাইম : ১১:২০:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৬৩ ১৫০.০০০ বার পাঠক

তথ্য মতে জানা যায় – আজ ৩ রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস।

জাতির মহান সন্তানদের প্রতি সম্মান জানিয়ে – কুুমিল্লা জেলা’র সব উপজেলা’য়/থানা’য় অনুষ্ঠিতো হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। ১৯৭৫ ইং সালের ১৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশ – এঁর – জাতী’র পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহো আরো কয়েকজনকে – হত্যার পর – দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি। ১৫ ই আগষ্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর ৩ মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও ৪ জাতীয় নেতা – সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। জেলখানা’য় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে – খুনি’রা।

এ কাজের জন্য তারা আগে থেকে ঘাতক দল গঠন করেন। দলের প্রধান ছিলো – রিসালদার মুসলেহ উদ্দিন। তিনি ফারুকের সবচেয়ে আস্থাভাজন। ১৫ ই আগষ্ট শেখ মনি’র বাসভবনে যে ঘাতোক দলটি হত্যাযজ্ঞ চালায় সেই দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মুসলেহ উদ্দিন। প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্টনি মাসকারেনহাস তাঁর ‘বাংলাদেশ অ্যা লিগ্যাসি অব ব্লাড’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ননা দিয়েছে। তিনি জানায় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরপরই জেলখানায় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমনভাবে নেওয়া হয়েছিল যাতে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে তাঁ আপনা – আপনি কার্যকর হয়। এ কাজের জন্য ৫ সদস্যে’র ঘাতোক দলও গঠন করা হয়েছিলো। ঘাতক দলের প্রতি নির্দেশ ছিলো – পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে কোনো নির্দেশের অপেক্ষা’য় না থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে তারা জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করবে। ১৯৭৫ ইং সালের ৩ রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটানোর পরেই কেন্দ্রীয় কারাগারে উক্ত জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়েছিলো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুুমিল্লা’য় জেলহত্যা দিবস পালিতো হয়েছে

আপডেট টাইম : ১১:২০:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩

তথ্য মতে জানা যায় – আজ ৩ রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস।

জাতির মহান সন্তানদের প্রতি সম্মান জানিয়ে – কুুমিল্লা জেলা’র সব উপজেলা’য়/থানা’য় অনুষ্ঠিতো হয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। ১৯৭৫ ইং সালের ১৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশ – এঁর – জাতী’র পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহো আরো কয়েকজনকে – হত্যার পর – দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায় এই দিনটি। ১৫ ই আগষ্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর ৩ মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও ৪ জাতীয় নেতা – সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। জেলখানা’য় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করে – খুনি’রা।

এ কাজের জন্য তারা আগে থেকে ঘাতক দল গঠন করেন। দলের প্রধান ছিলো – রিসালদার মুসলেহ উদ্দিন। তিনি ফারুকের সবচেয়ে আস্থাভাজন। ১৫ ই আগষ্ট শেখ মনি’র বাসভবনে যে ঘাতোক দলটি হত্যাযজ্ঞ চালায় সেই দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মুসলেহ উদ্দিন। প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্টনি মাসকারেনহাস তাঁর ‘বাংলাদেশ অ্যা লিগ্যাসি অব ব্লাড’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ননা দিয়েছে। তিনি জানায় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরপরই জেলখানায় জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমনভাবে নেওয়া হয়েছিল যাতে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে তাঁ আপনা – আপনি কার্যকর হয়। এ কাজের জন্য ৫ সদস্যে’র ঘাতোক দলও গঠন করা হয়েছিলো। ঘাতক দলের প্রতি নির্দেশ ছিলো – পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটার সঙ্গে সঙ্গে কোনো নির্দেশের অপেক্ষা’য় না থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে তারা জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করবে। ১৯৭৫ ইং সালের ৩ রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটানোর পরেই কেন্দ্রীয় কারাগারে উক্ত জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয়েছিলো।