ঢাকা ০৯:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কুকুরের মরদেহই প্রমাণ করে সচিবালয়ের আগুন একটি ষড়যন্ত্র/ খুনি হাসিনার পোষ্য আমলারা আজো সচিবালয়ে বসে কাজ করছে।।ঠাকুরগাঁওয়ে সারজিস আলম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সতর্ক আছে সেনাবাহিনী আমাদের সব শেষ হয়ে গেছে: উপদেষ্টা আসিফ বাংলাদেশের চেহারা বদলাতে হলে শ্রমিকদের অধিকার নিচ্ছিত করতে হবে।: লক্ষ্মীপুরে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের নথি চাওয়ার পর সচিবালয়ে আগুন ৬ ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে খুলে দেওয়া হয়েছে সচিবালয়ের একটি গেট সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজধানী খিলগাঁও দক্ষিণ থানার ২ উত্তর ওয়ার্ডের কর্মী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না! বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, মতিঝিল থানার কর্মী সম্মেলনে একথা বলেন-মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান। দ্রুত নির্বাচনের জন্য এত মানুষ শহিদ হয়নি/ দেশের সংস্কার শেষে নির্বাচন। ।ঠাকুরগাঁওয়ে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

অর্থনৈতিক পরিষদ সভায় চূড়ান্ত উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০১:৪১:০০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ মার্চ ২০২১
  • / ২৮২ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাজেট চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। সংশোধিত এডিপির আকার ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা।

এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আসবে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে অর্থায়ন করা হবে ৬৩ হাজার কোটি টাকা। তবে, এডিপি আকার ছিলো এডিপির আকার ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা ও বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৭০ হাজার ৫০১ কোটি ৭২ লাখ টাকা খরচ ধরা হয়। তবে, সংশোধিত এডিপি বা চূড়ান্ত এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তা খাতে কমছে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা। ফলে চূড়ান্ত উন্নয়ন বাজেট দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ সাড়ে ৯৭ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (২ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভায় চূড়ান্ত উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবনের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এনইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সংশোধিত এডিপিতে স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১১ হাজার ৬২৮ কোটি টাকা। ফলে সংশোধিত এডিপির মোট আকার ২ লাখ ৯ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপিতে মোট প্রকল্প ১ হাজার ৮৮৬টি। এর মধ্যে স্বায়ত্বশাসিত

সংস্থার ১০১টি প্রকল্প রয়েছে। সংশোধিত এডিপিতে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রসার, অধিক কর্মসংস্থান, শিক্ষা-স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, মহামারী কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলা, মানবসম্পদ উন্নয়ন, খাদ্য উৎপাদন, খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চয়তাকরণ করা হয়েছে। দারিদ্র বিমোচন ও দেশের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অর্থনৈতিক পরিষদ সভায় চূড়ান্ত উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন

আপডেট টাইম : ০১:৪১:০০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২ মার্চ ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাজেট চূড়ান্ত করেছে পরিকল্পনা কমিশন। সংশোধিত এডিপির আকার ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা।

এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আসবে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে অর্থায়ন করা হবে ৬৩ হাজার কোটি টাকা। তবে, এডিপি আকার ছিলো এডিপির আকার ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা ও বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৭০ হাজার ৫০১ কোটি ৭২ লাখ টাকা খরচ ধরা হয়। তবে, সংশোধিত এডিপি বা চূড়ান্ত এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তা খাতে কমছে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা। ফলে চূড়ান্ত উন্নয়ন বাজেট দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ সাড়ে ৯৭ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (২ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভায় চূড়ান্ত উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবনের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে এনইসি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সংশোধিত এডিপিতে স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১১ হাজার ৬২৮ কোটি টাকা। ফলে সংশোধিত এডিপির মোট আকার ২ লাখ ৯ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপিতে মোট প্রকল্প ১ হাজার ৮৮৬টি। এর মধ্যে স্বায়ত্বশাসিত

সংস্থার ১০১টি প্রকল্প রয়েছে। সংশোধিত এডিপিতে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রসার, অধিক কর্মসংস্থান, শিক্ষা-স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন, মহামারী কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলা, মানবসম্পদ উন্নয়ন, খাদ্য উৎপাদন, খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চয়তাকরণ করা হয়েছে। দারিদ্র বিমোচন ও দেশের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।