ঢাকা ০৮:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে গাজীপুর মহানগরীর বাইপাস চৌরাস্তা থেকে বোর্ডবাজার পর্যন্ত বিশাল মিছিল ও শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে সকল মেহনতি শ্রমিকদের প্রতি প্রাণঢালা অভিনন্দন নাগরপুর-দেলদুয়ার আসনের সকলের শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম এর পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক, মে দিবস উপলক্ষে, পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়ীয়া উপজেলায়, রিকশা-ভ্যান অটো শ্রমিক দলের বর্ণাঢ্য রেলী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩৫ কিলোমিটার যানজট। ছবি: সবুজ সংকেত’ পেয়ে বিএনপি মিত্রদের নির্বাচনি তোড়জোড় পাবনা পার- ভাঙ্গুড়া ইউনিয়ন বিএনপির ৪ও৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র কর্মী সম্মেলন চট্টগ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ২৮ টি ঘর হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ধর্ষণের সহযোগিতা চেয়ে সাংবাদিক আবু হাসানকে ডেকে নিয়ে অপহরণের চেষ্টা,গ্রেফতার ২ নারী শ্রমিকদের মধ্যে বৈষম্য দূর করে ইসলামী শ্রমনীতি চালুর মাধ্যমে একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ বিনির্মাণে দেশের শ্রমজীবী সমাজ তাদের হাতকে শক্তিশালী হাতিয়ারে পরিণত করবেনঃ অধ্যক্ষ নূরুন্নিসা সিদ্দীকা

আপন ভাগনী ও রেহাই পেলনা বানারীপাড়ার লম্পট হায়দারের হাত থেকে

সরকার জামাল
  • আপডেট টাইম : ০৩:৪৬:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৩৭৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

বরিশাল জেলার বানারীপাড়া থানাধীন বিশারকান্দি ইউনিয়নের লঞ্চ ব্যবসায়ী কামরুনাহার ট্রেডার্স এর মালিক হায়দারের হাত থেকে আপন ভাগ্নীও রেহাই পেল না । হায়দারের ভাগ্নি রুনা আক্তার দৈনিক সময়ের কন্ঠের বরাবর আইনি সহযোগিতা সহ বিচারের দাবিতে একটি লিখিত ও ভিডিও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন, যে আমার আপন মামা হায়দার আমার বাসায় প্রায় সময়ই আসতো হঠাৎ একদিন রাত্র বেশি হওয়াতে বলে যে আমি আজ যাব না। তখন আমার স্বামী ছিল না আমার বাসায়।আমি আমার আপন মামা বলে নির্দ্বিধায় তাঁর জন্য ভালো-মন্দ খাবারের আয়োজন করি। মামা আসার সময় মিষ্টি নিয়ে আসে ঐ মিষ্টি তাকে খেতে দিলে মামা বলে যে আমার ডায়াবেটিস আমি খাব না তুই খা আমি সকালে আমার ছেলেকে নিয়ে খেতে চাইলে মামা বলে আমার সামনে না খেলে আমি তোর রান্না করা কিছুই খাবো না। মামার অনুরোধে মিষ্টি খেলে কিছুক্ষণ পরেই। আমি অসুস্থ বোধ করি মামাকে বলি মামা আমার শরীরটা খারাপ লাগতেছে আপনি খাবার খেয়ে পাশের রুমে যেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আমি ঘুমিয়ে গেলে লম্পট হায়দার আমার শরীরের কাপড় চোপড় খুলে আমাকে সর্বনাশ করে তারপর হঠাৎ করে আমার ঘুম ভাঙলে দেখি যে আমার শরীরের সমস্ত কাপড়-চোপড় এবং লম্পট আমার মামা হায়দারের শরীরের কাপড়চোপড় খোলা তা দেখে মামাকে বলি যে মামা কি করলেন এবং ডাক চিৎকার করতে গেলে। মামা আমাকে বলে আমি তোর সকল ভিডিও করে রেখেছি। এ বলে আমাকে হুমকি প্রদান করেন। তারপর একাধিকবার আমাকে ফোন দিয়ে বলে তার সাথে বন্ধুর মত করে কথা বলার জন্য লম্পট মামা হায়দার । লম্পট হায়দার বলেন যে তুই এইসব বিষয়ে যদি কাউকে বলিস তোর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেব। তার ভয়ে আমি তার মতো করে কথা বলতে থাকি। হঠাৎ আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে আমার মোবাইল অটো রেকর্ড চালু করে রাখে। আমার স্বামী। মামার আর আমার কথা বলার রেকর্ড আমার স্বামীর সহ সবাই জেনে যায়। শুরু হয় আমার স্বামীর সাথে আমার ঝগড়া তারপর আমি সকল ঘটনা ভেঙ্গে বলি। আমার স্বামী আর আমি। মামার ছেলে ও মামার ভায়রা ভাইয়ের কাছে বিচার চাই লম্পট মামা হায়দারের। কিন্তু তারা লম্পট হায়দারের বিচার না করে। উল্টো আমার আর আমার স্বামীর ৩০০ টাকার একটি স্ট্যাম্পে মিমাংসা পত্র করেন।সূত্রে জানা যায় যে, লম্পট হায়দার তার ভাগ্নিকেই শুধু ধর্ষন করে নাই । ২০০১ সালে, অনিকা মাল পিতা অতুল মাল, বাদী হয়ে একটি ধর্ষন মামলা করে, ঐ মামলায় দীর্ঘ দিন জেল খেটে বাহির হয়।তারপরে ২০০৭ সালে লম্পট হায়দারের ফুফাতো বোন বিউটি বাদী হয়ে আরেকটি ধর্ষন মামলা করেন । ঐ মামলায় আবারও জেল খাটেন ।রেহাই পাননি আরেকটি অসহায় মেয়ে সুখী আক্তার। রেহাই পাননি তার থেকে ঐ এলাকার অনেক মেয়েরাই ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আপন ভাগনী ও রেহাই পেলনা বানারীপাড়ার লম্পট হায়দারের হাত থেকে

আপডেট টাইম : ০৩:৪৬:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩

বরিশাল জেলার বানারীপাড়া থানাধীন বিশারকান্দি ইউনিয়নের লঞ্চ ব্যবসায়ী কামরুনাহার ট্রেডার্স এর মালিক হায়দারের হাত থেকে আপন ভাগ্নীও রেহাই পেল না । হায়দারের ভাগ্নি রুনা আক্তার দৈনিক সময়ের কন্ঠের বরাবর আইনি সহযোগিতা সহ বিচারের দাবিতে একটি লিখিত ও ভিডিও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন, যে আমার আপন মামা হায়দার আমার বাসায় প্রায় সময়ই আসতো হঠাৎ একদিন রাত্র বেশি হওয়াতে বলে যে আমি আজ যাব না। তখন আমার স্বামী ছিল না আমার বাসায়।আমি আমার আপন মামা বলে নির্দ্বিধায় তাঁর জন্য ভালো-মন্দ খাবারের আয়োজন করি। মামা আসার সময় মিষ্টি নিয়ে আসে ঐ মিষ্টি তাকে খেতে দিলে মামা বলে যে আমার ডায়াবেটিস আমি খাব না তুই খা আমি সকালে আমার ছেলেকে নিয়ে খেতে চাইলে মামা বলে আমার সামনে না খেলে আমি তোর রান্না করা কিছুই খাবো না। মামার অনুরোধে মিষ্টি খেলে কিছুক্ষণ পরেই। আমি অসুস্থ বোধ করি মামাকে বলি মামা আমার শরীরটা খারাপ লাগতেছে আপনি খাবার খেয়ে পাশের রুমে যেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আমি ঘুমিয়ে গেলে লম্পট হায়দার আমার শরীরের কাপড় চোপড় খুলে আমাকে সর্বনাশ করে তারপর হঠাৎ করে আমার ঘুম ভাঙলে দেখি যে আমার শরীরের সমস্ত কাপড়-চোপড় এবং লম্পট আমার মামা হায়দারের শরীরের কাপড়চোপড় খোলা তা দেখে মামাকে বলি যে মামা কি করলেন এবং ডাক চিৎকার করতে গেলে। মামা আমাকে বলে আমি তোর সকল ভিডিও করে রেখেছি। এ বলে আমাকে হুমকি প্রদান করেন। তারপর একাধিকবার আমাকে ফোন দিয়ে বলে তার সাথে বন্ধুর মত করে কথা বলার জন্য লম্পট মামা হায়দার । লম্পট হায়দার বলেন যে তুই এইসব বিষয়ে যদি কাউকে বলিস তোর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেব। তার ভয়ে আমি তার মতো করে কথা বলতে থাকি। হঠাৎ আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে আমার মোবাইল অটো রেকর্ড চালু করে রাখে। আমার স্বামী। মামার আর আমার কথা বলার রেকর্ড আমার স্বামীর সহ সবাই জেনে যায়। শুরু হয় আমার স্বামীর সাথে আমার ঝগড়া তারপর আমি সকল ঘটনা ভেঙ্গে বলি। আমার স্বামী আর আমি। মামার ছেলে ও মামার ভায়রা ভাইয়ের কাছে বিচার চাই লম্পট মামা হায়দারের। কিন্তু তারা লম্পট হায়দারের বিচার না করে। উল্টো আমার আর আমার স্বামীর ৩০০ টাকার একটি স্ট্যাম্পে মিমাংসা পত্র করেন।সূত্রে জানা যায় যে, লম্পট হায়দার তার ভাগ্নিকেই শুধু ধর্ষন করে নাই । ২০০১ সালে, অনিকা মাল পিতা অতুল মাল, বাদী হয়ে একটি ধর্ষন মামলা করে, ঐ মামলায় দীর্ঘ দিন জেল খেটে বাহির হয়।তারপরে ২০০৭ সালে লম্পট হায়দারের ফুফাতো বোন বিউটি বাদী হয়ে আরেকটি ধর্ষন মামলা করেন । ঐ মামলায় আবারও জেল খাটেন ।রেহাই পাননি আরেকটি অসহায় মেয়ে সুখী আক্তার। রেহাই পাননি তার থেকে ঐ এলাকার অনেক মেয়েরাই ।