ঢাকা ০৫:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরায় চাঁদা দাবি। চাঁদা না দেওয়ায় মারধরের অভিযোগ ডাকাত তরিকুলের বিরুদ্ধে আইনজীবী হত্যার নিউজে পুলিশের বক্তব্য নেয়নি রয়টার্স আজমিরীগঞ্জে মোবাইল কোর্টের অভিযানে একটি মাটি ভর্তি ট্রাকটর আটক আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করে উপজেলা প্রশাসন ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানালো হেফাজতে ইসলাম পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল-কামরুল রিমান্ডে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

হায়রে বাংলার বাটপার ব্যাবসায়ীরা তোরা মানুষ হবি কবে ?

মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান বিশেষ প্রতিনিধি দৈনিক সময়ের কণ্ঠ
  • আপডেট টাইম : ০৮:০০:০১ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩
  • / ১৭০ ৫০০০.০ বার পাঠক

গ্রাম বাংলার বাজার ঘুরে দেখা গিয়েছে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ১০০ টাকার কাঁচা মরি ১০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে না,

একই বাজারে বিভিন্ন দোকানে বিভিন্ন দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে,
কোথাও দেখা গেছে ১৬০ টাকা,
কোথাও দেখা গেছে ১৮০ টাকা,
আবার কোথাও ২০০ টাকা,
আবার কোথাও ৩০০ টাকা দরে।

গতকাল নারায়ণগঞ্জে ভোক্তা অধিকারের অভিযান চলাকালীন সময় ৬০০ টাকার কাঁচা মরি ১০০ টাকা ধরে বিক্রি হতে দেখা গিয়েছে, যেমনি ভোক্তা অধিকারীর লোকজন বাজার ছেড়ে চলে গিয়েছে, যার যার ইচ্ছেমতো বিক্রি শুরু করে দিয়েছে, এ বিষয়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে আলাপ হয়-পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বগতির বিষয়*তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে উপরোক্ত হেডলাইনের এমনটি মন্তব্য করেন অনেকে, সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে চলছে কাঁচা মরিচ নিয়ে আলোচোনা সমালোচনার তমুল তর্কবিতর্কের ঝড়,
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বিষয় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ দোষারোপ করছেন বাণিজ্যমন্ত্রীকে, দেশের অধিকাংশ মানুষের ধারণা সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী নিজে,
অনেকে বলছেন বাণিজ্যমন্ত্রী যদি লজ্জা থাকে তবে তাকে পদত্যাগ করা উচিত,
কেউ কেউ বলেছেন বাণিজ্য মন্ত্রীর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবগত করা হয়েছে সংসদে, তারপরেও এই ধরনের অবস্থা কিভাবে সৃষ্টি হয়?

কেউ বলছে-তোরাই দাম বারাস আবার দাম কমাস। জনগন কি তোদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকবে নাকি?

উদ্ধৃতি দিতে গিয়ে এমনটি মন্তব্য করেন অনেকে-যখন ৩০ টাকার পেঁয়াজের দাম হঠাৎ করে বেড়ে হয় ৩০০ টাকা।তারপর ভারত থেকে পেঁয়াজ আসার কথা শুনেই ৩০০ টাকার পেঁয়াজের দাম একলাফেই কমে হয় ৬০ টাকা, আর আসার পর হয় ৪০ টাকা।

আবেগ আপ্লুত হয়ে কিছু মানুষ এমনটি মন্তব্য করেন – ঈদের আগে গরুর দাম অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে গরু আমদানীর কথা শুনে ১ লাখ টাকার গরুর দাম নেমে আসে ৬০ হাজার টাকায়।

এখন আবার কাঁচা মরিচ নিয়ে খেলছিস।৩০/৪০ টাকা কেজির মরিচের দাম বাড়িয়ে করলি ১ হাজার টাকা।ভারত থেকে মরিচ আসার শুনেই দাম কমায়ে ১৬০ টাকায় আনলি।
পুরোপুরী আসার পর হবে ৩০ টাকা।

কাঁচামাল ব্যবসায়ীদের কাছে সাধারণ মানুষের এমনটি প্রশ্ন- তোরা জনগনকে আর কত কষ্ট দিবি?
আর এদেশই বা আর কতদিন ভারত নির্ভরশীল হয়ে থাকবে?

আবার কেউ কেউ মানুষকে পরামর্শ দিচ্ছেন ঠিক এভাবে-আসুন আমরা সবাই মিলে ব্যাবসায়ী নামের সিন্ডিকেটদের বিরুদ্ধে দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলি।যার যা বাড়ীর আসেপাশে আঙ্গিনায় জায়গা পড়ে আছে সেখানে মরিচের গাছ লাগাই।
পর নির্ভরশীল না হয়ে নিজের চাহিদা নিজেই মিটাই।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

হায়রে বাংলার বাটপার ব্যাবসায়ীরা তোরা মানুষ হবি কবে ?

আপডেট টাইম : ০৮:০০:০১ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০২৩

গ্রাম বাংলার বাজার ঘুরে দেখা গিয়েছে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ১০০ টাকার কাঁচা মরি ১০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে না,

একই বাজারে বিভিন্ন দোকানে বিভিন্ন দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে,
কোথাও দেখা গেছে ১৬০ টাকা,
কোথাও দেখা গেছে ১৮০ টাকা,
আবার কোথাও ২০০ টাকা,
আবার কোথাও ৩০০ টাকা দরে।

গতকাল নারায়ণগঞ্জে ভোক্তা অধিকারের অভিযান চলাকালীন সময় ৬০০ টাকার কাঁচা মরি ১০০ টাকা ধরে বিক্রি হতে দেখা গিয়েছে, যেমনি ভোক্তা অধিকারীর লোকজন বাজার ছেড়ে চলে গিয়েছে, যার যার ইচ্ছেমতো বিক্রি শুরু করে দিয়েছে, এ বিষয়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে আলাপ হয়-পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বগতির বিষয়*তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে উপরোক্ত হেডলাইনের এমনটি মন্তব্য করেন অনেকে, সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে চলছে কাঁচা মরিচ নিয়ে আলোচোনা সমালোচনার তমুল তর্কবিতর্কের ঝড়,
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বিষয় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ দোষারোপ করছেন বাণিজ্যমন্ত্রীকে, দেশের অধিকাংশ মানুষের ধারণা সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত রয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী নিজে,
অনেকে বলছেন বাণিজ্যমন্ত্রী যদি লজ্জা থাকে তবে তাকে পদত্যাগ করা উচিত,
কেউ কেউ বলেছেন বাণিজ্য মন্ত্রীর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবগত করা হয়েছে সংসদে, তারপরেও এই ধরনের অবস্থা কিভাবে সৃষ্টি হয়?

কেউ বলছে-তোরাই দাম বারাস আবার দাম কমাস। জনগন কি তোদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকবে নাকি?

উদ্ধৃতি দিতে গিয়ে এমনটি মন্তব্য করেন অনেকে-যখন ৩০ টাকার পেঁয়াজের দাম হঠাৎ করে বেড়ে হয় ৩০০ টাকা।তারপর ভারত থেকে পেঁয়াজ আসার কথা শুনেই ৩০০ টাকার পেঁয়াজের দাম একলাফেই কমে হয় ৬০ টাকা, আর আসার পর হয় ৪০ টাকা।

আবেগ আপ্লুত হয়ে কিছু মানুষ এমনটি মন্তব্য করেন – ঈদের আগে গরুর দাম অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে গরু আমদানীর কথা শুনে ১ লাখ টাকার গরুর দাম নেমে আসে ৬০ হাজার টাকায়।

এখন আবার কাঁচা মরিচ নিয়ে খেলছিস।৩০/৪০ টাকা কেজির মরিচের দাম বাড়িয়ে করলি ১ হাজার টাকা।ভারত থেকে মরিচ আসার শুনেই দাম কমায়ে ১৬০ টাকায় আনলি।
পুরোপুরী আসার পর হবে ৩০ টাকা।

কাঁচামাল ব্যবসায়ীদের কাছে সাধারণ মানুষের এমনটি প্রশ্ন- তোরা জনগনকে আর কত কষ্ট দিবি?
আর এদেশই বা আর কতদিন ভারত নির্ভরশীল হয়ে থাকবে?

আবার কেউ কেউ মানুষকে পরামর্শ দিচ্ছেন ঠিক এভাবে-আসুন আমরা সবাই মিলে ব্যাবসায়ী নামের সিন্ডিকেটদের বিরুদ্ধে দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলি।যার যা বাড়ীর আসেপাশে আঙ্গিনায় জায়গা পড়ে আছে সেখানে মরিচের গাছ লাগাই।
পর নির্ভরশীল না হয়ে নিজের চাহিদা নিজেই মিটাই।