গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে হোয়াই এ্যাপ এর মাধ্যমে একটি প্রতারক চক্র ছাত্র-ছাত্রীদের অর্থের বিনিময়ে প্রশ্নর উত্তর প্রেরণ ও অন্যর বদলী পরিক্ষা দিতে সহায়তা করে আসছে শিক্ষকসহ প্রতারক চক্রের সদস্যরা। এ ঘটনার বিষয়ে নাম গোপন রাখা শর্তে এক ছাত্র বলেন, পরিক্ষা শুরুর কিছু দিন পূর্বে থেকে হোয়াইট এ্যাপে একটি গ্রুপ খোলে একটি চক্র। সেখানে এ্যাড হওয়ার জন্য আমাকে সহ এস এস সি পরিক্ষার্থী ছাত্র- ছাত্রীদের মোবাইল নম্বর কালেক্ট করে ক্ষুদে বর্তা পাঠায় এবং গ্রুপে এ্যাড হতে বলে তারা। গ্রুপে এ্যাড হলে ঐ গ্রুপ থেকে প্রশ্নর উত্তর সাপ্লাই করার সর্তে টাকা দাবি করে ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে । পরে পরিক্ষা শুরু হলে এই কথা ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে ছরিয়ে পরে এবং এই গ্রুপে এ্যাড হয়ে টাকার মাধ্যমে উত্তর পত্র পেয়ে পরিক্ষা দিতে থাকে পরিক্ষায় অংশ গ্রহন কৃত ছাত্র-ছাত্রীরা। এভাবে তারা পরিক্ষা কক্ষে দায়িত্বে থাকা শিক্ষকের সামনেই মোবাইল বেড় করে পরিক্ষা দিতে থাকে তারা। কয়েকটি কেন্দ্রে মোবাইল সহ ধরা খেয়ে পরিক্ষা হতে বহিস্কার করা হয় কিছু ছাত্র। কিন্তু সহয়োগীতা কারী শিক্ষকরা ধরা ছোয়ার বাহিরে রয়ে যায়। একই ভাবে পরিক্ষা কক্ষে দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের সামনে বদলি পরিক্ষা দিতে গীয়ে ধরা খেয়ে জেল হাযতে রয়েছে এক ছাত্র। ছাত্র-ছাত্রীরা যদি শিক্ষকের সামনেই এ সকল অপরাধ জীবন শুরু থেকে করতে থাকে তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ কোথায় গীয়ে দ্বারাবে। ছাত্র জীবনে আরো যে পরিক্ষা দিতে হবে সেগুলোতে যদি এই সহযোগীতা না পায় তারা তাহলে বড় ধরনে দূর্ঘটনা ঘটার আশংকা রয়েছে। ফলে দিন দিন শিক্ষিত বেকাদের সখ্যা বাড়তে থাকবে এ দায় আসলে কার।

সে আরো জানায় গোবিন্দগঞ্জ বিএম বালিকা বিদ্যালয় ও গোবিন্দগঞ্জ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের কিছু অসাধু শিক্ষক এর সাথে জরিত।

উল্লেখ্য যে,এই গ্রুপের এ্যাডমিন সিয়াম,লিখন,রিদয়,সহ আরো অনেকেই। তবে গোবিন্দগঞ্জের কিছু কোচিং শিক্ষক এর সাথে জড়িত।

এই চক্রটি দীর্ঘদিন যাবৎ এসব কাজ করে আসছে বলে জানাযায়। এদের আইনের আওতায় আনার দাবি সচেতন মহলের।