পদে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন দুর্নীতিগ্রস্ত, উপ- সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহার, আজাহারের মতো দুর্নীতিবাজদেরকে চিহ্নিত করে সামাজিক বয়কট করার এখনোই উপযুক্ত সময় । নীতি বিবর্জিত পেশি শক্তি, চৌর্যবৃত্তি আর অতি আকাঙ্ক্ষার – নীতিভ্রষ্ট মুখোশধারী সুশীলের আধিপত্য এবং সংবাদ মাধ্যমের অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার পরিবর্তে ফরমায়েশি সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে। আর যা কিছু হোক না কেনো, ইহা কখনোই টেকসই হয় না, ‘দেশপ্রেম তো দূরের কথা।” বোধশক্তি বিসর্জন দিয়ে মাথা নামানো তো এক ধরনের আত্মহত্যা।’

যে সর্বশক্তিময় তৈল ব্যবহার করিতে জানে,সে সর্বশক্তিমান। তাহার কাছে জগতের সকল কাজই সোজা। দুর্নীতিবাজ আজাহার হতে কখন থামবে .মানসিক দাসত্ব, কখন মুক্ত হবো আমরা দেশ দেশের জনগণ ?
“কলম হোক আজাহার দুর্নীতিবাজের প্রতিরোধের অন্যতম এবং একমাত্র হাতিয়ার ,হয় আপনি সত্যের পক্ষে, নয় মিথ্যার। সত্য-মিথ্যার মাঝামাঝি কোন পথ নেই। সত্য-মিথ্যার মাঝখানে যে পথ সেটি অর্ধ সত্য। আর অর্ধ সত্য মিথ্যার চেয়েও ভয়ংকর ও জঘন্যতম স্বভাব, সুগন্ধ এবং দুর্গন্ধ শত চেষ্টা করেও কেউ ঢেকে রাখতে পারেনি, তেমনি দুর্নীতির মহানায়ক আজাহার ও পারবে না! সুধী সমাজের ব্যক্তিবর্গের প্রতি যে অর্পিত দায়িত্ব, সাধারণ মানুষ আবেদন করছে, যে, এই দেশটাকে — গুটি কয়েকজন দুর্নীতিবাজের কাছে ছেড়ে দেওয়া যাবেনা।
যেখানেই দুর্নীতি সেখানেই প্রতিবাদ গড়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে। মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা শক্তি উপ- সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা আজাহারুল হোসেন এই চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ “”” যতই সুগন্ধির প্রলেপ মেখে আপন হওয়ার চেষ্টা করুক না কেন ? অচিরেই দুর্নীতির মহানায়ক আজারের মুখোশ খসে পড়বেই’।
ক্ষমতা, অর্থ, কিংবা আধিপত্যের প্রতি অতিরিক্ত লোভ হচ্ছে মানুষের মধ্যে এক প্রকার মানসিক বিকারগস্ত ব্যাধি
গাজীপুর জেলার সাবেক চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ, ভ্রষ্টাচার গাজীপুর জেলার সাবেক এডিসি রেভিনিউ মোহাম্মদ মশিউর রহমান এর অন্যতম সহযোগী কাম ঘুষের টাকার বাহক আজাহার ,এই দুই দুর্নীতিবাজের আচার আচরণ ও ঘুষ খাওয়ার ধরন, অনেকটা বিড়ালের মতো, বিড়াল খায় চোখ বন্ধ করে, তাই বিড়াল মনে করে তাদের খাওয়া কেউ দেখতে পায়না, তেমনি সাবেক এডিসি মশিউর ও আজাহার সরকারি কোষাগার লুটপাট করেছিল চোখ বন্ধ করে, তাই তারা মনে করছেন, তাদের লুটপাট, অনিয়ম কেউ দেখতে পায়নি। মশিউর জামানায় দাপটের সাথে অন্যায় অপকর্মে লিপ্ত ছিল, কারণ এডিসি মশিউর তিনি নিজেকে সবসময় মাদারীপুর – ০৩ আসনের এম পি আবদুস সোবহান গোলাপ এর ছোট ভাই হিসেবে দাপটের সাথে অন্যায় অপকর্মে লিপ্ত ছিল ,মশিউর বর্তমানে বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন ও অনুবিভাগ এর সিনিয়র সহকারী সচিবের দায়িত্বে আছেন। যদিও ইতিমধ্যে ২৭,২৮ ব্যচের কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে উপ সচিব হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছে । মশিউর অতিমাত্রায় বেপরোয়া ঘুষখোর ছিল, মশিউরের বিরুদ্ধে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও দুর্নীতি দমন কমিশন প্রধান কার্যালয়ে গৃহীত অভিযোগ তদন্ত পক্রিয়াধীন থাকায়, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মশিউর কে উপ সচিব পদায়ন করেন নাই।