ঢাকা ০১:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বাণিজ্য মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত’

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০২:০৭:৫৯ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  • ২৮৩ ০.০০০ বার পাঠক

বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী। ছবি: পিআইডি

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

মহামারি করোনার কারণে আগামী ১৭ মার্চ বাণিজ্য মেলা শুরু হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন, ‘আমরা মেলার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটাকে একটু স্লো করার জন্য। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আশা করি এ বছরের কোনো একটা সময়ে আমরা মেলাটা করতে পারব।রবিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এক্সিবিশন সেন্টারটি আনুষ্ঠানিকভাবে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর কাছে হস্তান্তর করা হয়। চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং ভার্চুয়ালি এক্সিবিশন সেন্টারটি হস্তান্তর করেন।অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ এক্সিবিশন সেন্টারের মাধ্যমে দেশে উৎপাদিত পণ্যের সঙ্গে বিদেশি ক্রেতা ও উৎপাদকদের সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ সৃষ্টি করবে।

রাজধানীর পূর্বাচলে ২০ একর জমির উপর গত ২০১৭ সালে এক্সিবিশন সেন্টারটির অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করে চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন। এর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৭৭৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীন সরকার অনুদান হিসাবে দিয়েছে ৫২০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে ২৩১ কোটি টাকা। বাকি ২১ কোটি ২৭ লাখ টাকা ইপিবির নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হয়েছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

পুলিশ স্ত্রীর দাপটে বেপরোয়া জালাল উদ্দিন সাগর, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে বাণিজ্য মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত’

আপডেট টাইম : ০২:০৭:৫৯ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১

বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী। ছবি: পিআইডি

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

মহামারি করোনার কারণে আগামী ১৭ মার্চ বাণিজ্য মেলা শুরু হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি বলেন, ‘আমরা মেলার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটাকে একটু স্লো করার জন্য। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আশা করি এ বছরের কোনো একটা সময়ে আমরা মেলাটা করতে পারব।রবিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এক্সিবিশন সেন্টারটি আনুষ্ঠানিকভাবে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর কাছে হস্তান্তর করা হয়। চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং ভার্চুয়ালি এক্সিবিশন সেন্টারটি হস্তান্তর করেন।অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ এক্সিবিশন সেন্টারের মাধ্যমে দেশে উৎপাদিত পণ্যের সঙ্গে বিদেশি ক্রেতা ও উৎপাদকদের সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ সৃষ্টি করবে।

রাজধানীর পূর্বাচলে ২০ একর জমির উপর গত ২০১৭ সালে এক্সিবিশন সেন্টারটির অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করে চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন। এর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৭৭৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীন সরকার অনুদান হিসাবে দিয়েছে ৫২০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে ২৩১ কোটি টাকা। বাকি ২১ কোটি ২৭ লাখ টাকা ইপিবির নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হয়েছে।