নূরুল ইসলামের বিরুদ্ধে সর্বনিন্ম দরদাতাকে কাজ না দেওয়ার অভিযোগ
- আপডেট টাইম : ০৫:৪৪:১২ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
- / ২০৬ ৫০০০.০ বার পাঠক
শিল্পমন্ত্রণালয়ের অধীনে বিসিআইসিতে (বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ড্রাস্ট্রিজ কর্পোরেশন) চলছে নানা অন্যায় অনিয়মের মহোৎসব। ফলে বিসিআইসি’র পূর্বের সুনাম শূণ্যের কোটায় নেমে এসেছে। সম্প্রতি মোঃ সেলিম মিয়া বিসিআইসি’র চেয়ারম্যান বরাবর সর্বনিন্ম দরদাতা হয়েও তার মনোনিত কোম্পানীকে কাজ না দেওয়ার অভিযোগ করেছেন উপব্যবস্থাপক নূরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। তিনি অভিযোগে বলেছেন মেসার্স চেতনা এন্টারপ্রাইজ, আপনার অধীন গত ০৮/০৬/২০২২ইং তারিখে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কাজের টেন্ডারে অংশগ্রহন করি এবং আমার প্রতিষ্ঠান সর্বনিন্ম দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়। অতীব দুঃখের বিষয় এই যে, আমার প্রতিষ্ঠান সর্বনিন্ম দরদাতা হয়েও মোঃ নূরুল ইসলাম, উপ-ব্যবস্থাপক আমর নিকট উৎকোচ দাবি করেন। আমি বললাম আমি সর্বনিন্ম দরদাতা হয়ে কেন উৎকোচ দিতে যাব? তারপর তিনি বললেন যদি উৎকোচের টাকা না দাও তাহলে বর্তমান ঠিকাদারকে (খাঁন ট্রেড ইন্ট্রান্যাশনাল বা কেটিআই) ০৩ (তিন) মাসের জন্য এক্সটেনশন দিয়ে রি-টেন্ডার দেয়ার হুমকি প্রদান করেন। তারপর বর্তমান ঠিকাদার থেকে উৎকোচ নিয়ে ০৩ (তিন) মাসের জন্য এক্সটেনশন দিয়ে আবার ০৩ (তিন) মাসের জন্য এক্সটেনশন দেয়ার পায়তারা করছে। অভিযোগের ব্যাপারে বিসিআইসির উপ-ব্যবস্থাপক নূরুল ইসলামকে জিঙ্গাসা করলে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ টি সত্য নয়। তিনি বিরাগের বশীভূত হয়ে এমন অভিযোগ করেছেন। তিনি আরও বলেন মেসার্স চেতনা এন্টারপ্রাইজ ৫১% লেসে দরপত্র ড্রপ করেছন। ফলে তাদের কাজ দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে এ ব্যাপারে সেলিমের সাথে কথা বললে তিনি বলেন ইতিপূর্বে ৫১% এর চেয়ে বেশি লেসেও কাজ দেওয়া হয়েছে। তাহলে আমার বেলায় এমন অভিযোগ কেন? অভিযোগের ব্যাপারে বিসিআইসি’র চেয়ারম্যানের বক্তব্য নিতে গেলে সেখানে দায়িত্বরত সিকিউরিটিগার্ড ও চেয়ারম্যানের পিএস নানা তালবাহানা করে চেয়ারম্যানের বক্তব্য নিতে বাঁধা প্রদান করেছেন।