সাতক্ষীরায় চেক জালিয়াতির মামলায় বিপাকে পড়েছেন আবু আসলাম
- আপডেট টাইম : ০৫:২৫:৪৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৮ আগস্ট ২০২২
- / ৩৭৪ ৫০০০.০ বার পাঠক
সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জ থানার নলতা মোবারক নগরের আবু আসলাম চেক জালিয়াতির মামলায় বিপাকে,তার আপন ছোট চাচা এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান এর নিকট থেকে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এনজিও সংস্থা চালানোর নাম করে,মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন আশ্বাস দিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় কোটি টাকার ও বেশি,আবু আসলাম এর চক্রান্ত ও জালিয়াতির সংবাদ বুঝতে পারায়,তাৎক্ষনিক পরিবারের সকল সদস্য ও গনমান্য ব্যাক্তিবর্গ সম্মিলিত হয়ে এবং ততকালীন কালীগঞ্জ থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সি,একটি ঘরোয়া বিচারের মাধ্যমে,চাচা ভাতিজার টাকা লেন দেন ভেবে মাত্র বিশ লক্ষ টাকা দিতে হবে মর্মে রায় প্রদান করেন,তখন ধুর্ত আবু আসলাম তার ছোট চাচা এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান সাহেব এর পায়ে ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করেন,কিন্তুু ধুর্ত আবু আসলাম তার বুদ্ধিমর্তায় সে সময় মাত্র দুই লক্ষ টাকা নগদ পরিশোধ করেন,এবং সময়ের প্রার্থনা করে একে একে ৭ টি চেক প্রদান করেন,ছয় মাস পর পর পরিশোধ করবেন বলে চেকের পাতায় নিজ স্বাক্ষর দিয়ে (২)লক্ষ কোনো চেকের পাতায় (৩)লক্ষ টাকা উল্লেখ করেন,উপস্থিত বিচারকগণ তাকে সময় দিয়ে চেকের পাতার সাথে একটি তিন ফর্দের নন জুডিশিয়াল স্টাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেন,ধুর্ত আবু আসলাম এর দেওয়া নির্ধারিত সময় সীমা পার হলেও টাকা পরিশোধ না করায়,জাপান প্রবাসী এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান বাংলাদেশ সরকারের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে তার পক্ষে আমমোক্তার নিয়োগ করেন,আমমোক্তার কালীগঞ্জ থানার নলতা ইউনিয়ন এর কাজলা গ্রামের মৃত ইসাদ আলীর পুত্র আকরাম হোসেন,তিনি আমমোক্তার বলে বলিয়ান হয়ে উক্ত চেকের বিরুদ্ধে রুপালী ব্যাংক নলতা মোবারক নগর শাখার ইনচার্জ এর নিকট থেকে চেক ডিসঅর্নার করে আদালতে মামলা দায়ের করেন,ধুর্ত আবু আসলাম কোনো টাকা না দিয়ে আজও পর্যন্ত মামলা নিয়ে টালবাহানা করে চলেছেন আদালতের বারান্দায়,কখনো কখনো মামলার বাদী আকরাম কে ম্যানেজ করতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন,কখনো কখনো মামলাটির বাদী আকরাম এভিডেভিড করে দিয়েছেন মর্মে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন একটি নোটারী আদালতে প্রেরণ করেছেন,যেটি আদৌ সত্য নয়,ধুর্ত আবু আসলাম এর সকল কিছুতে চিটার ও বাটপারির নমুনা পাওয়া যায়,মামলার বাদী আকরাম বলেন তিনি আদালতে দোসী সাবস্ত হওয়ার ভয়ে আমাকে ম্যানেজ করার জন্য দফায় দফায় আমার নিকট এসে মামলা নিস্পর্তী করার জন্য বলছেন,কখনো কখনো তার পুত্র বা পরিবার দিয়েও আমাকে ম্যানেজ করতে মরিয়া হয়ে লেগে আছে,এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান এর ভ্রাতা মালেকুজ্জামান বলেন,আবু আসলাম টাকা নিয়েছে সত্য,স্টাম্প করে দিয়েছে সত্য,চেকের পাতায় সই সম্প্রদান করেছে সত্য,ব্যাংক কর্মকর্তারা চেক ডিসঅর্নার করে দিয়েছে সত্য,এতকিছু সত্য থাকতেও আইন কেনো তাকে গ্রেফতার করছেনা,জালিয়াতির জন্য আদালত কেনো তাকে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিচ্ছেনা,আবু আসলাম এর মত প্রতারক কে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করি।