ঢাকা ০৪:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত এনসিপি, আমূল পরিবর্তনের আহ্বান কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের  সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়মে জনবল নিয়োগ,জ্ঞাত আয় বহিভূত সম্পদ অর্জন,, বোর্ডে অনিয়ম নিয়ম বহিরভূত  অবৈধ উপায়ে ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগে বয়স জালিয়াতির অভিযোগ ট্রাম্প-মোদি-শি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটক নব নির্বাচিত হরিরামপুর প্রেসক্লাবের মাসিক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ভৈরবে ভবানী পুর সালিশ বৈঠকে ২ বংশের মাঝে সংঘর্ষে ১জন নিহত ২০ জন হাহত হয় খামেনিকে বাদশাহ সালমানের চিঠি পৌঁছে দিলেন সৌদির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুজ্জীবিত করার যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে: পাকিস্তান রাতেই ৯ অঞ্চলে ঝড়ের পূর্বাভাস, সতর্ক সংকেত

জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্যাখ্যা

মোহাম্মদ আবু কাউসার তুষার
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৭:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জুলাই ২০২২
  • / ২৪৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

সূএ তথ্য মতে জানান-আজ-

২৭.০৭.২০২২ইং-এ-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানান-

একটি স্বার্থানেষী মহল,জ্বালানি তেলের মজুদ নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে,যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি যে-বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করর্পোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিসমূহের ডিপোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোন ঘাটতি বা সংকট নেই।সংকটের কোন আশঙ্কাও নেই।ইতোমধ্যে আগামী ০৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপ লাইনে আছে।আমাদের ডিজেল বর্তমানে -(২৭.০৭.২০২২ইং) মজুদ রয়েছে ৪৩১,৮৩৫ মেট্রিকটন।দৈনিক গড় বিক্রয় ১৩,৬০৭ মেট্রিক টন হিসেবে ৩২ দিনের; জেট-এ-১ মজুদ রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্ণেস ওয়েল মজুদ রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ আমাদের মজুদ সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।উল্লেখ্য যে-পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। অকটেনের প্রায় ৪০ ভাগ বাংলাদেশ উৎপাদন করে।

জুলাই ২০২২ মাসে ৯টি জাহাজ হতে ইতোমধ্যে ২৫৫,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ২টি জাহাজে প্রায়  ৪৩,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজ হতে ২৪,৬৭৭ মেট্রিকটন অকটেন এবং ২টি জাহাজ হতে ৫৩,৩৫৮ মেট্রিকটন ফার্ণেস ওয়েল গ্রহণ করা হয়েছে।আগষ্ট ২০২২ইং মাসে ৮টি জাহাজে ২১৮,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ১টি জাহাজে ২৫,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজে হতে ২৫,০০০ মেট্রিকটন অকটেন আসবে।

আগামী ০৬ (ছয়) মাসের আমদানি পরিকল্পনানুসারে জ্বালানি তেল -বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকী ৫০ ভাগ উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।ভর্তুকী মূল্যে  সরবরাহকৃত জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে-অনুরোধ করেছেন।ও-এ-বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকার-আহবান জানিয়েছেন-বাংলাদেশের স্বার্থে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জ্বালানি তেল সংক্রান্ত গুজব সম্পর্কে-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ব্যাখ্যা

আপডেট টাইম : ০৪:৩৭:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ জুলাই ২০২২

সূএ তথ্য মতে জানান-আজ-

২৭.০৭.২০২২ইং-এ-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ জানান-

একটি স্বার্থানেষী মহল,জ্বালানি তেলের মজুদ নিয়ে অসত্য ও মনগড়া তথ্য প্রচার করছে,যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।আমরা দৃঢ় প্রত্যয়ে বলছি যে-বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করর্পোরেশনের আওতাধীন কোম্পানিসমূহের ডিপোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।বর্তমানে দেশে জ্বালানি তেলের কোন ঘাটতি বা সংকট নেই।সংকটের কোন আশঙ্কাও নেই।ইতোমধ্যে আগামী ০৬ মাসের জন্য প্রয়োজনীয় তেল আমদানির প্রক্রিয়া পাইপ লাইনে আছে।আমাদের ডিজেল বর্তমানে -(২৭.০৭.২০২২ইং) মজুদ রয়েছে ৪৩১,৮৩৫ মেট্রিকটন।দৈনিক গড় বিক্রয় ১৩,৬০৭ মেট্রিক টন হিসেবে ৩২ দিনের; জেট-এ-১ মজুদ রয়েছে ৪৪ দিনের ও ফার্ণেস ওয়েল মজুদ রয়েছে ৩২ দিনের। অর্থাৎ আমাদের মজুদ সক্ষমতা অনুসারে যথেষ্ট পরিমাণ জ্বালানি তেল মজুদ রয়েছে।উল্লেখ্য যে-পেট্রোল পুরোটাই বাংলাদেশ উৎপাদন করে। অকটেনের প্রায় ৪০ ভাগ বাংলাদেশ উৎপাদন করে।

জুলাই ২০২২ মাসে ৯টি জাহাজ হতে ইতোমধ্যে ২৫৫,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ২টি জাহাজে প্রায়  ৪৩,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজ হতে ২৪,৬৭৭ মেট্রিকটন অকটেন এবং ২টি জাহাজ হতে ৫৩,৩৫৮ মেট্রিকটন ফার্ণেস ওয়েল গ্রহণ করা হয়েছে।আগষ্ট ২০২২ইং মাসে ৮টি জাহাজে ২১৮,০০০ মেট্রিকটন ডিজেল, ১টি জাহাজে ২৫,০০০ মেট্রিকটন জেট-এ-১, ১টি জাহাজে হতে ২৫,০০০ মেট্রিকটন অকটেন আসবে।

আগামী ০৬ (ছয়) মাসের আমদানি পরিকল্পনানুসারে জ্বালানি তেল -বাংলাদেশে আসবে। এর ৫০ ভাগ জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে এবং বাকী ৫০ ভাগ উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয়াদেশ দেয়া হয়েছে। ঘাটতি হওয়ার কোন আশঙ্কা নেই।ভর্তুকী মূল্যে  সরবরাহকৃত জ্বালানি তেল ব্যবহারে মিতব্যয়ী ও সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য-বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে-অনুরোধ করেছেন।ও-এ-বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকার-আহবান জানিয়েছেন-বাংলাদেশের স্বার্থে।