ঢাকা ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সারা দেশে সাংবাদিক দের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদ ও শাস্তির দাবিতে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার মানববন্ধন অনুষ্ঠিত প্রয়াত সাংবাদিক গোলাম মোস্তফার স্মরণে ঐতিহ্যবাহী নবীনগর প্রেসক্লাবে শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ফুলবাড়ীতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষদের মাঝে গরু বিতরণ স্থগিত আবারো বেড়েছে সাগরে ডাকাতি অর্ধশত জেলে গুলিবিদ্ধ, মাছসহ রসদ সামগ্রী লুট  ভোলার চরফ্যাশনে মেঘনা-তেঁতুলিয়ার অভয়াশ্রমে জাটকা সংরক্ষণ অভিযান সারা দেশের ন্যায় নবীনগরে এসএসসি ওদাখিল সমমানের পরীক্ষা শুরু ধর্ষণের অভিযোগে মাহফুজ মিয়া (২৩) নামে এক যুবককে আটক করেছে সিইপিজেডে দুই পোশাক কারখানার শ্রমিক সড়ক অবরোধকরে বকেয়া বেতন ও ঈদ বোনাসের দাবি ছাত্রীদের শোবার ঘরে সিসি ক্যামেরা, মাদ্রাসা শিক্ষকের কক্ষে মিললো মনিটর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির আবেদন

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-১)

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:৪৬:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২
  • / ২৭৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

এম.ডি.এন.মাইকেলঃ

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,সরোজমিনে প্রতিটি কারখানাগুলোতে গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুল কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.অনেক খোঁজাখুঁজির পরে অবশেষে চুন কারখানার একজন মালিকের সন্ধান পাওয়া যায় নাম না প্রকাশ করার শর্তে তিনি এই প্রতিবেদক এর সাথে কথা বলতে রাজি হন,এক প্রশ্নের জবাবে জনৈক মালিক বলেন সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কিন্তু আমাদেরকে তো কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জায়গা দেয়নি তাই আমরা এখানেই উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছি.অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে,

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-১)

আপডেট টাইম : ১২:৪৬:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২

এম.ডি.এন.মাইকেলঃ

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,সরোজমিনে প্রতিটি কারখানাগুলোতে গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুল কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.অনেক খোঁজাখুঁজির পরে অবশেষে চুন কারখানার একজন মালিকের সন্ধান পাওয়া যায় নাম না প্রকাশ করার শর্তে তিনি এই প্রতিবেদক এর সাথে কথা বলতে রাজি হন,এক প্রশ্নের জবাবে জনৈক মালিক বলেন সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কিন্তু আমাদেরকে তো কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জায়গা দেয়নি তাই আমরা এখানেই উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছি.অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে,