ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
শাহেদ-১০৭ ড্রোন উন্মোচন ইরানের, যেভাবে কাজ করবে এটি রামপালের বড় কাঠালী গ্রামের বিএনপি সোহাগ আকনের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট নিউজের ম্যানার ছড়া বিরুদ্ধে মানববন্ধন আমরা যুদ্ধ পর্যবেক্ষণ করছি, এখনই জ্বালানির দাম বৃদ্ধি নয়: অর্থ উপদেষ্টা পাঁচ কারণে খেলাপি ঋণ বাড়ছে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে বিজ্ঞপ্তি ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ বয়কট করলো জামায়াত আইআরজিসির শীর্ষ কমান্ডার শাদমানিকে হত্যার দাবি ইসরাইলের সুন্দরবন সংলগ্ন সাতক্ষীরার শ্যামনগরে অস্ত্রসহ দুই ‘জলদস্যু’ আটক ঘুস ছাড়া’ কোনো কাজই করেন না, এলজিইডির জিয়াউর রহমান উপ সহকারী বিরুদ্ধে অভিযোগ(পর্ব ১) সাতক্ষীরা জেলা আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-১)

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ১২:৪৬:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২
  • / ৩০০ ১৫০.০০০ বার পাঠক

এম.ডি.এন.মাইকেলঃ

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,সরোজমিনে প্রতিটি কারখানাগুলোতে গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুল কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.অনেক খোঁজাখুঁজির পরে অবশেষে চুন কারখানার একজন মালিকের সন্ধান পাওয়া যায় নাম না প্রকাশ করার শর্তে তিনি এই প্রতিবেদক এর সাথে কথা বলতে রাজি হন,এক প্রশ্নের জবাবে জনৈক মালিক বলেন সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কিন্তু আমাদেরকে তো কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জায়গা দেয়নি তাই আমরা এখানেই উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছি.অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে,

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-১)

আপডেট টাইম : ১২:৪৬:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২

এম.ডি.এন.মাইকেলঃ

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,সরোজমিনে প্রতিটি কারখানাগুলোতে গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুল কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.অনেক খোঁজাখুঁজির পরে অবশেষে চুন কারখানার একজন মালিকের সন্ধান পাওয়া যায় নাম না প্রকাশ করার শর্তে তিনি এই প্রতিবেদক এর সাথে কথা বলতে রাজি হন,এক প্রশ্নের জবাবে জনৈক মালিক বলেন সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে কিন্তু আমাদেরকে তো কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জায়গা দেয়নি তাই আমরা এখানেই উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছি.অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে,