হাসপাতালে মিথ্যা চাকরীর আশ্বাসের পাশাপাশি বাচ্চা কেনা বেচার মুল হোতা গোপালগঞ্জের লিজা আক্তার মুন মুন
- আপডেট টাইম : ০৫:৫৩:০০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৮ মার্চ ২০২২
- / ৩৮৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।
গাজীপুরে শহিদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নার্স, স্টর রুম ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরে চাকরী দেওয়ার কথা বলে ১০ থেকে ১২ জনের কাছ কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে(৯,০০০০০)
“নয় লক্ষ টাকা” গোপালগঞ্জের মেয়ে মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন। বিভিন্ন পোষ্টে চাকরী দেওয়ার নাম বলে ” নয় লক্ষ টাকা” (৯,০০,০০০) টাকা’ নেওয়ার অভিযোগে মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন, সহ (আব্দুল্লাহ মামুন)(কেয়া)(ফয়সাল) সবাই মোছাঃ লুৎফুন্নাহার এর কাছ থেকে টাকা নেন। শহিদ তাজ উদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চাকরী দেওয়ার কথা বলে, বিভিন্ন কৌশলে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে দুই বছর যাবত লাপাত্তা মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন।কোথায় আছেন জানতে চাইলে বলেন কুয়াকাটার কথা অথচ
বর্তমান তিনি বরিশাল পিরোজপুরে ভাড়া বাসায় স্বামী সন্তানকে নিয়ে থাকেন।মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন এর স্বামী বলেন,
তার নিজের চাকরির জন্য সে আমার উপার্জন করা (১,৭০,০০০) টাকা ” এক লক্ষ সত্তুর হাজার টাকা ” নিয়েছে কি করলো আমার সেই টাকা? (১) মোছাঃ লিজা আক্তার মুনমুন চাকরী দেওয়ার পাশাপাশি কিডনি ও বাচ্চা কেনা বেচার কথা আলোচনা করেন দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকা এর সাংবাদিক,, মোঃ তাইজুল ইসলাম (সাগর) এর সাথে। চাকরী দেওয়ার নাম বলে গত দুই বছর যাবত মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন এর কাছে দেওয়া বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে নেওয়া টাকার জন্য গাজীপুর সদর থানার অভিযোগ পত্র তৈরি করেও থানায় জাননি মোছাঃ লুৎফুন্নাহার। অনুসন্ধানে
জানা যায়, বরিশাল পিরোজপুর সদর হাসপাতালে চাকরি দেওয়ার কথা বলেও মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন। সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করার জন্য পিরোজপুর সদর হাসপাতালের আর এম (অজ্ঞাত) এর কথায় চাকরী দেওয়ার কথা বলে টাকা নিতেন মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন। গাজীপুর থেকে পালিয়ে পিরোজপুরেও বিভিন্ন লোককে সরকারী চাকরী দেওয়ার ফাদ পাতে এমনটাও যানা যায়। যে বাসায় ভাড়া থাকেন সেই বাসার বাড়িওয়ালার নাতনিকে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে চাকরি দেওয়ার কথা বলে টাকা চান বলে জানান বাড়ীওয়ালা। সাংবাদিক প্রশ্ন করতে চাইলে তার ভাই একজন মাজিস্ট্রেট এ কথা বলে সাংবাদিকদের হুমকি প্রধাণও করেন। ইতিমধ্যে দেখা যায় ফেসবুক ও ইমোতে বিভিন্ন লোক তার কাছে দেওয়া চাকরীর টাকা দাবি করছেন। দেই দিচ্ছি করে তাদের টাকা আজও দিচ্ছেন না। মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন বলেন, পিরোজপুর সদর হাসপাতালের আর এম (অজ্ঞাত) আমাকে জিম্মি করে বিভিন্ন প্রকার লোভের প্রবলন দেখিয়ে এসব কাজ করাতেন এবং বিভিন্ন মেয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতেন। এবং আমাকেও বেশ কয়েকবার শারীরিক ভাবে ধর্ষণ করেন। এসব কাজ করানের পাশাপাশি আমার কাছ থেকেও ২,০০০০০ লাখ টাকা নেয় আর এম(অজ্ঞাত)। মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন সাংবাদিকদের কাছে সত্যিটা বলতে না চাইলেও বলতে বাধ্য হন এবং আর এম (অজ্ঞাত) এর অমানবিক নির্যাতনের শিকার যেনো আর কারো সাথে না করতে পারে তার জন্য মোছাঃ লিজা আক্তার মুন মুন উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানান।