ঢাকা ০১:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানা পুলিশের অভিযানে জুয়া খেলার সরঞ্জামাদি, নগদ টাকা সহ ৬জন আসামী গ্রেপ্তার শান্তি নিবিড় সেবা ফাউন্ডেশন ও শান্তি নিবিড় পাঠাগার এর পক্ষ থেকে সম্মাননা পদক প্রদান করা হলো পাথরঘাটায় শূন্য থেকে কোটিপতি ফ্রিল্যান্সার বেলাল হোসেন, করছেন বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ফুলবাড়ী অনলাইন প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন সড়কে ঝরলো যুবকের প্রান ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত গত শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আনোয়ারা বৈরাগ ইউনিয়নে ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন আয়োজিত বিশেষজ্ঞ মেডিক্যাল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন চট্টগ্রামে ১১৫ তম জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার শরীফ।। বলি খেলা এক ধরনের কুস্তি খেলা যে খেলায় অনেক কুস্তি অংশগ্রহণ করেন জামালপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল সম্ভাবনার নতুন দুয়ার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা রুহিয়া আখানগর ইসতিসকার নামাজে বৃষ্টির জন্য চোখের পানি ফেলে দোয়া

আ.লীগের উচিত তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে বহিষ্কার করা: জিএম কাদের

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ২০১১ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের পঞ্চদশ সংশোধনীতে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখা হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের উচিত দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ওই প্রতিমন্ত্রীকে দল থেকে বহিষ্কার করা। প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছে করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন।

সোমবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে টাঙ্গাইল জেলা জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় জিএম কাদের এসব কথা বলেন। এসময় টাঙ্গাইল থেকে আসা নেতৃবৃন্দ জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

তিনি বলেন, তথ্য প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রধর্ম মানি না বলে, সংবিধান সংরক্ষণের শপথ ভঙ্গ করেছেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রীর উচিৎ পদত্যাগ করা।

জিএম কাদের বলেন, দেশের ৯২ ভাগ মুসলমানের মনের আশা পূরণ করতেই পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণা করেন। এর বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ মেনে নেবে না। আবার জননন্দিত রাষ্ট্রনায়ক প্রয়াত রাষ্ট্রপতি পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে কটূক্তি করে ওই প্রতিমন্ত্রী জঘন্য কাজ করেছেন। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় সুনাম অর্জনকারী আমাদের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী নিয়ে কটাক্ষ করে গর্হিত কাজ করেছেন। অবশ্যই তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, দুর্নীতি এখন নীতি হয়ে গেছে। দুর্নীতি এখন স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে পড়েছে। কেউ দুর্নীতি না করলে তাকে সবাই পাগল মনে করে। যারা ঘুষ খায়, পণ্যে ভেজাল দেয়, কালো টাকার মালিক তারাই রাজনীতিতে এখন এগিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে। বিদেশে বাড়ি-গাড়ি, ব্যবসা খুলে বিলাসী জীবনযাপন করছে। কিন্তু, দেশের বেশিরভাগ মানুষই জীবন চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। অল্প টাকার জন্যও অনেকেই চিকিৎসা করাতে পারে না।

তিনি বলেন, ভালো মানুষেরা রাজনীতিতে টিকতে পারছে না। ভালো মানুষেরা রাজনীতি থেকে বিতাড়িত হয়ে যাচ্ছেন। তাই দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হচ্ছে না।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জিএম কাদের আরও বলেন, রাজনীতিতে স্থবিরতা চলছে। সরকারি দল রাজনীতিতে নেই, তারা সরকার পরিচালনায় ব্যস্ত। অপরদিকে বিএনপির নেত্রী মুচলেকা দিয়ে রাজনীতিতে মুখ খুলছে না। অপর এক নেতা দোষী সাব্যস্ত হয়ে দেশের বাইরে অবস্থান করছে। কিন্তু দেশ ও মানুষের অধিকার নিয়ে রাজনীতির মাঠে আছে জাতীয় পার্টি।

তিনি বলেন, ১৯৯০ সালের পর থেক দেশের মানুষ বুঝেছিল আওয়ামী লীগ ও বিএনপিই দেশ পরিচালনা করবে। কিন্তু এই দুটি দল দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। তাই দেশের মানুষ এক বুক আশা নিয়ে জাতীয় পার্টির দিকে তাকিয়ে আছে। তারা জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়। তাই দলকে আরও শক্তিশালী করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান।

এসময় জাতীয় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু তথ্য প্রতিমন্ত্রীর প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, শক্তি থাকলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করে দেখান। আমাদের শক্তি থাকলে, আমরা রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল রাখব। জাতীয় পার্টি রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করবে। পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণা করে সকল ধর্মের অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করেছিলেন। ৯০ সালের পর থেকে দুটি দল যে উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরছে, তার ভিত্তি তৈরি করেছিলেন পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে ক্রান্তিকাল চলছে। জাতীয় পার্টি দুর্বার বেগে এগিয়ে চলছে, শক্তি অর্জন করছে। গণমানুষের আস্থা অর্জন করে জাতীয় পার্টি দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করবে।

এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, লিয়াকত হোসেন খোকা, যুগ্ম মহাসচিব মো. বেলাল হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা নুরুচ্ছফা সরকার, মোজাম্মেল হক, ছাত্র সমাজ সাধারণ সম্পাদক আল মামুন।

উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মনিরুল ইসলাম মিলন, মো. জহিরুল আলম রুবেল, ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফিক, যুগ্ম মহাসচিব মো. শামসুল হক, মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য হুমায়ুন খান, আনোয়ার হোসেন তোতা, এমএ রাজ্জাক খান, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুস সাত্তার গালিব, তিতাস মোস্তফা, মামুনুর রহিম সুমন, সাবেক নেতা রেজাউল করিম, কেন্দ্রীয় নেতা জেসমিন নূর প্রিয়াঙ্কা, ফারুক শেঠ, রিয়াজ আহমেদ, আনোয়ার হোসেন আনু, হাজী লিটন, আব্দুল লতিফ ও কাজী মামুন।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানা পুলিশের অভিযানে জুয়া খেলার সরঞ্জামাদি, নগদ টাকা সহ ৬জন আসামী গ্রেপ্তার

আ.লীগের উচিত তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে বহিষ্কার করা: জিএম কাদের

আপডেট টাইম : ০২:৪৩:১৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৮ অক্টোবর ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ২০১১ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের পঞ্চদশ সংশোধনীতে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রাখা হয়েছে। তাই আওয়ামী লীগের উচিত দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ওই প্রতিমন্ত্রীকে দল থেকে বহিষ্কার করা। প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছে করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন।

সোমবার দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে টাঙ্গাইল জেলা জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় জিএম কাদের এসব কথা বলেন। এসময় টাঙ্গাইল থেকে আসা নেতৃবৃন্দ জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

তিনি বলেন, তথ্য প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রধর্ম মানি না বলে, সংবিধান সংরক্ষণের শপথ ভঙ্গ করেছেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রীর উচিৎ পদত্যাগ করা।

জিএম কাদের বলেন, দেশের ৯২ ভাগ মুসলমানের মনের আশা পূরণ করতেই পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণা করেন। এর বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ মেনে নেবে না। আবার জননন্দিত রাষ্ট্রনায়ক প্রয়াত রাষ্ট্রপতি পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে কটূক্তি করে ওই প্রতিমন্ত্রী জঘন্য কাজ করেছেন। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় সুনাম অর্জনকারী আমাদের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী নিয়ে কটাক্ষ করে গর্হিত কাজ করেছেন। অবশ্যই তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, দুর্নীতি এখন নীতি হয়ে গেছে। দুর্নীতি এখন স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে পড়েছে। কেউ দুর্নীতি না করলে তাকে সবাই পাগল মনে করে। যারা ঘুষ খায়, পণ্যে ভেজাল দেয়, কালো টাকার মালিক তারাই রাজনীতিতে এখন এগিয়ে যাচ্ছে। তারা দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছে। বিদেশে বাড়ি-গাড়ি, ব্যবসা খুলে বিলাসী জীবনযাপন করছে। কিন্তু, দেশের বেশিরভাগ মানুষই জীবন চালাতে হিমশিম খাচ্ছে। অল্প টাকার জন্যও অনেকেই চিকিৎসা করাতে পারে না।

তিনি বলেন, ভালো মানুষেরা রাজনীতিতে টিকতে পারছে না। ভালো মানুষেরা রাজনীতি থেকে বিতাড়িত হয়ে যাচ্ছেন। তাই দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হচ্ছে না।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জিএম কাদের আরও বলেন, রাজনীতিতে স্থবিরতা চলছে। সরকারি দল রাজনীতিতে নেই, তারা সরকার পরিচালনায় ব্যস্ত। অপরদিকে বিএনপির নেত্রী মুচলেকা দিয়ে রাজনীতিতে মুখ খুলছে না। অপর এক নেতা দোষী সাব্যস্ত হয়ে দেশের বাইরে অবস্থান করছে। কিন্তু দেশ ও মানুষের অধিকার নিয়ে রাজনীতির মাঠে আছে জাতীয় পার্টি।

তিনি বলেন, ১৯৯০ সালের পর থেক দেশের মানুষ বুঝেছিল আওয়ামী লীগ ও বিএনপিই দেশ পরিচালনা করবে। কিন্তু এই দুটি দল দেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। তাই দেশের মানুষ এক বুক আশা নিয়ে জাতীয় পার্টির দিকে তাকিয়ে আছে। তারা জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়। তাই দলকে আরও শক্তিশালী করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান।

এসময় জাতীয় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু তথ্য প্রতিমন্ত্রীর প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, শক্তি থাকলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করে দেখান। আমাদের শক্তি থাকলে, আমরা রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল রাখব। জাতীয় পার্টি রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করবে। পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণা করে সকল ধর্মের অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করেছিলেন। ৯০ সালের পর থেকে দুটি দল যে উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরছে, তার ভিত্তি তৈরি করেছিলেন পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে ক্রান্তিকাল চলছে। জাতীয় পার্টি দুর্বার বেগে এগিয়ে চলছে, শক্তি অর্জন করছে। গণমানুষের আস্থা অর্জন করে জাতীয় পার্টি দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করবে।

এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, লিয়াকত হোসেন খোকা, যুগ্ম মহাসচিব মো. বেলাল হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা নুরুচ্ছফা সরকার, মোজাম্মেল হক, ছাত্র সমাজ সাধারণ সম্পাদক আল মামুন।

উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মনিরুল ইসলাম মিলন, মো. জহিরুল আলম রুবেল, ভাইস চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফিক, যুগ্ম মহাসচিব মো. শামসুল হক, মো. জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য হুমায়ুন খান, আনোয়ার হোসেন তোতা, এমএ রাজ্জাক খান, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুস সাত্তার গালিব, তিতাস মোস্তফা, মামুনুর রহিম সুমন, সাবেক নেতা রেজাউল করিম, কেন্দ্রীয় নেতা জেসমিন নূর প্রিয়াঙ্কা, ফারুক শেঠ, রিয়াজ আহমেদ, আনোয়ার হোসেন আনু, হাজী লিটন, আব্দুল লতিফ ও কাজী মামুন।