ঢাকা ১০:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ নোয়াগড় গ্রামে কোটি টাকার হিসাব নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ওসিসহ অর্ধশতাধিক আহত।। সেনাবাহিনীর হাতে ১১ জন আটক ভৈরবে রেলওয়ে থানা পুলিশের হাতে মাদক দ্রব্য গাঁজাসহ হিজরা গ্রেফতার পীরগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা ধুলাউড়ি বাজারে শুরু হয়েছে পাঁচটি সেলুন পাঠাগার সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরায় চাঁদা দাবি। চাঁদা না দেওয়ায় মারধরের অভিযোগ ডাকাত তরিকুলের বিরুদ্ধে আইনজীবী হত্যার নিউজে পুলিশের বক্তব্য নেয়নি রয়টার্স আজমিরীগঞ্জে মোবাইল কোর্টের অভিযানে একটি মাটি ভর্তি ট্রাকটর আটক আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করে উপজেলা প্রশাসন ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানালো হেফাজতে ইসলাম পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল-কামরুল রিমান্ডে

দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল অনেক ভাল।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৭:০৮:৪১ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১
  • / ২৩৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম
জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুর।।

নৌকা প্রতিকে ভোট দিয়ে, নৌকা প্রতিককে জিতানোর জন্য সংগ্রাম করে, নৌকা প্রতিকের সম্মান রক্ষার্তে প্রতিবেশীদের সঙ্গে সংঘাত করে, নৌকা প্রতিকের জন্য জীবনের ঝুকি নিয়ে নির্বাচন করে স্ব-দলের নির্বাচিত প্রতিনিধির নিকট যদি গুরুত্বহীন হতে হয়,স্ব প্রতিনিধির নিকট যদি বিষয়ভিত্তিক কাজের জন্য অর্থ প্রদান করতে হয়, কথায় কথায় ভৎসনা ও ব্যঙ্গক্তি শুনতে হয়,প্রতিনিধির দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে যদি রক্তচক্ষু দেখতে হয়, শালিসের নামে প্রহশন দেখতে হয়, অর্থের বিনিময়ে অবৈধ কে বৈধ ও বৈধকে অবৈধ বানানো দেখতে হয়, এমন কি হাইব্রিড প্রকৃতির লোকের স্বার্থ রক্ষার্থে আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত নেতাকর্মীকে শারীরিক ভাবে নির্যাতন করাও দেখতে হয়েছে। এবং প্রতিনিধির সঙ্গে থাকা হাইব্রিড প্রকৃতির লোকের নিকট হতে যদি আওয়ামিলীগ পরিচালনার নীতিকথা শুনতে হয় এবং তাদের নিকট হতে দলিয় কর্মকান্ডের নির্দেশনা শুনতে হয়, না মানলে ধমক শুনতে হয়, তবে দলের তৃনমুলের কর্মী সমর্থ দাঁড়াবে কোথায় ? স্বীয় প্রতিনিধির নিকট নিগৃহীত ও অবহেলিত হয়ে সেই কর্মী, সমর্থক ও ভোটারের কি সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ ?
স্ব-দলের নির্বাচিত প্রতিনিধির এমন আচরণ ও দুরব্যবহারে নিপতিত হয়ে সেই কর্মী অবস্যই দলের বিকল্প অবস্থান খুজবে। আরো দেখা গেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদেরকে বাদ দিয়ে অন্য দলের সুজোগ সন্ধানী হাইব্রিড লোকজনকে নিয়ে ব্যক্তিলীগ প্রতিষ্ঠিত করার পায়তারা করতে। এবং দুর্নীতির প্রতিবাদ করায় নির্বাচিত দলিয় ইউপি সদস্যকে অঘোষিত ভাবে বরখাস্ত করে রাখতেও দেখেছি। ৭৫ পরবর্তিতে যারা আওয়ামী লীগের লোকজনের উপর অত্যাচার জুলুম চালিয়েছিল তারায় এখন আওয়ামীলীগের বিশ্বস্ত লোক। ঠিক তারই ধারাবাহিকতায় দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার ৬নং দৌলতপুর ইউনিয়ন এর এক জলন্ত দৃস্টান্ত। দৌলতপুরে নেতাকর্মী, ভোটার সমর্থগন দলিও প্রতিনিধির নিকট নির্যাতিত হয়ে বিকল্প পন্থা খুজছেন। দলের মধ্যে হাইব্রিড নেতাদের পদতলে পিষ্ট হয়ে বিকল্প পথে পথ চলা শুরু করেছেন। তাই দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত নেতাকর্মীর উক্তি দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল অনেক ভাল।যার কারনে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে উক্ত বৈষম্যপুর্ণ নির্বাচিত দলিয় প্রতিনিধির নেতৃত্বের বলয় থেকে বের হয়ে এসে অবৈষম্মিক প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন বলে মনে হচ্ছে। একটা দলের দুর্দিনের নেতা কর্মী নিকট স্ব-দলের নির্বাচিত প্রতিনিধির অন্য দলের এজেন্ট হিসেবে কাজ করার দৃশ্য প্রতিয়মান হয় তখন সেই নেতা কর্মীর কি করা উচিত ? দলের নীতিনির্ধারক নেতৃবৃন্দের নিকট এটাই প্রশ্ন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল অনেক ভাল।

আপডেট টাইম : ০৭:০৮:৪১ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম
জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুর।।

নৌকা প্রতিকে ভোট দিয়ে, নৌকা প্রতিককে জিতানোর জন্য সংগ্রাম করে, নৌকা প্রতিকের সম্মান রক্ষার্তে প্রতিবেশীদের সঙ্গে সংঘাত করে, নৌকা প্রতিকের জন্য জীবনের ঝুকি নিয়ে নির্বাচন করে স্ব-দলের নির্বাচিত প্রতিনিধির নিকট যদি গুরুত্বহীন হতে হয়,স্ব প্রতিনিধির নিকট যদি বিষয়ভিত্তিক কাজের জন্য অর্থ প্রদান করতে হয়, কথায় কথায় ভৎসনা ও ব্যঙ্গক্তি শুনতে হয়,প্রতিনিধির দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে যদি রক্তচক্ষু দেখতে হয়, শালিসের নামে প্রহশন দেখতে হয়, অর্থের বিনিময়ে অবৈধ কে বৈধ ও বৈধকে অবৈধ বানানো দেখতে হয়, এমন কি হাইব্রিড প্রকৃতির লোকের স্বার্থ রক্ষার্থে আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত নেতাকর্মীকে শারীরিক ভাবে নির্যাতন করাও দেখতে হয়েছে। এবং প্রতিনিধির সঙ্গে থাকা হাইব্রিড প্রকৃতির লোকের নিকট হতে যদি আওয়ামিলীগ পরিচালনার নীতিকথা শুনতে হয় এবং তাদের নিকট হতে দলিয় কর্মকান্ডের নির্দেশনা শুনতে হয়, না মানলে ধমক শুনতে হয়, তবে দলের তৃনমুলের কর্মী সমর্থ দাঁড়াবে কোথায় ? স্বীয় প্রতিনিধির নিকট নিগৃহীত ও অবহেলিত হয়ে সেই কর্মী, সমর্থক ও ভোটারের কি সিদ্ধান্ত নেয়া উচিৎ ?
স্ব-দলের নির্বাচিত প্রতিনিধির এমন আচরণ ও দুরব্যবহারে নিপতিত হয়ে সেই কর্মী অবস্যই দলের বিকল্প অবস্থান খুজবে। আরো দেখা গেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদেরকে বাদ দিয়ে অন্য দলের সুজোগ সন্ধানী হাইব্রিড লোকজনকে নিয়ে ব্যক্তিলীগ প্রতিষ্ঠিত করার পায়তারা করতে। এবং দুর্নীতির প্রতিবাদ করায় নির্বাচিত দলিয় ইউপি সদস্যকে অঘোষিত ভাবে বরখাস্ত করে রাখতেও দেখেছি। ৭৫ পরবর্তিতে যারা আওয়ামী লীগের লোকজনের উপর অত্যাচার জুলুম চালিয়েছিল তারায় এখন আওয়ামীলীগের বিশ্বস্ত লোক। ঠিক তারই ধারাবাহিকতায় দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার ৬নং দৌলতপুর ইউনিয়ন এর এক জলন্ত দৃস্টান্ত। দৌলতপুরে নেতাকর্মী, ভোটার সমর্থগন দলিও প্রতিনিধির নিকট নির্যাতিত হয়ে বিকল্প পন্থা খুজছেন। দলের মধ্যে হাইব্রিড নেতাদের পদতলে পিষ্ট হয়ে বিকল্প পথে পথ চলা শুরু করেছেন। তাই দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দুর্দিনের পরীক্ষিত নেতাকর্মীর উক্তি দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল অনেক ভাল।যার কারনে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে উক্ত বৈষম্যপুর্ণ নির্বাচিত দলিয় প্রতিনিধির নেতৃত্বের বলয় থেকে বের হয়ে এসে অবৈষম্মিক প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন বলে মনে হচ্ছে। একটা দলের দুর্দিনের নেতা কর্মী নিকট স্ব-দলের নির্বাচিত প্রতিনিধির অন্য দলের এজেন্ট হিসেবে কাজ করার দৃশ্য প্রতিয়মান হয় তখন সেই নেতা কর্মীর কি করা উচিত ? দলের নীতিনির্ধারক নেতৃবৃন্দের নিকট এটাই প্রশ্ন।