ঢাকা ১০:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

সাতক্ষীরার তালায় পাকা রাস্তা নির্মাণে সীমাহীন দূর্নীতি করছে খুলনার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এমএম ব্রাদার্স, (পর্ব ১)

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:৩২:৪২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৩০ আগস্ট ২০২১
  • / ৩৮২ ৫০০০.০ বার পাঠক

শেখ সিরাজুল ইসলাম।।  জেলা ও উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তাদের তদারকি না থাকা ও ঠিকাদারের স্বেচ্ছাচারিতায় প্রায় এক বছর খুড়ে ফেলে রাখা হয়েছিল সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার খলিষখালী ইউনিয়নের দলুয়া শুক্তিয়া রাস্তাটি। প্রায় এক বছর রাস্তাটি খুড়ে ফেলে রাখার ফলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ওই এলাকার কয়েকটি গ্রামবাসীকে। প্রায় এক বছর গৃহবন্দি হয়ে পড়েছিল খলিষখালী ইউনিয়নের দলুয়া শুক্তিয়া টিকারামপুর অঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ।

টেন্ডারের মাধ্যমে খুলনার মেসার্স এম এম ব্রাদার্স নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে রাস্তাটি উন্নয়নের কার্যাদেশ পান। এরই ধারাবাহিকতায় রাস্তাটি দলুয়া বাজার থেকে টিকারামপুর পর্যন্ত মাটি কেটে বালি ফেলার জন্য রেখে দেওয়া হয়। রাস্তা খুড়ে কয়েক মাস ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ না করায় স্থানীয় চেয়ারম্যান বিষয়টি উপজেলা উন্নয়ন সমম্বয় সভায় উপস্থাপন করেন। এর পর ঠিকাদার দলুয়া অংশে বালি ভরাটের জন্য পাশ্ববর্তী নদী থেকে ড্রেজারের সাহায্যে অবৈধভাবে বালি উত্তলন শুরু করে। একপর্যায়ে খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন অবৈধভাবে বালি উত্তোলন বন্ধ করে দেওয়ার ফলে আবারও ঠিকাদার কাজ বন্ধ করে দেয়। এর কয়েক মাস পর স্থানীয়দের চাপে ঠিকাদার রাস্তার তুলে রাখা পুরাতন ইট খোয়া করে কাজ শুরু করে। দলুয়া অংশে কয়েক ট্রাক বালিও ফেলে। দুই থেকে তিন’শ মিটার কাজ করার পর আবারও রাস্তার কাজ দীর্ঘদিন বন্ধ রাখে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এভাবে কেটে যায় প্রায় এক বছর। স্থানীয়দের অভিযোগ রাস্তাটি প্রায় একবছর খালের মত করে খুড়ে রাখার ফলে সামন্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাটিতে পানি জমে যায়। একটু বৃষ্টির হলেই রাস্তায় পানি জমে খালে পরিণত হয় এবং পানি শুকাতে দীর্ঘ দিন সময় লেগে যায়। কিছুদিন পর রাস্তায় জমে থাকা বৃষ্টির পানি শুকিয়ে গেলেও রাস্তায় প্রচুর কাদা হয়ে যায় যেটা শুকাতে আরো বেশী দিন সময় লেগে যায়। এর ফলে প্রায় এক বছর কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচলের দূর্ভোগ চরমে পৌছোয়। রাস্তাটির বেহাল দশা সৃষ্টি হওয়ায় মানুষ বাড়ী থেকে বের হয়ে হাট বাজারসহ কোথাও যেতে পারত না। এলাকায় একজন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেয়া সম্ভব হতো না। এককথায় রাস্তাটি খুড়ে দীর্ঘদিন ফেলে রাখার ফলে দুর্বিষহ জীবনযাপন করেছে ওই এলাকার মানুষ, যা প্রকাশের কোনো ভাষা নেই। বোরোধানের মৌসুমে ধান কেটে ওই রাস্তা দিয়ে চাষীরা কোন যানবাহনে করে তাদের উৎপাদিত ধান বাড়ীতে আনতে পারেনি। রাস্তাটি যান চলাচলে এতই অনুপোযোগী হয়ে পড়েছিল যে, কৃষকরা মাঠের মধ্যে ধান ক্ষেতে ধান ঝাড়াই এর কাজ করতে বাধ্য হয়েছিল। এরপর বিষয়টি সমাজের আলো ও বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশ সহ এবিষয়ে এলজিইডির উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ সড়কটি তদন্তে আসেন এবং সড়ক নির্মাণের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার কঠোর নির্দেশ দেন। এরপর ঠিকাদার তড়িঘড়ি করে শুক্তিয়া বিলের শ্মশানের খাল থেকে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে ভূগর্ভস্থ বালি তুলে দীর্ঘ পাইপ লাইনের মাধ্যমে রাস্তায় বালি ভরাটের কাজ শুরু করেন। বালি ভরাটের সাথে সাথে তড়িঘড়ি করে ঠিকাদার রাস্তার এএস এর কাজ শুরু করে। তবে এএসে বালি এবং খোয়া সমান সমান (অর্থাৎ একঝুড়ি খোয়া একঝুড়ি বালি) দেয়ার নিয়ম থাকলেও বালির পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়াও একেবারে নিম্নমানের আমা ইটের খোয়া দিয়ে এএসের কাজ করা হচ্ছে। রাস্তার দুই ধারে এ্যজিং-এর কাজেও ব্যবহার করা হচ্ছে একেবারে নিম্নমানের আমা ইট। রাস্তা নির্মাণ কাজে দুর্নীতি অনিয়মের বিষয়ে বিভিন্ন সচেতন মহল মনে করেন জেলা ও উপজেলা এলজিইডি ঠিকাদারদের কাজে বিলম্ব সহ অনিয়মের বিরুদ্ধে যদি তাৎক্ষণিক কঠোর ভূমিকা গ্রহণ করেন তাহলে কখনই কোন ঠিকাদার কাজে বিলম্বসহ দুর্নীতি অনিয়ম করার সুযোগ পেতে পারেনা। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারণে তারা ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে ঠিকাদারদের অনিয়মগুলো ঢাকার চেষ্টা করে থাকেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, জেলা ও উপজেলা এলজিইডি যদি সঠিকভাবে কাজ করতো তাহলে রাস্তায় নিম্নমানের ইটের খোয়া ব্যবহার হতো না, দলুয়া সহ বিভিন্ন রাস্তা প্রায় এক বছর খুড়ে ফেলে রাখা থাকত না, পুরাতন ব্রিজের উপরে ঠিকাদার নতুন ঢালাই দিতে সাহস পেত না। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শুক্তিয়া গ্রামের ষাটোর্ধ্ব একজন ব্যক্তি বলেন খারাপ ইটের বিষয়ে আমি প্রতিবাদ করলে ঠিকাদারের লোকজন আমার ওপর চড়াও হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই এলাকার অসংখ্য ব্যক্তি বলেন এই রাস্তার কাছে একটা ইটও এপর্যন্ত এক নাম্বার ব্যবহার করা হয়নি। এলাকার লোকজন আরো বলেন, ঠিকাদার আমাদের এলাকার কিছু প্রভাবশালী লোককে হাত করে রেখেছে, যে কারনে আমরা কিছু বললে পরে আমাদের বিভিন্নভাবে বিপদে ফেলা হতে পারে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এমএম ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী কাজি মাজেদুল ইসলাম (মাজেদ)এর মুঠোফোনে বারবার কল করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য এলজিইডি তালার উপজেলা প্রকৌশলী রথীন্দ্রনাথ হালদারের মুঠোফোনে কল করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এবিষয়ে সাতক্ষীরা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী নারায়ন চন্দ্র সরকারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি এবিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য বলেন এবং বলেন বিষয়টি আমি দেখব।
(পর্ব ২)এ আসছে তালায় দুটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ কাজে স্যান্ড পাইল এ সিলেকশন বালির পরিবর্তে লোকাল বালি ব্যবহারসহ অনিয়মের বিষয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সাতক্ষীরার তালায় পাকা রাস্তা নির্মাণে সীমাহীন দূর্নীতি করছে খুলনার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এমএম ব্রাদার্স, (পর্ব ১)

আপডেট টাইম : ১১:৩২:৪২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৩০ আগস্ট ২০২১

শেখ সিরাজুল ইসলাম।।  জেলা ও উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তাদের তদারকি না থাকা ও ঠিকাদারের স্বেচ্ছাচারিতায় প্রায় এক বছর খুড়ে ফেলে রাখা হয়েছিল সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার খলিষখালী ইউনিয়নের দলুয়া শুক্তিয়া রাস্তাটি। প্রায় এক বছর রাস্তাটি খুড়ে ফেলে রাখার ফলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে ওই এলাকার কয়েকটি গ্রামবাসীকে। প্রায় এক বছর গৃহবন্দি হয়ে পড়েছিল খলিষখালী ইউনিয়নের দলুয়া শুক্তিয়া টিকারামপুর অঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ।

টেন্ডারের মাধ্যমে খুলনার মেসার্স এম এম ব্রাদার্স নামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয়ে রাস্তাটি উন্নয়নের কার্যাদেশ পান। এরই ধারাবাহিকতায় রাস্তাটি দলুয়া বাজার থেকে টিকারামপুর পর্যন্ত মাটি কেটে বালি ফেলার জন্য রেখে দেওয়া হয়। রাস্তা খুড়ে কয়েক মাস ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ না করায় স্থানীয় চেয়ারম্যান বিষয়টি উপজেলা উন্নয়ন সমম্বয় সভায় উপস্থাপন করেন। এর পর ঠিকাদার দলুয়া অংশে বালি ভরাটের জন্য পাশ্ববর্তী নদী থেকে ড্রেজারের সাহায্যে অবৈধভাবে বালি উত্তলন শুরু করে। একপর্যায়ে খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন অবৈধভাবে বালি উত্তোলন বন্ধ করে দেওয়ার ফলে আবারও ঠিকাদার কাজ বন্ধ করে দেয়। এর কয়েক মাস পর স্থানীয়দের চাপে ঠিকাদার রাস্তার তুলে রাখা পুরাতন ইট খোয়া করে কাজ শুরু করে। দলুয়া অংশে কয়েক ট্রাক বালিও ফেলে। দুই থেকে তিন’শ মিটার কাজ করার পর আবারও রাস্তার কাজ দীর্ঘদিন বন্ধ রাখে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এভাবে কেটে যায় প্রায় এক বছর। স্থানীয়দের অভিযোগ রাস্তাটি প্রায় একবছর খালের মত করে খুড়ে রাখার ফলে সামন্য বৃষ্টি হলেই রাস্তাটিতে পানি জমে যায়। একটু বৃষ্টির হলেই রাস্তায় পানি জমে খালে পরিণত হয় এবং পানি শুকাতে দীর্ঘ দিন সময় লেগে যায়। কিছুদিন পর রাস্তায় জমে থাকা বৃষ্টির পানি শুকিয়ে গেলেও রাস্তায় প্রচুর কাদা হয়ে যায় যেটা শুকাতে আরো বেশী দিন সময় লেগে যায়। এর ফলে প্রায় এক বছর কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচলের দূর্ভোগ চরমে পৌছোয়। রাস্তাটির বেহাল দশা সৃষ্টি হওয়ায় মানুষ বাড়ী থেকে বের হয়ে হাট বাজারসহ কোথাও যেতে পারত না। এলাকায় একজন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেয়া সম্ভব হতো না। এককথায় রাস্তাটি খুড়ে দীর্ঘদিন ফেলে রাখার ফলে দুর্বিষহ জীবনযাপন করেছে ওই এলাকার মানুষ, যা প্রকাশের কোনো ভাষা নেই। বোরোধানের মৌসুমে ধান কেটে ওই রাস্তা দিয়ে চাষীরা কোন যানবাহনে করে তাদের উৎপাদিত ধান বাড়ীতে আনতে পারেনি। রাস্তাটি যান চলাচলে এতই অনুপোযোগী হয়ে পড়েছিল যে, কৃষকরা মাঠের মধ্যে ধান ক্ষেতে ধান ঝাড়াই এর কাজ করতে বাধ্য হয়েছিল। এরপর বিষয়টি সমাজের আলো ও বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশ সহ এবিষয়ে এলজিইডির উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ সড়কটি তদন্তে আসেন এবং সড়ক নির্মাণের কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার কঠোর নির্দেশ দেন। এরপর ঠিকাদার তড়িঘড়ি করে শুক্তিয়া বিলের শ্মশানের খাল থেকে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে ভূগর্ভস্থ বালি তুলে দীর্ঘ পাইপ লাইনের মাধ্যমে রাস্তায় বালি ভরাটের কাজ শুরু করেন। বালি ভরাটের সাথে সাথে তড়িঘড়ি করে ঠিকাদার রাস্তার এএস এর কাজ শুরু করে। তবে এএসে বালি এবং খোয়া সমান সমান (অর্থাৎ একঝুড়ি খোয়া একঝুড়ি বালি) দেয়ার নিয়ম থাকলেও বালির পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়াও একেবারে নিম্নমানের আমা ইটের খোয়া দিয়ে এএসের কাজ করা হচ্ছে। রাস্তার দুই ধারে এ্যজিং-এর কাজেও ব্যবহার করা হচ্ছে একেবারে নিম্নমানের আমা ইট। রাস্তা নির্মাণ কাজে দুর্নীতি অনিয়মের বিষয়ে বিভিন্ন সচেতন মহল মনে করেন জেলা ও উপজেলা এলজিইডি ঠিকাদারদের কাজে বিলম্ব সহ অনিয়মের বিরুদ্ধে যদি তাৎক্ষণিক কঠোর ভূমিকা গ্রহণ করেন তাহলে কখনই কোন ঠিকাদার কাজে বিলম্বসহ দুর্নীতি অনিয়ম করার সুযোগ পেতে পারেনা। কিন্তু কোন এক অদৃশ্য কারণে তারা ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে ঠিকাদারদের অনিয়মগুলো ঢাকার চেষ্টা করে থাকেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি বলেন, জেলা ও উপজেলা এলজিইডি যদি সঠিকভাবে কাজ করতো তাহলে রাস্তায় নিম্নমানের ইটের খোয়া ব্যবহার হতো না, দলুয়া সহ বিভিন্ন রাস্তা প্রায় এক বছর খুড়ে ফেলে রাখা থাকত না, পুরাতন ব্রিজের উপরে ঠিকাদার নতুন ঢালাই দিতে সাহস পেত না। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শুক্তিয়া গ্রামের ষাটোর্ধ্ব একজন ব্যক্তি বলেন খারাপ ইটের বিষয়ে আমি প্রতিবাদ করলে ঠিকাদারের লোকজন আমার ওপর চড়াও হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই এলাকার অসংখ্য ব্যক্তি বলেন এই রাস্তার কাছে একটা ইটও এপর্যন্ত এক নাম্বার ব্যবহার করা হয়নি। এলাকার লোকজন আরো বলেন, ঠিকাদার আমাদের এলাকার কিছু প্রভাবশালী লোককে হাত করে রেখেছে, যে কারনে আমরা কিছু বললে পরে আমাদের বিভিন্নভাবে বিপদে ফেলা হতে পারে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এমএম ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী কাজি মাজেদুল ইসলাম (মাজেদ)এর মুঠোফোনে বারবার কল করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য এলজিইডি তালার উপজেলা প্রকৌশলী রথীন্দ্রনাথ হালদারের মুঠোফোনে কল করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এবিষয়ে সাতক্ষীরা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী নারায়ন চন্দ্র সরকারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি এবিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য বলেন এবং বলেন বিষয়টি আমি দেখব।
(পর্ব ২)এ আসছে তালায় দুটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ কাজে স্যান্ড পাইল এ সিলেকশন বালির পরিবর্তে লোকাল বালি ব্যবহারসহ অনিয়মের বিষয়।