ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো যা ‘পদক্ষেপ’ নিতে বললেন নূরুল কবির মেগা মানডে’: ৩ কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র যাত্রাবাড়ী অর্থের লোভ দেখিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের’ ব্যর্থ চেষ্টা, নেপথ্যে কারা? ইমরান খানের হাজারো সমর্থক গ্রেপ্তার

মানুষের জীবন বাঁচানোর বাজেট চায় বিএনপি

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:৫৯:৫৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৮ মে ২০২১
  • / ২৬৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বর্তমান করোনা পরিস্থিতিকে বিবেচনায় রেখে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষিখাততে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিয়ে মানুষের জীবন বাঁচানো ও ঝঁকি মোকাবিলার বাজেট চায় বিএনপি। জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণার ৬ দিন আগে শুক্রবার দুপুরে বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের ২৪ দফা বাজেট ভাবনা তুলে ধরতে গিয়ে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।

ফখরুল বলেন, এবারের বাজেট হবে করোনা ভাইরাসের নিয়ন্ত্রণ ও অভিঘাত থেকে উত্তরণের বাজেট। বিরাজমান জটিল, সঙ্কটজনক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো জীবন ও জীবিকার সমন্বয়ে সাধন করে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করা। বিএনপি আগামী অর্থবছরের বাজেটকে ভবিষ্যতের অর্থনীতির নীতি কৌশল হিসেবে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণের অর্থনীতি প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার হিসেবে দেখতে চায়।

বিএনপির বাজেট ভাবনায় কৃষি কমিশন গঠন, রফতানি বহুমুখীকরণে বিকল্প বাজারের অনুসন্ধান, টেকসই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে মহামারীর মতো সঙ্কট মোকাবিলায় পর্যাপ্ত সংখ্যক বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ, জাতীয় স্বাস্থ্য কার্ড চালু, প্রত্যেক জেলায় ডেডিকেটেড সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, করোনাকালে জেলা হাসপাতালগুলোতে করোনা বেড, আইসিইউর সংখ্যা বৃদ্ধি, দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় উৎস্য থেকে বিদেশি অনুদান বাড়ানোর কথা বলা হয়। এ ছাড়া শীর্ষ অর্থনীতিবিদদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে একটি অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়।

বিএনপির বাজেট ভাবনায় কর্মহীন ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জন্য জিডিপির ৬ থেকে ৭ শতাংশ, দিন আনে দিন খায় এমন মানুষের জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে ১৫ হাজার টাকা করে তিন মাসের প্রণোদনা প্রদান, নিরপেক্ষভাবে দুঃস্থ উপকারীভোগীর তালিকা প্রনয়ন করে দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে সুরক্ষা সহায়তা প্যাকেজের আওতায় আনার প্রস্তাব করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর।

কালো টাকা সাদা করার সরকারি নীতির কঠোর সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, আসছে বাজেটেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হচ্ছে। হরিলুট করে সঞ্চিত কালো টাকা জায়েজ করার দরজা অবারিত করে দিলেন অর্থমন্ত্রী যা অনৈতিক এবং ন্যায় নীতি মেনে আইন পালনকারী নাগরিকদের প্রতি অবিচার বলে আমরা মনে করি।

ফখরুল বলেন, আমরা সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, আগামী দিনে একটি সুখী, সমৃদ্ধশালী, সামাজিক নিরাপত্তাভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার জন্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে সব প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের মাধ্যমে একটি কার্যকরী নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

ফখরুল বলেন, আমরা বিশ্বাস করি একটি দেশের অর্থনীতি তখনই সত্যিকার অর্থে জনবান্ধব হয়ে উঠে যখন সেখানে সুশাসন ও জবাবদিহিমূলক সরকার জনগনের অবাধ নিরপেক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়। সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরনের মূলমন্ত্র হচ্ছে মানুষের রাজনৈতিক অধিকার প্রয়োগের সর্বোত্তম পন্থা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলা।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, অনেকে মনে করে করোনার ভয়াবহতা না কমলে গতানুগতি বাজেট করে কোনো লাভ নেই। লক্ষ্য হওয়া উচিত আগামী ৬ মাসের জন্য একটি অন্তবর্তীকালীন বাজেট করা। আবার অনেকে মনে করে, অর্থনীতির অস্বাভাবিক সংকোচনে প্রচলিত বাজেট ব্যবস্থা থেকে সরে এসে তিন বছর মধ্য মেয়াদী পরিকল্পনার আলোকে বাজেট প্রনয়ন করতে হবে।

স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্ধের কথা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাস্থ্য খাতকে বাজেটের সর্বাধিক তালিকায় রাখতে হবে। চলমান বৈশ্বিক মহামারী প্রতিরোধ ও করোনা চিকিৎসা দু’টিই সমানতালে চালিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বোত্তম ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ, বৃত্তি প্রদান, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ, করোনাকালে ক্ষতিগ্রস্থ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা প্রদান, গবেষণা ও অবকাঠামো উন্নয়ন ও উচ্চ শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে শিক্ষাখাতে বরাদ্ধ বৃদ্ধি করতে হবে। একই সঙ্গে কৃষি, শিল্প ও সেবাখাতের বহুমুখীকরণ, উৎপাদন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, উৎপাদনশীলতা ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মতো কৌশলগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

মেগা প্রকল্পে অর্থ বরাদ্ধের বিরোধিতা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, মেগা প্রকল্পের মেগা দুর্নীতির কাহিনী আপনারা সবাই জানেন। দেখা গেছে সরকার সাধারণ মানুষের সার্বিক আর্থসামাজিক উন্নয়নের চেয়ে মেগা প্রকল্প গ্রহনেই বেশি আগ্রহী। রুপুপুর পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্রসহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে মহাদুর্নীতি করা হয়েছে। তিনি বলেন, করোনাকালে এতো কালো টাকা কারা আয় করেছে জাতি জানতে চায়? যদিও অপ্রদর্শিত আয়ের একটি বিরাট অংশ মানিলন্ডারিং হয়ে যাচ্ছে। যে পরিমান অর্থ পাঁচার হয়েছে তা দিয়ে চারটি পদ্মাসেতু নির্মাণ করা সম্বব।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, শামা ওবায়েদ প্রমুখ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মানুষের জীবন বাঁচানোর বাজেট চায় বিএনপি

আপডেট টাইম : ১২:৫৯:৫৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৮ মে ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বর্তমান করোনা পরিস্থিতিকে বিবেচনায় রেখে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষিখাততে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিয়ে মানুষের জীবন বাঁচানো ও ঝঁকি মোকাবিলার বাজেট চায় বিএনপি। জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণার ৬ দিন আগে শুক্রবার দুপুরে বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দলের ২৪ দফা বাজেট ভাবনা তুলে ধরতে গিয়ে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।

ফখরুল বলেন, এবারের বাজেট হবে করোনা ভাইরাসের নিয়ন্ত্রণ ও অভিঘাত থেকে উত্তরণের বাজেট। বিরাজমান জটিল, সঙ্কটজনক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো জীবন ও জীবিকার সমন্বয়ে সাধন করে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করা। বিএনপি আগামী অর্থবছরের বাজেটকে ভবিষ্যতের অর্থনীতির নীতি কৌশল হিসেবে সুশাসন ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণের অর্থনীতি প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার হিসেবে দেখতে চায়।

বিএনপির বাজেট ভাবনায় কৃষি কমিশন গঠন, রফতানি বহুমুখীকরণে বিকল্প বাজারের অনুসন্ধান, টেকসই স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে মহামারীর মতো সঙ্কট মোকাবিলায় পর্যাপ্ত সংখ্যক বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ, জাতীয় স্বাস্থ্য কার্ড চালু, প্রত্যেক জেলায় ডেডিকেটেড সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, করোনাকালে জেলা হাসপাতালগুলোতে করোনা বেড, আইসিইউর সংখ্যা বৃদ্ধি, দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় উৎস্য থেকে বিদেশি অনুদান বাড়ানোর কথা বলা হয়। এ ছাড়া শীর্ষ অর্থনীতিবিদদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে একটি অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়।

বিএনপির বাজেট ভাবনায় কর্মহীন ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জন্য জিডিপির ৬ থেকে ৭ শতাংশ, দিন আনে দিন খায় এমন মানুষের জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে ১৫ হাজার টাকা করে তিন মাসের প্রণোদনা প্রদান, নিরপেক্ষভাবে দুঃস্থ উপকারীভোগীর তালিকা প্রনয়ন করে দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে সুরক্ষা সহায়তা প্যাকেজের আওতায় আনার প্রস্তাব করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর।

কালো টাকা সাদা করার সরকারি নীতির কঠোর সমালোচনা করে ফখরুল বলেন, আসছে বাজেটেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হচ্ছে। হরিলুট করে সঞ্চিত কালো টাকা জায়েজ করার দরজা অবারিত করে দিলেন অর্থমন্ত্রী যা অনৈতিক এবং ন্যায় নীতি মেনে আইন পালনকারী নাগরিকদের প্রতি অবিচার বলে আমরা মনে করি।

ফখরুল বলেন, আমরা সুস্পষ্টভাবে বলতে চাই, আগামী দিনে একটি সুখী, সমৃদ্ধশালী, সামাজিক নিরাপত্তাভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলার জন্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে সব প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের মাধ্যমে একটি কার্যকরী নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

ফখরুল বলেন, আমরা বিশ্বাস করি একটি দেশের অর্থনীতি তখনই সত্যিকার অর্থে জনবান্ধব হয়ে উঠে যখন সেখানে সুশাসন ও জবাবদিহিমূলক সরকার জনগনের অবাধ নিরপেক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়। সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরনের মূলমন্ত্র হচ্ছে মানুষের রাজনৈতিক অধিকার প্রয়োগের সর্বোত্তম পন্থা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলা।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, অনেকে মনে করে করোনার ভয়াবহতা না কমলে গতানুগতি বাজেট করে কোনো লাভ নেই। লক্ষ্য হওয়া উচিত আগামী ৬ মাসের জন্য একটি অন্তবর্তীকালীন বাজেট করা। আবার অনেকে মনে করে, অর্থনীতির অস্বাভাবিক সংকোচনে প্রচলিত বাজেট ব্যবস্থা থেকে সরে এসে তিন বছর মধ্য মেয়াদী পরিকল্পনার আলোকে বাজেট প্রনয়ন করতে হবে।

স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্ধের কথা তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাস্থ্য খাতকে বাজেটের সর্বাধিক তালিকায় রাখতে হবে। চলমান বৈশ্বিক মহামারী প্রতিরোধ ও করোনা চিকিৎসা দু’টিই সমানতালে চালিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বোত্তম ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ, বৃত্তি প্রদান, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ, করোনাকালে ক্ষতিগ্রস্থ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা প্রদান, গবেষণা ও অবকাঠামো উন্নয়ন ও উচ্চ শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে শিক্ষাখাতে বরাদ্ধ বৃদ্ধি করতে হবে। একই সঙ্গে কৃষি, শিল্প ও সেবাখাতের বহুমুখীকরণ, উৎপাদন, প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, উৎপাদনশীলতা ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মতো কৌশলগত ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

মেগা প্রকল্পে অর্থ বরাদ্ধের বিরোধিতা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, মেগা প্রকল্পের মেগা দুর্নীতির কাহিনী আপনারা সবাই জানেন। দেখা গেছে সরকার সাধারণ মানুষের সার্বিক আর্থসামাজিক উন্নয়নের চেয়ে মেগা প্রকল্প গ্রহনেই বেশি আগ্রহী। রুপুপুর পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্রসহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে মহাদুর্নীতি করা হয়েছে। তিনি বলেন, করোনাকালে এতো কালো টাকা কারা আয় করেছে জাতি জানতে চায়? যদিও অপ্রদর্শিত আয়ের একটি বিরাট অংশ মানিলন্ডারিং হয়ে যাচ্ছে। যে পরিমান অর্থ পাঁচার হয়েছে তা দিয়ে চারটি পদ্মাসেতু নির্মাণ করা সম্বব।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, শামা ওবায়েদ প্রমুখ।