প্রত্যেক পরিবারকে কোনো ফুটেজ ছাড়াই ২৫ লক্ষ টাকা সমান ভাবে ভাগ করে দিয়ে আসলেন।
চট্টগ্রামের অগ্নিকান্ডে নিহতদের সাথে সাথে দেখতে গেলেন। নিহতদের পরিবারে ৫০ হাজার করে কয়েক লক্ষাধিক টাকা দিয়ে আসলেন কোনো মিডিয়া কাভারেজ ছাড়া।
সিলেটের বন্যায় সবার আগে ডা. শফিকুর রহমান চলে যান। সিলেটবাসীর ভয়াবহ বন্যায় মানবিক হৃদয় নিয়ে দলীয় ফান্ড থেকে প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয় করেন। কোনো মিডিয়াতে আসে নাই এগুলো…
জুলাই শহিদদের পরিবারের পাশে ডা. শফিকুর রহমান ছুটে গেলেন। প্রত্যেক শহীদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে দিলেন। তখন তিনি মানবিক।
আজকে যখন আ’গু’নে দ’গ্ধ মানুষের কাছে ছুটে গেলেন।
এখন তিনি ফুটেজের রাজনীতি করতেছেন?
আমরা খারাপ সময়ে রাজনীতিবিদদের চাই, যখন সুযোগ পাই তখন তাদেরকেও ছাড়ি না। আল্লাহ আমার কর্মের নিয়তকে কবুল করুন।।
(আজকে যদি তাঁরা না যেতেন কাল সকালে শুনতাম হসপিটালে শিক্ষার্থীরা আ’গু’নে পুঁ’ড়ে মা’রা যাচ্ছেন আর রাজনীতিবিদরা এসির নিচে বসেবসে পোস্ট মারতেছেন)
এটা যদি রাজনীতি হয় তবে সেই রাজনীতিই প্রয়োজন।>>প্রথমে আমার মনে হয়েছিল আমিরে জামায়াত এই সময় হাসপাতাল না যাওয়াই উচিত ছিলো।
কিন্তু বাস্তবে উনি অনেক ডাক্তার এবং টাকা নিয়ে ওখানে গেছেন যাতে ডাক্তার ও ঔষধের অভাবে চিকিৎসায় কমতি না হয়।
এরকম পরিস্থিতিতে হাসপাতালে অতিরিক্ত ডাক্তার প্রয়োজন পড়ে। আর এমন পরিস্থিতিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, হাসপাতাল যদি রোগীর চিকিৎসা দেন, ঔষধ দেন তবে সেই বিল পরে কে পরিশোধ করবে, রোগীর পরিবারের কি সামর্থ্য আছে?
সেই জন্য টাকা ও উনার সাথে ছিলো।
জাযাকাল্লাহ 🌹🤲
কিন্তু গুজব থেকে সাবধান ওনি কোনো তোপে বাধার সম্মুখিন হয় নি।হয়েছে অন্যরা
প্রিন্ট