ঢাকা ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ঈদের ঘরমুখো মানুষের ঢল, যানবাহনের সংকটে চন্দ্রা মোড়ে দুর্ভোগ চরমে ঈদের দুই দিন আগে ছুটি: ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের চাপ, হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ: আইজিপি মহাসড়কে জরুরি সেবার জন্য ‘হ্যালো অ্যাপ’ চালু: এক ক্লিকেই মিলবে হাইওয়ে পুলিশের সহায়তা এবারের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হয়েছে: রেলওয়ে উপদেষ্টা নিবন্ধনসহ দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ফেরত পাচ্ছে জামায়াত ঈদের দিনে ৩ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রযুক্তির পাখায় উড়ছে সম্ভাবনা: আনসার সদস্য আবুল হোসেনের উদ্ভাবনী উড়োজাহাজ সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি আইন উপদেষ্টাকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের কমিটি ফুলবাড়ীতে আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের মাঝে নগদ অর্থ প্রদান মোংলায় জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

নিজস্ব অনুসন্ধান রিপোর্টার 
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • / ৭৮ ১৫০.০০০ বার পাঠক

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।