ঢাকা ০৩:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ মঠবাড়ীয়া বৈষম্য বিরোধী শিক্ষক ফোরাম মঠবাড়ীয়া উপজেলা কতৃক জাতীয় প্রেস ক্লাবে বে সরকারি শিক্ষা জাতীয় করন,শতভাগ উৎসব ভাতা, সরকার নিয়মে বাড়ি ভাড়া পাওয়ার দাবিতে আন্দোলন রত শিক্ষক কর্মচারীদের উপর হামলার প্রতিবাদ,তীব্র নিন্দা ও হামলা কারীদের দৃষ্টাত মুলক শাস্তির দাবি পবিত্র রমজান উপলক্ষে ডিবির অলআউট অ্যাকশন শুরু: রেজাউল করিম ভলোদিমির জেলেনস্কি ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইবো না, তারই আমার কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিৎ সীমান্তে ফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, লাশ নিয়ে গেল বিএসএফ রোববার চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ বাংলাদেশে ভারত ও পাকিস্তানপন্থী রাজনীতির ঠাঁই হবে না: নাহিদ রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় সরকারকে আপসহীন হতে হবে মোংলায় রমজানকে স্বাগত জানিয়ে জামায়াতের মিছিল লক্ষ্মীপুরের হাজিরপাড়ায় প্রবাসীদের উদ্যোগে ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠিত

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

নিজস্ব অনুসন্ধান রিপোর্টার 
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • / ১ ৫০০০.০ বার পাঠক

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।