ঢাকা ০১:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যুক্তরাষ্ট্রের রণতরীতে আবারও ইয়ামেনের হামলা চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০ ৩ মাসে সোনার দাম বেড়েছে ১৪ বার, যে কারণে বৃদ্ধি ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি পারমাণবিক বোমারু বিমান মোতায়েন করছে যুক্তরাষ্ট্র ঈদের তৃতীয় দিনে কেউ ঢাকায় ফিরছেন, আবার কেউ ছাড়ছেন অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর অস্ত্রপচারের জন্য ছুটি নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পথে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে ভৈরবে রেলওয়ে জংশনের সামনে সিগন্যালের তার সহ ২জন চোর গ্রেফতার মোংলায় সহকারি অ্যাটর্ণি জেনারেল মনিরুজ্জামান: গণঅভ্যুত্থানের গণআকাংখা হলো সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সুশাসন নিশ্চিত করা সংস্কার সংস্কারের মত চলবে, নির্বাচন নির্বাচনের মত// প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর আমাদের জন্য ইতিবাচক ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নাড়ির টানে গ্রামে সবাই, রাজধানী ‘ফাঁকা’

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

নিজস্ব অনুসন্ধান রিপোর্টার 
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • / ৪২ ৫০০০.০ বার পাঠক

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।