ঢাকা ০৬:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাঘায় সৎ ভাইয়ের হাতে হত্যা হলো সাদেক আলী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: আসিফ মাহমুদ ঠাকুরগাঁওয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস দখল আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

নিজস্ব অনুসন্ধান রিপোর্টার 
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • / ৬৯ ১৫০০০.০ বার পাঠক

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাইবান্ধার পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৯:৫৪:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

৪ আগস্ট ও ৫ ই আগস্টের সাবেক সরকার পতনের আন্দোলনের সময় গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নীরব ভূমিকা পালন করলেও একটি মহল ফায়দা হাসিল করতে পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন।

দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন ওই সময় আন্দোলনে ছাত্র ও আন্দোলনকারীদের উপর হামলা করা নির্দেশ দেননি। তিনি নিরব ভূমিকা পালন করেছেন । তিনি চাকরি রক্ষার্থে তার অফিসে বসে থাকতেন। তিনি কোন পুলিশ সদস্যকেই কোনরকম হামলা চালাতে নির্দেশ দেননি তখনকার আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপরে।
একটি মহল নিজেদের ফায়দা হাসিলের জন্য ৪-৮-২০২৪ ইং তারিখে ১২:৪৫ ঘটিকার সময় উল্লেখ করে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কামাল হোসেনকে দুই নং আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। সময়ের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, কামাল হোসেন পুলিশ সুপার গাইবান্ধা তিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকাকালীন পুলিশে চাকুরী লাভ করেন। কিন্তু একটি মহল তাকে বিপাকে ফালানোর জন্য এই মামলাটি দায়ের করেছেন বলে অনুসন্ধানের উঠে এসেছে।

তিনি সম্পূর্ণভাবেই নিরব ভূমিকা পালন করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এই মামলা ২ নং আসামি হিসেবে দয়া করা হয়েছে।

গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, বিগত আমলে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন আমি চাকুরীতে যোগদান করি এবং আমার সপরিবার সহ সবাই বিএনপির সাপোর্ট করি। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আবার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদের ফায়দা হাসিল করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
তিনি মাননীয় আইন উপদেষ্টা মন্ডলীর সুদৃষ্টি কামনা করে বিষয়টি তদন্তের সহিত রাখার জন্য আকুল অনুরোধ জানিয়েছেন।
এবং তিনি নির্দোষ পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যেন এরকম মামলা না হয় সেটাও দেখার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। প্রকৃত দোষী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যাতায়াতাই করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপরোক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট।