গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর থানার (ওসি) সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে খুনি হাসিনার নেতা কর্মীদেরকে নিয়ে থানায় গোপন বৈঠক করে গ্রেফতার না করা ও নিরীহ জমি মালিকদের জমি দখলসহ নিরীহ ব্যক্তিদের নামে মিথ্যা মামলা দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটনের পুলিশ কমিশনারের বিরুদ্ধেও এ কাজে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের খুনিদেরকে নিয়ে গোপন বৈঠকে বসে চালিয়ে যাচ্ছেন অপকর্ম। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্রদের নৃশংসভাবে হত্যা সহ বেদরক ভাবে আঘাত করায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নামে মামলা থাকার পরও আটক না করে আসামিদেরকে সহায়তা করছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটনের বিভিন্ন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা।

এদিকে কাশিমপুর থানাধীন এলাকায় একাধিক অসহায় পরিবারের জমি সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনীর অন্যতম হোতা সাইজুদ্দিন মোল্লা গং’রা দখল করে নিয়েছে কাশিমপুর থানার (ওসি) সাইফুল ইসলামের সহযোগিতায়।
জানা গেছে, ওই ভূমিদস্যুরা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কাশিমপুর থানার ওসি’র সাথে আতাত করে দাপটের সহিত জমি দখলসহ চাদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে। ওই ভুমিদস্যুদের নামে হত্যা মামলা থাকার পরেও তাদের আটক করছে না কাশিপুর থানা পুলিশ।
আরো জানা গেছে, মাঝেমধ্যে ই কাশিমপুর থানায় শাহজুদ্দিন মোল্লা গং’রা ওসি সাইফুল ইসলামের আমন্ত্রণে চায়ের দাওয়াত খেতে যায় এবং সাইজ উদ্দিন মোল্লার বাসায়ও রাতের বেলা জমায় মদের আড্ডা।
এর আগে ছাত্রলীগ করায় ওসি সাইফুলকে চাকুরীতে নিযুক্ত করা হয়। কাশিমপুর থানায় দায়িত্ব পাবার আগে যেসব থানায় কর্মরত ছিলেন, সে সময় জামাত-বিএনপি’র উপরে ব্যাপক হারে নির্যাতন-নিপীড়ন করার অভিযোগ রয়েছে ওসি সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে।

এদিকে জিএমপি পুলিশ কমিশনার সহ অনেকেই জড়িত
অসহায় পরিবারদের বিপক্ষে গিয়ে খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগের দালালদের পক্ষ নিয়ে মিথ্যা মামলা দেয়ার অভিযোগও রয়েছে এবং তাদেরকে নিয়ে চা চক্রে সময় কাটানোর অনেক প্রমাণ রয়েছে বটে।

এমন ভাবে নিরীহ মানুষের জমি দখলসহ চাঁদাবাজিকে সরাসরি সমর্থন করে হাতে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।