ঢাকা ১১:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুর জেলার রিপোর্টার্স ইউনিটি এক বিশাল ইফতার ও মাহফিলের আয়োজন ধর্ষণ, নিপীড়ণ ও নারী সহিংসতায় জড়িতদের শাস্তির দাবীতে ঠাকুরগাঁওয়ে মানববন্ধন দ্রুত সংস্কার করে, অল্প সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিন: কৃষিবিদ শামীমুর রহমান বাঁচানো গেলো না মাগুরার সেই শিশুটিকে মাগুরার সেই শিশুটির অবস্থা ‘অত্যন্ত সংকটাপন্ন’ ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা সচিবালয় ও শাহবাগসহ আশপাশে মিছিল-গণজমায়েত নিষিদ্ধ মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির কর্মিসভা অনুষ্ঠিত মাদক ব্যবসায়ী ও ভুয়া সাংবাদিক আলাউদ্দিন কুমিল্লার আদালত থেকে ভুয়া চুক্তিনামা দেখিয়ে মাদকসহ আটককৃত গাড়ি ছাড়িয়ে নেয়ার অভিযোগ ১৫ বছরের নিচে কেউ হজে যেতে পারবে না

গণঅভ্যুত্থানের মুখে স্বৈরাচার সরকার পলায়ন করে গেলেও রেখে গেছে দেশে তার আধিপত্য

নিজস্ব প্রতিনিধি।।
  • আপডেট টাইম : ০৮:০১:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৪০ ৫০০০.০ বার পাঠক

আলমগীর কবির চৌধুরী ওরফে লিপন চৌধুরী স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন করেছে তার কিশোর গ্যাং দিয়ে এলাকায় ভূমিদস্যু তার আধিপত্য বিস্তার,প্লট জায়গা রেডি ফ্ল্যাট থেকে শুরু করে দোকানপাট, এবং খুদ নিজের আপন ভাইয়ের বাড়ি দখল করাও ছাড়েনি। গত ১৬ বছর আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন তার এই কিশোর গ্যাং এবং ভূমিদস্যতার ক্ষমতা এতটাই মানুষের মনে ভয়ের প্রভাব ফেলেছে যে তার অন্যায় চোখে দেখলেও কেউ মুখ খুলতে রাজি নয়।

আগে যেভাবে মানুষের কাছে নিজেকে আওয়ামী দলীয় লোক হিসেবে পরিচিতি করত,তার মধ্যে অন্যতম হলো সোশ্যাল মিডিয়া।

ফেসবুকে নিজস্ব একাউন্ট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভুয়া ফেইক অ্যাকাউন্ট থেকে আওয়ামী ব্যানারে পোস্ট করতো।

এখন ঠিক ওই ভাবেই নিজের পরিচিতি বিস্তার করেছে দল পাল্টিয়ে বিএনপি’র পরিচয়ে।

অনুসন্ধানে জানা যায়
তার এই ভূমিদস্য তার হাত এতটাই উপরে চলে গেছে যে, যেকোনো সাংবাদিক এ সম্পর্কে কোন অভিযোগ নিয়ে নিউজ করতে আসলে তাকেই মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে। নিজে এবং তার ক্যাডার বাহিনীর মাধ্যমে। এবং অনুসন্ধানে আরো জানা যায়

বহুল মামলায় থাকার পরেও এই ভূমিদস্যুর পক্ষে একদল ক্যাডার বাহিনী থেকে শুরু করে কিছু নামধারী দালাল দাঁড়িয়ে যায় কোন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করতে গেলেই।

এবং আমরা সকলেই জানি স্বৈরাচার সরকার গত ১৬ বছর ক্ষমতায় টিকে থাকতে পুলিশ বাহিনীকে কিভাবে ব্যবহার করেছে।

এবং আরো জানা যায় মিরপুর থানায় গত ১০-১২ বছরের সার্চ লিস্টে তার বহু ভূমিদস্য তার অভিযোগ এবং মামলা পাওয়া যাবে। এই হাইব্রিড হিসেবে বর্তমানে বিএনপির যুক্তরাজ্য প্রবাসী দল বিএনপি নিজেকে পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে অনবরত। এবং এই হাইব্রিড এ লিপন চৌধুরী আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন নিজের পরিচয় দিত সহ-সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দক্ষিণ কোরিয়া” ফেসবুকে তার এরকম কিছু বিজ্ঞাপন ও হাতে মেলে গণমাধ্যমের।

ভূমি দস্যুতার সাথেই বিভিন্ন অপরাধে জড়িত মাস্টারমাইন্ড এই লিপন চৌধুরীর অঢেল টাকা, পয়সা, ফ্ল্যাট, জমি এবং বিলাসবহুল গাড়ি,,, নামে
বেনামে দেশ এবং দেশের বাহিরে করে নিয়েছে। যখন ইচ্ছা দেশের বাহিরে যেত যখন ইচ্ছা দেশে এসে নিজের ক্ষমতার প্রভাত খাটিয়ে জনসাধারণের মুখ বন্ধ রাখতো। এসব করেছে আওয়ামী সরকার গত ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকাকালীন।

এখন তাকে বিএনপির নেতা হিসেবে ত্যাগী কর্মী হিসেবে খুব এলাকায় রোপ জমাতে দেখা যায়

আরো জানা যায়
তার এই ধরনের অপরাধ নিয়ে কোন গণমাধ্যম তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হামলার দেখে নিজের অপরাধ ঢেকে রাখার চেষ্টা করে এবং তাতে যদি কাজ না হয় তাহলে শুধু ভয় দেখানো না মিথ্যা মামলায় হয়রানি থেকে শুরু করে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে থাকে নিজে এবং তার ক্যাডার বাহিনী দ্বারা।

জানা যায় যে কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় নির্বিচারে ছাত্রদের বুকে গুলি চালিয়েছে এই এ,কে লিপন চৌধুরী যার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরে বেরিয়েছে বেশ কিছুদিন।

এবং আরো জানা যায় যে ৫ই আগস্টের পর বিভিন্ন থানার অস্ত্র লুট হবার পর কথা আমরা অনেকেই জানি।

এমন একটি আদেশ জারি হয় যে সকল ব্যক্তি,, যারা যারা লাইসেন্সকৃত বন্ধুক, পিস্তল ব্যবহার করেন, আপনাদের সেই নিজ ব্যবহৃত অস্ত্র এবং লাইসেন্স নিয়েই সকলেই নির্দিষ্ট থানায় যোগাযোগ করবেন,,

এবং সেই সময়ে ও ঠিক এ,কে লিপন চৌধুরী থানায় গিয়ে তার নিজ ব্যবহৃত লাইসেন্স পেত যেটা দেখিয়ে হুটহাট যে কাউকে তার নাশের হুমকি দেখিয়ে বেড়ায়।
সেই অস্ত্রটি নিজ দায়িত্বে দেখিয়েছে অথবা
সেটার কোন লিখিত / টাইপকৃ কোন বর্ণনা এবং ইতিহাস পাওয়া গেছ। এতে খুব সহজে বোঝাই যাচ্ছে,

সাধারণ আর চার/পাঁচজনের মত লিপন চৌধুরীর নয়।

এ, কে লিপন চৌধুরী অধিক ক্ষমতার অধিকারী। এবং সে তার ক্ষমতার জোরে সবসময় একইরকম যে কোন ছোট বড় অন্যায় ভূমিদস্যুতা, লুটপাট নারিকেলেঙ্কারি, কিশোর গ্যাং দিয়ে সাধারণ মানুষকে পেটানো এবং প্রাণনাশের হুমকি দিত।

অপরাধ সাম্রাজ্যের ভূমিদস্যু এই এ.কে লিপন চৌধুরী ও তার স্ত্রী বাড়ি দখল করতে নিজ ভাই শাজাহান কবির বাবলু কে মারধর করে তার মাথা ফাটিয়ে ফেলে।

ওই ঘটনা কে কেন্দ্র করে মিরপুর মডেল থানায় একটি হত্যার চেষ্টা মামলা করেন লিপন চৌধুরীর ভাই শাজাহান কবির বাবলু ।

বেধড়ক মারপিট এবং হত্যার চেষ্টা করায় মামলায় অভিযুক্ত করেছেন লিপন চৌধুরী ও তার স্ত্রী সহ আরো কয়েকজনকে।

এমন আরও অনেক অপরাধ তার সমাজে প্রকাশ করতে ও মানুষের বুক কেঁপে ওঠে।

এমত অবস্থায় একটি অভিযোগকে কেন্দ্র করে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে

জাতীয় দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকার কিছু প্রতিনিধিদের সাথে অনবরত গালাগালি মিথ্যা মামলার হয় দেখানো এবং প্রাণনাশের হুমকি দিলো লিপন চৌধুরী।

স্বৈরাচার সরকার পালিয়ে গেলেও রেখে গেছে তার আধিপত্য।

স্বাধীন দেশে মুক্ত হস্তে যদি গণমাধ্যম লিখতে না পারে,,

বৈষম বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-ছাত্রীদের এবং সকল পেশার মানুষের যেই ঐক্যতা ছিল ,,আমরা ৫ ই আগস্টের পর যেই স্বাধীনতা পেয়েছি,সেই স্বাধীনতা এখনো আমাদের কাছ থেকে কিছু আওয়ামী স্বৈরাচাররা কেড়ে নিচ্ছে,,

সরকার প্রধান জনাব ডক্টর ইউনুস সহ সকল উপদেষ্টা মন্ডলীদের বিচারব্যবস্থার উপর আস্থা রেখে এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী জানিয়েছেন সময়ের কণ্ঠ পত্রিকার সকল সংবাদকর্মী এবং দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম। তিনি আরো জানান তার নামে মিথ্যা মামলা এবং তাকে বিভিন্ন মানুষ দিয়ে হুমকি প্রদান করছে এই রিপন চৌধুরী এবং বোরহান হাওলাদার জসিম আরো বলেন যে এভাবে গণমাধ্যমকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা মিথ্যা মামলা হামলা দিয়ে

তৈরি করছে নতুন করে আবার সেই স্বৈরাচারের বৈষম্য।

পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন ,,,,

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গণঅভ্যুত্থানের মুখে স্বৈরাচার সরকার পলায়ন করে গেলেও রেখে গেছে দেশে তার আধিপত্য

আপডেট টাইম : ০৮:০১:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আলমগীর কবির চৌধুরী ওরফে লিপন চৌধুরী স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন করেছে তার কিশোর গ্যাং দিয়ে এলাকায় ভূমিদস্যু তার আধিপত্য বিস্তার,প্লট জায়গা রেডি ফ্ল্যাট থেকে শুরু করে দোকানপাট, এবং খুদ নিজের আপন ভাইয়ের বাড়ি দখল করাও ছাড়েনি। গত ১৬ বছর আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন তার এই কিশোর গ্যাং এবং ভূমিদস্যতার ক্ষমতা এতটাই মানুষের মনে ভয়ের প্রভাব ফেলেছে যে তার অন্যায় চোখে দেখলেও কেউ মুখ খুলতে রাজি নয়।

আগে যেভাবে মানুষের কাছে নিজেকে আওয়ামী দলীয় লোক হিসেবে পরিচিতি করত,তার মধ্যে অন্যতম হলো সোশ্যাল মিডিয়া।

ফেসবুকে নিজস্ব একাউন্ট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভুয়া ফেইক অ্যাকাউন্ট থেকে আওয়ামী ব্যানারে পোস্ট করতো।

এখন ঠিক ওই ভাবেই নিজের পরিচিতি বিস্তার করেছে দল পাল্টিয়ে বিএনপি’র পরিচয়ে।

অনুসন্ধানে জানা যায়
তার এই ভূমিদস্য তার হাত এতটাই উপরে চলে গেছে যে, যেকোনো সাংবাদিক এ সম্পর্কে কোন অভিযোগ নিয়ে নিউজ করতে আসলে তাকেই মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে। নিজে এবং তার ক্যাডার বাহিনীর মাধ্যমে। এবং অনুসন্ধানে আরো জানা যায়

বহুল মামলায় থাকার পরেও এই ভূমিদস্যুর পক্ষে একদল ক্যাডার বাহিনী থেকে শুরু করে কিছু নামধারী দালাল দাঁড়িয়ে যায় কোন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করতে গেলেই।

এবং আমরা সকলেই জানি স্বৈরাচার সরকার গত ১৬ বছর ক্ষমতায় টিকে থাকতে পুলিশ বাহিনীকে কিভাবে ব্যবহার করেছে।

এবং আরো জানা যায় মিরপুর থানায় গত ১০-১২ বছরের সার্চ লিস্টে তার বহু ভূমিদস্য তার অভিযোগ এবং মামলা পাওয়া যাবে। এই হাইব্রিড হিসেবে বর্তমানে বিএনপির যুক্তরাজ্য প্রবাসী দল বিএনপি নিজেকে পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে অনবরত। এবং এই হাইব্রিড এ লিপন চৌধুরী আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন নিজের পরিচয় দিত সহ-সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দক্ষিণ কোরিয়া” ফেসবুকে তার এরকম কিছু বিজ্ঞাপন ও হাতে মেলে গণমাধ্যমের।

ভূমি দস্যুতার সাথেই বিভিন্ন অপরাধে জড়িত মাস্টারমাইন্ড এই লিপন চৌধুরীর অঢেল টাকা, পয়সা, ফ্ল্যাট, জমি এবং বিলাসবহুল গাড়ি,,, নামে
বেনামে দেশ এবং দেশের বাহিরে করে নিয়েছে। যখন ইচ্ছা দেশের বাহিরে যেত যখন ইচ্ছা দেশে এসে নিজের ক্ষমতার প্রভাত খাটিয়ে জনসাধারণের মুখ বন্ধ রাখতো। এসব করেছে আওয়ামী সরকার গত ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকাকালীন।

এখন তাকে বিএনপির নেতা হিসেবে ত্যাগী কর্মী হিসেবে খুব এলাকায় রোপ জমাতে দেখা যায়

আরো জানা যায়
তার এই ধরনের অপরাধ নিয়ে কোন গণমাধ্যম তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হামলার দেখে নিজের অপরাধ ঢেকে রাখার চেষ্টা করে এবং তাতে যদি কাজ না হয় তাহলে শুধু ভয় দেখানো না মিথ্যা মামলায় হয়রানি থেকে শুরু করে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে থাকে নিজে এবং তার ক্যাডার বাহিনী দ্বারা।

জানা যায় যে কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় নির্বিচারে ছাত্রদের বুকে গুলি চালিয়েছে এই এ,কে লিপন চৌধুরী যার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরে বেরিয়েছে বেশ কিছুদিন।

এবং আরো জানা যায় যে ৫ই আগস্টের পর বিভিন্ন থানার অস্ত্র লুট হবার পর কথা আমরা অনেকেই জানি।

এমন একটি আদেশ জারি হয় যে সকল ব্যক্তি,, যারা যারা লাইসেন্সকৃত বন্ধুক, পিস্তল ব্যবহার করেন, আপনাদের সেই নিজ ব্যবহৃত অস্ত্র এবং লাইসেন্স নিয়েই সকলেই নির্দিষ্ট থানায় যোগাযোগ করবেন,,

এবং সেই সময়ে ও ঠিক এ,কে লিপন চৌধুরী থানায় গিয়ে তার নিজ ব্যবহৃত লাইসেন্স পেত যেটা দেখিয়ে হুটহাট যে কাউকে তার নাশের হুমকি দেখিয়ে বেড়ায়।
সেই অস্ত্রটি নিজ দায়িত্বে দেখিয়েছে অথবা
সেটার কোন লিখিত / টাইপকৃ কোন বর্ণনা এবং ইতিহাস পাওয়া গেছ। এতে খুব সহজে বোঝাই যাচ্ছে,

সাধারণ আর চার/পাঁচজনের মত লিপন চৌধুরীর নয়।

এ, কে লিপন চৌধুরী অধিক ক্ষমতার অধিকারী। এবং সে তার ক্ষমতার জোরে সবসময় একইরকম যে কোন ছোট বড় অন্যায় ভূমিদস্যুতা, লুটপাট নারিকেলেঙ্কারি, কিশোর গ্যাং দিয়ে সাধারণ মানুষকে পেটানো এবং প্রাণনাশের হুমকি দিত।

অপরাধ সাম্রাজ্যের ভূমিদস্যু এই এ.কে লিপন চৌধুরী ও তার স্ত্রী বাড়ি দখল করতে নিজ ভাই শাজাহান কবির বাবলু কে মারধর করে তার মাথা ফাটিয়ে ফেলে।

ওই ঘটনা কে কেন্দ্র করে মিরপুর মডেল থানায় একটি হত্যার চেষ্টা মামলা করেন লিপন চৌধুরীর ভাই শাজাহান কবির বাবলু ।

বেধড়ক মারপিট এবং হত্যার চেষ্টা করায় মামলায় অভিযুক্ত করেছেন লিপন চৌধুরী ও তার স্ত্রী সহ আরো কয়েকজনকে।

এমন আরও অনেক অপরাধ তার সমাজে প্রকাশ করতে ও মানুষের বুক কেঁপে ওঠে।

এমত অবস্থায় একটি অভিযোগকে কেন্দ্র করে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে

জাতীয় দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকার কিছু প্রতিনিধিদের সাথে অনবরত গালাগালি মিথ্যা মামলার হয় দেখানো এবং প্রাণনাশের হুমকি দিলো লিপন চৌধুরী।

স্বৈরাচার সরকার পালিয়ে গেলেও রেখে গেছে তার আধিপত্য।

স্বাধীন দেশে মুক্ত হস্তে যদি গণমাধ্যম লিখতে না পারে,,

বৈষম বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-ছাত্রীদের এবং সকল পেশার মানুষের যেই ঐক্যতা ছিল ,,আমরা ৫ ই আগস্টের পর যেই স্বাধীনতা পেয়েছি,সেই স্বাধীনতা এখনো আমাদের কাছ থেকে কিছু আওয়ামী স্বৈরাচাররা কেড়ে নিচ্ছে,,

সরকার প্রধান জনাব ডক্টর ইউনুস সহ সকল উপদেষ্টা মন্ডলীদের বিচারব্যবস্থার উপর আস্থা রেখে এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী জানিয়েছেন সময়ের কণ্ঠ পত্রিকার সকল সংবাদকর্মী এবং দৈনিক সময়ের কণ্ঠ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম। তিনি আরো জানান তার নামে মিথ্যা মামলা এবং তাকে বিভিন্ন মানুষ দিয়ে হুমকি প্রদান করছে এই রিপন চৌধুরী এবং বোরহান হাওলাদার জসিম আরো বলেন যে এভাবে গণমাধ্যমকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা মিথ্যা মামলা হামলা দিয়ে

তৈরি করছে নতুন করে আবার সেই স্বৈরাচারের বৈষম্য।

পরবর্তী দেখতে চোখ রাখুন ,,,,