ঢাকা ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরিগঞ্জে ৮ লিটার চোলাই মদসহ এক যুবক গ্রেপ্তার। মোঃ আংগুর মিয়া নাসিরনগরে তরুণের পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায় ভাঙ্গুড়ায় ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এসপি বলেন , লিখিত পরীক্ষায় বাছাই হওয়া ২৮৫ জনকে আমার ফোন নম্বর দিয়ে দিয়েছি তদন্ত প্রতিবেদনে হাসিনার বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার যুদ্ধবিরতির পর ভারত-পাকিস্তান যা দাবি করছে হাসিনা কামাল মামুনের বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা নাসিরনগরে বজ্রপাতে শিশুসহ ৩ জনের মৃত্যু

সীমান্ত থেকে ১৩ বাংলাদেশিকে আটকের অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

সিলেট প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৫:১৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৮৮ ১৫০০০.০ বার পাঠক

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল সোনাটিলা সীমান্ত এলাকা থেকে ১৩ জন বাংলাদেশিকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়ার পর সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিএসএফ ভারতের মেঘালয় রাজ্যের জুয়াই পুলিশ স্টেশনে তাদের হস্তান্তর করেছে বলে স্থানীয় একাধিক সূত্র থেকে চাউর হয়। তবে সোমবার রাত পর্যন্ত বিজিবি বা পুলিশের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে সিলেট ব্যাটালিয়নের (৪৮ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য ও পূর্ব জাফলং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান জানিয়েছেন, ধরে নিয়ে যাওয়া কয়েকজন শ্রমিকের স্বজন তার সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের অবস্থান জানতে চেয়েছেন। আটকরা গোয়াইনঘাট ও জৈন্তাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।

তবে সীমান্তে কেন তারা গিয়েছিলেন বা কিভাবে বিএসএফ তাদের ধরে নিয়ে গেছে সে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি ইউপি সদস্য মান্নান।

যে সকল বাংলাদেশি আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে, তারা হলেন- গোয়াইনঘাট উপজেলার গুচ্ছগ্রামের সোহাগ (২৪), একই গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে রুবেল (২২), জামাল মিয়ার ছেলে মোবারক (২০), ধনু মিয়ার ছেলে রনি (২১) এবং সোনাটিলা গ্রামের আরিফ ও নয়ন নামের দুই যুবকসহ অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার রাত আনুমানিক ৮টার দিকে ভারতীয় চিনি আনতে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল এলাকার সোনাটিলা নামক সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করে ১৩ বাংলাদেশি। পরে চিনির গুদাম থেকে তাদের ধরে নিয়ে যায় বিএসএফ সদস্যরা। এরপর সোমবার দুপুরে তাদেরকে ভারতীয় পুলিশের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সীমান্ত থেকে ১৩ বাংলাদেশিকে আটকের অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

আপডেট টাইম : ০৫:১৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪

সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল সোনাটিলা সীমান্ত এলাকা থেকে ১৩ জন বাংলাদেশিকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়ার পর সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিএসএফ ভারতের মেঘালয় রাজ্যের জুয়াই পুলিশ স্টেশনে তাদের হস্তান্তর করেছে বলে স্থানীয় একাধিক সূত্র থেকে চাউর হয়। তবে সোমবার রাত পর্যন্ত বিজিবি বা পুলিশের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে সিলেট ব্যাটালিয়নের (৪৮ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেননি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য ও পূর্ব জাফলং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান জানিয়েছেন, ধরে নিয়ে যাওয়া কয়েকজন শ্রমিকের স্বজন তার সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের অবস্থান জানতে চেয়েছেন। আটকরা গোয়াইনঘাট ও জৈন্তাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।

তবে সীমান্তে কেন তারা গিয়েছিলেন বা কিভাবে বিএসএফ তাদের ধরে নিয়ে গেছে সে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি ইউপি সদস্য মান্নান।

যে সকল বাংলাদেশি আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে, তারা হলেন- গোয়াইনঘাট উপজেলার গুচ্ছগ্রামের সোহাগ (২৪), একই গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে রুবেল (২২), জামাল মিয়ার ছেলে মোবারক (২০), ধনু মিয়ার ছেলে রনি (২১) এবং সোনাটিলা গ্রামের আরিফ ও নয়ন নামের দুই যুবকসহ অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত রোববার রাত আনুমানিক ৮টার দিকে ভারতীয় চিনি আনতে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল এলাকার সোনাটিলা নামক সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করে ১৩ বাংলাদেশি। পরে চিনির গুদাম থেকে তাদের ধরে নিয়ে যায় বিএসএফ সদস্যরা। এরপর সোমবার দুপুরে তাদেরকে ভারতীয় পুলিশের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।