ঢাকা ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে এবং পশ্চিম বাংলা র প্রতি বঞ্চনার বিরুদ্ধে দিল্লি র পথে জননেতা শওকত মোল্লা সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ এসএসসির বৃত্তির ফলাফলে ঢাকা বোর্ডে ১ম হয়েছে এক দফা দাবির লক্ষে হোমনায় বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস-২ এম এ আব্দুল মতিন খানের গণসংযোগ কাশিমপুরে অবৈধ গ্যাস সংযোগ মুলতোহা আমজাদ রানিশংকৈলে শিশু কন্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালী নওগাঁর নিয়ামতপুরে বিডিও’র উদ্যোগে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালন  পাথরঘাটা উপজেলা শাখার বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির (বিটিএ) সম্মেলন অনুষ্ঠিত আশুলিয়া থানা আ.লীগের নেত্রী নার্গিস বিয়ে ব্যবসায় সফল,একাধিক ব্যক্তি তার ফাঁদে শোক সংবাদ! ভারতের গনতান্ত্রিক মহিলা সমিতির ডাকে আগামী ৫ই, অক্টোবর দিল্লি চলো ডাক

থালা বাটি নিয়ে রাস্তায় মোটরসাইকেল চালকরা

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা চালুর দাবিতে খালি থালা নিয়ে মোটরসাইকেল চালকরা মানববন্ধন করছেন। তাদের নানা দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা তুলে বক্তব্য রাখছেন। ‘হয় অন্নের ব্যবস্থা নয় রাইড শেয়ারিং চালু করতে হবে’- বলে দাবি জানান দেশের তরুণ রাইডারেরা।

আজ রবিবার (৪ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে রাস্তায় সকাল থেকে এ মানববন্ধন করছেন তারা। রাইডারদের দাবি বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন। করোনা সংক্রমণরোধে গত বুধবার (৩১ মার্চ) রাইড শেয়ারিং সেবায় মোটরসাইকেলের মাধ্যমে যাত্রী পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

মানববন্ধনে খালি থালা নিয়ে বসে এ কর্মসূচি পালন করেন মোটরসাইকেল চালকেরা। তারা বলেন, দেশে যখন কর্মসংস্থানের চরম সমস্যার সময়ে দেশের তরুণেরা রাইড শেয়ারিং করে একটা আশার আলো দেখতে পেয়েছিলেন। কোনোরকম খেয়ে পরে বেঁচে ছিলেন। কিন্তু সরকারের হঠকারি সিদ্ধান্ত আবার তাদের পথে বসিয়েছে।

বক্তারা বলেন, বাড়িতে গেলে বাচ্চা কান্না করে জিজ্ঞাসা করে- বাবা চকলেট এনেছো। মা জিজ্ঞাসা করেন ওষুধ এনেছি কি না। কোথায় পাবো ওষুধ, চকলেট আর খাবার কেনার অর্থ।

আমরা তো অন্যায় কিছু করছি না। আমাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে তারপর আমাদের কর্ম কেড়ে নেন। নইলে এমন সিদ্ধান্তে আমাদের নিঃস্ব করে দেবেন না।

সরকারের উদ্দেশ্যে বক্তারা বলেন, করোনার ভয় আমাদেরও আছে। আমরাও নিরাপদে থাকতে চাই। কিন্তু না খেয়ে কি নিরাপদে থাকা যায়? উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহ করতে চাই সেটা যদি না করতে দেন তাহলে আমাদের জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করে দেন। বন্ধ করার দায়িত্ব নেবেন আর বেঁচে থাকার দায়িত্ব নেবেন না তা হয় না।

বক্তারা বলেন, আমাদের এখন কাজে ব্যস্ত থাকার কথা। কিন্তু পথে বসে নিজেদের দাবি বাস্তবায়নের জন্যে চিৎকার করতে হচ্ছে। পরিবার কীভাবে চালাব, সেই চিন্তায় সময় পার করতে হচ্ছে।

আরো খবর.......
আপলোডকারীর তথ্য

কেন্দ্রীয় সরকারের জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদে এবং পশ্চিম বাংলা র প্রতি বঞ্চনার বিরুদ্ধে দিল্লি র পথে জননেতা শওকত মোল্লা

থালা বাটি নিয়ে রাস্তায় মোটরসাইকেল চালকরা

আপডেট টাইম : ১১:৫৬:১৬ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৪ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা চালুর দাবিতে খালি থালা নিয়ে মোটরসাইকেল চালকরা মানববন্ধন করছেন। তাদের নানা দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা তুলে বক্তব্য রাখছেন। ‘হয় অন্নের ব্যবস্থা নয় রাইড শেয়ারিং চালু করতে হবে’- বলে দাবি জানান দেশের তরুণ রাইডারেরা।

আজ রবিবার (৪ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে রাস্তায় সকাল থেকে এ মানববন্ধন করছেন তারা। রাইডারদের দাবি বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন। করোনা সংক্রমণরোধে গত বুধবার (৩১ মার্চ) রাইড শেয়ারিং সেবায় মোটরসাইকেলের মাধ্যমে যাত্রী পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।

মানববন্ধনে খালি থালা নিয়ে বসে এ কর্মসূচি পালন করেন মোটরসাইকেল চালকেরা। তারা বলেন, দেশে যখন কর্মসংস্থানের চরম সমস্যার সময়ে দেশের তরুণেরা রাইড শেয়ারিং করে একটা আশার আলো দেখতে পেয়েছিলেন। কোনোরকম খেয়ে পরে বেঁচে ছিলেন। কিন্তু সরকারের হঠকারি সিদ্ধান্ত আবার তাদের পথে বসিয়েছে।

বক্তারা বলেন, বাড়িতে গেলে বাচ্চা কান্না করে জিজ্ঞাসা করে- বাবা চকলেট এনেছো। মা জিজ্ঞাসা করেন ওষুধ এনেছি কি না। কোথায় পাবো ওষুধ, চকলেট আর খাবার কেনার অর্থ।

আমরা তো অন্যায় কিছু করছি না। আমাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে তারপর আমাদের কর্ম কেড়ে নেন। নইলে এমন সিদ্ধান্তে আমাদের নিঃস্ব করে দেবেন না।

সরকারের উদ্দেশ্যে বক্তারা বলেন, করোনার ভয় আমাদেরও আছে। আমরাও নিরাপদে থাকতে চাই। কিন্তু না খেয়ে কি নিরাপদে থাকা যায়? উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহ করতে চাই সেটা যদি না করতে দেন তাহলে আমাদের জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করে দেন। বন্ধ করার দায়িত্ব নেবেন আর বেঁচে থাকার দায়িত্ব নেবেন না তা হয় না।

বক্তারা বলেন, আমাদের এখন কাজে ব্যস্ত থাকার কথা। কিন্তু পথে বসে নিজেদের দাবি বাস্তবায়নের জন্যে চিৎকার করতে হচ্ছে। পরিবার কীভাবে চালাব, সেই চিন্তায় সময় পার করতে হচ্ছে।