ঢাকা ০৯:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইলে দৈনিক আমার দেশ সম্পাদকের বিরুদ্ধে দায়েরের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত এসআই নিয়োগের ফল প্রকাশ, সুপারিশকৃতদের রোল নম্বর দেওয়া হলো নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত ২ উপদেষ্টার সহকারীদের দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু চট্টগ্রামে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থাপনে সাংবাদিক ও আইনজীবীদের যৌথ মত বিনিময় সভা সম্পন্ন গাজীপুরে মাহমুদুর রহমানসহ পত্রিকার সকল সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত আমার দেশের সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে নাসিরনগরে মানববন্ধন আমার দেশের সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে নাসিরনগরে মানববন্ধন দোষীদের আড়াল করার চেষ্টা, ৮১ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ অবলোপন মেট্রোরেল-বিদ্যুৎ-সড়ক-রেলে সেবা বিঘ্নিত হলে দুঃখপ্রকাশ করা বাধ্যতামূলক

উপকূলীয় বন বিভাগ ও চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন সংবাদ সম্মেলনে

বিশেষ সংবাদদাতাঃ
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪৮:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১৪১ ৫০০০.০ বার পাঠক

উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কতিপয় কর্মকর্তার অসাধু কর্মকাণ্ডের কারণে বিসমিল্লাহ স্টিল নামক একটি প্রতিষ্ঠান আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ লিখিত বক্তব্যে এই অভিযোগ করেন৷

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন
মোঃ মোবারক হোসেন, মোঃ মাহাবুবুল আলম ,মোঃ আবদুল কাদের মোঃ সাইফুর রহমান সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন

সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ, বলেন, ১৬ মে ২০২৩ তারিখে উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম একটি অকেজো জাহাজ বিক্রয়ের জন্য জাতীয় এবং স্থানীয় পত্রিকায় দরপত্র আহ্বান করে, যেখানে বিসমিল্লাহ স্টিল সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

১৯ জুলাই ২০২৩ তারিখে জাহাজটি অপসারণের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ২৪ জুলাই থেকে কাজ শুরু করা হয়। কিন্তু ২৬ জুলাই চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দর কর্তৃপক্ষ বাধা প্রদান করে, কারণ হিসেবে তারা জানায়, উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম তাদের ৬৬ লাখ ২ হাজার ৩০৬ টাকা পরিশোধ করেনি। ফলে জাহাজটির মালামাল সরিয়ে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।

অমিত আইচ আরও অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন এবং অর্থ সংগ্রহের চাপ দেন। এ বিষয়ে উপকূলীয় বন বিভাগকে বারবার অভিযোগ করেও সমাধান মেলেনি।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের হস্তক্ষেপ কামনা করে দ্রুত সমাধান ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। একইসাথে ভবিষ্যতে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা রোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

উপকূলীয় বন বিভাগ ও চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন সংবাদ সম্মেলনে

আপডেট টাইম : ০৬:৪৮:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৪

উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কতিপয় কর্মকর্তার অসাধু কর্মকাণ্ডের কারণে বিসমিল্লাহ স্টিল নামক একটি প্রতিষ্ঠান আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ লিখিত বক্তব্যে এই অভিযোগ করেন৷

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন
মোঃ মোবারক হোসেন, মোঃ মাহাবুবুল আলম ,মোঃ আবদুল কাদের মোঃ সাইফুর রহমান সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন

সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ, বলেন, ১৬ মে ২০২৩ তারিখে উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম একটি অকেজো জাহাজ বিক্রয়ের জন্য জাতীয় এবং স্থানীয় পত্রিকায় দরপত্র আহ্বান করে, যেখানে বিসমিল্লাহ স্টিল সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

১৯ জুলাই ২০২৩ তারিখে জাহাজটি অপসারণের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ২৪ জুলাই থেকে কাজ শুরু করা হয়। কিন্তু ২৬ জুলাই চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দর কর্তৃপক্ষ বাধা প্রদান করে, কারণ হিসেবে তারা জানায়, উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম তাদের ৬৬ লাখ ২ হাজার ৩০৬ টাকা পরিশোধ করেনি। ফলে জাহাজটির মালামাল সরিয়ে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।

অমিত আইচ আরও অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন এবং অর্থ সংগ্রহের চাপ দেন। এ বিষয়ে উপকূলীয় বন বিভাগকে বারবার অভিযোগ করেও সমাধান মেলেনি।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের হস্তক্ষেপ কামনা করে দ্রুত সমাধান ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। একইসাথে ভবিষ্যতে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা রোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।