ঢাকা ০৪:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
চালুর দুইদিনের মধ্যেই বন্ধ হলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন যদি আওয়ামী লীগকে দেখেন, রাস্তায় পিটিয়ে মারবেন: ছাত্রদল নেতা কালিয়াকৈরে দুই সহোদরের হাতে বন্ধু খুন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ রংপুরে আবু সাঈদ হত্যায় অভিযুক্ত ২ পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার বরখাস্ত এই দুই সদস্য পুলিশ লাইনে নজরদারিতে ছিলেন বিদেশি নাগরিকদের জন্য শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাতিল হলো বঙ্গবন্ধু পরিবারের বিশেষ নিরাপত্তা আইন গাজীপুরে শিল্প কারখানায় নৈরাজ্য ঠেকাতে বিএনপির উদ্যোগে অবস্থান কর্মসূচি পালিত বরগুনায় শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে ঘুষ, দূর্ণীতির অভিযোগ আজমিরীগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২ ঘন্টা ব্যাপি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আহত শতাধিক

আমার পায়ে বন্দুক লাগায়ে গুলি করেছে

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ১১:২২:৩৮ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৪ আগস্ট ২০২৪
  • / ২৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

গুলির খোসা কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তাল পুরো দেশ। আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও গুলিতে দুই শতাধিক নিহত এবং পাঁচ হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।

নিরাপত্তা পর্যবেক্ষক এবং মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহৃত প্রাণঘাতী গুলির ব্যবহার হয়েছে।

নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের দমন করতে বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বেশি শক্তি প্রয়োগের বিষয়টিকে অনেকেই নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

রংপুরে আহত পেশাজীবী লিওনুর ইসলাম লিওন অভিযোগ করেন, শুক্রবার বোনের বিয়ের জন্য ময়মসিংহ থেকে রংপুরে গিয়েছিলাম। বাড়ির কাছাকাছি যাওয়ার পর পুলিশ আমাকে গুলি করে।
‘আমরা ইন্টারনেট বন্ধ করিনি, বন্ধের নির্দেশও দেইনি’
আন্দোলনের সময় এলাকার এইচএসসি পরীক্ষার্থী কয়েকজনকে পুলিশ ধরে নিচ্ছে দেখে তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলেন, তখন তার পায়ে গুলি করা হয়।

তিনি বলেন,‘পিকেটার হিসেবে আমি দৌঁড়াইনি, পালাইনি। আমি জাস্ট সামনাসামনি কথা বলতেছি। পিছন থেকে একজন বলতেছে স্যার ও লিডার হইতে পারে। বলেই আমার পায়ে বন্দুক লাগায়ে শ্যুট করে।’

বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন থেকে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, এপিবিএন এবং আনসার সকল বাহিনীকে মাঠে নামানো হয়। এই আন্দোলনের সময় ব্যাপকভাবে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়েছে। হেলিকপ্টার থেকে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করতে দেখা গেছে।
সূত্র:বিবিসি

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আমার পায়ে বন্দুক লাগায়ে গুলি করেছে

আপডেট টাইম : ১১:২২:৩৮ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৪ আগস্ট ২০২৪

গুলির খোসা কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তাল পুরো দেশ। আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও গুলিতে দুই শতাধিক নিহত এবং পাঁচ হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।

নিরাপত্তা পর্যবেক্ষক এবং মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহৃত প্রাণঘাতী গুলির ব্যবহার হয়েছে।

নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের দমন করতে বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বেশি শক্তি প্রয়োগের বিষয়টিকে অনেকেই নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

রংপুরে আহত পেশাজীবী লিওনুর ইসলাম লিওন অভিযোগ করেন, শুক্রবার বোনের বিয়ের জন্য ময়মসিংহ থেকে রংপুরে গিয়েছিলাম। বাড়ির কাছাকাছি যাওয়ার পর পুলিশ আমাকে গুলি করে।
‘আমরা ইন্টারনেট বন্ধ করিনি, বন্ধের নির্দেশও দেইনি’
আন্দোলনের সময় এলাকার এইচএসসি পরীক্ষার্থী কয়েকজনকে পুলিশ ধরে নিচ্ছে দেখে তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলেন, তখন তার পায়ে গুলি করা হয়।

তিনি বলেন,‘পিকেটার হিসেবে আমি দৌঁড়াইনি, পালাইনি। আমি জাস্ট সামনাসামনি কথা বলতেছি। পিছন থেকে একজন বলতেছে স্যার ও লিডার হইতে পারে। বলেই আমার পায়ে বন্দুক লাগায়ে শ্যুট করে।’

বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন থেকে সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, এপিবিএন এবং আনসার সকল বাহিনীকে মাঠে নামানো হয়। এই আন্দোলনের সময় ব্যাপকভাবে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়েছে। হেলিকপ্টার থেকে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করতে দেখা গেছে।
সূত্র:বিবিসি