ঢাকা ০৭:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

অবশেষে ধরা পরলো শতাধীক মানুষের চরিত্র হরণকারী যুবক আবু শাহিন! বালিয়াডাঙ্গীর বাদামবাড়ী থেকে পুলিশ তাকে আটক

ফারুক সংবাদদাতা
  • আপডেট টাইম : ০৭:০১:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪
  • / ৫১ ৫০০০.০ বার পাঠক

করেছে।ব্লাক মেইলের পর টাকা আনতে গিয়ে ধরা পরলো।সব সময় তার টার্গেট সমাজের সম্মানী ব্যাক্তি কিংবা হুজুর টাইপের মানুষ।

ঠাকুরগাও জেলার বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের বড়গছিয়া গ্রামের মো. শহীদ (৫৫) এর ছেলে।

আজ একই ইউনিয়নের মশালডাঙ্গী গ্রামের মো.নজরুল ইসলামের ছেলে মানিক কে ব্লাক মেইলের পর টাকা আনতে গিয়ে স্থানীয় লোকজন শাহিনকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

তার ব্লাক মেইলের ধরণ বা কৌশল সম্পূর্ণ ভিন্ন।প্রথমে ফেসবুক আইডি কিংবা ম্যাসেন্জারে সুন্দরী মেয়ের ছবিসহ ফেণ্ড রিকুয়েস্ট পাঠানো।তার পর কথোপোকথন। ধীরে ধীরে গভীরতায় নিয়ে যাওয়া এবং ম্যাসেন্জারে যৌনাচারে উত্তেজিত করে বিবস্ত্র করা।এর পরই শুরু হয় ব্লাক মেইল।সম্মান বাঁচাতে গুনতে হতো লক্ষ লক্ষ টাকা।

সে সব সময় টার্গেট করতো সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক,মাদরাসা,স্কুল,কলেজের শিক্ষক কিংবা মসজিদ মাদরাসার হুজুরদের।

কয়েক মাস আগেও বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের এক হুজুরকে ব্লাক মেইল করলে সে সাংবাদিকদের সাহায্যে থানার মাধ্যমে রক্ষা পায়। সে সময় তার দাম্ভিকতা ছিল আকাশচুম্

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অবশেষে ধরা পরলো শতাধীক মানুষের চরিত্র হরণকারী যুবক আবু শাহিন! বালিয়াডাঙ্গীর বাদামবাড়ী থেকে পুলিশ তাকে আটক

আপডেট টাইম : ০৭:০১:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুন ২০২৪

করেছে।ব্লাক মেইলের পর টাকা আনতে গিয়ে ধরা পরলো।সব সময় তার টার্গেট সমাজের সম্মানী ব্যাক্তি কিংবা হুজুর টাইপের মানুষ।

ঠাকুরগাও জেলার বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের বড়গছিয়া গ্রামের মো. শহীদ (৫৫) এর ছেলে।

আজ একই ইউনিয়নের মশালডাঙ্গী গ্রামের মো.নজরুল ইসলামের ছেলে মানিক কে ব্লাক মেইলের পর টাকা আনতে গিয়ে স্থানীয় লোকজন শাহিনকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

তার ব্লাক মেইলের ধরণ বা কৌশল সম্পূর্ণ ভিন্ন।প্রথমে ফেসবুক আইডি কিংবা ম্যাসেন্জারে সুন্দরী মেয়ের ছবিসহ ফেণ্ড রিকুয়েস্ট পাঠানো।তার পর কথোপোকথন। ধীরে ধীরে গভীরতায় নিয়ে যাওয়া এবং ম্যাসেন্জারে যৌনাচারে উত্তেজিত করে বিবস্ত্র করা।এর পরই শুরু হয় ব্লাক মেইল।সম্মান বাঁচাতে গুনতে হতো লক্ষ লক্ষ টাকা।

সে সব সময় টার্গেট করতো সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক,মাদরাসা,স্কুল,কলেজের শিক্ষক কিংবা মসজিদ মাদরাসার হুজুরদের।

কয়েক মাস আগেও বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের এক হুজুরকে ব্লাক মেইল করলে সে সাংবাদিকদের সাহায্যে থানার মাধ্যমে রক্ষা পায়। সে সময় তার দাম্ভিকতা ছিল আকাশচুম্