গত ০৭/০৬/২০২৫ খিঃ ঈদুল আজহারের গরুর কোরবানি কে কেন্দ্র করে মজুরিভিত্তিক কাজে করে গোস্ত দাবি করেন?
কসাই কাজী মো:সাইফুল পিতা মৃত নেশন কাজী সাং রাজাপুর খালপাড়
পো:রাজেন্দ্রপুর কোতয়ালী মডেল থানা জেলা কুমিল্লার বিরুদ্ধে একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরজমিনে প্রকাশ :
কসাই কাজী সাইফুল গরুর মাংস কাটা কে কেন্দ্র করে হাদিস কোরানে কোরবানির মাংস মজুরি দেওয়া পর নিয়ম না থাকলেও চার কেজি মাংস তাহকে প্রদান করা হলেও কসাই কাজী সাইফুল ২০ কেজি মাংস দাবি করেন। স্থানীয় রসুলপুর এলাকাবাসী তাহার এই ধরনের দাবিকে কোন যৌক্তিক না থাকায় এলাকার লোকজন কসাই সাইফুলকে আটক করে। গরু কাটা মাংস বানানোর জন্য জুয়েলের সাথে চুক্তি হয়েছে।কাজের পর চুক্তি মোতাবেক সমস্ত টাকা এবং সবকিছু বুঝে পেয়েও কসাই কাজী সাইফুলের এই অযৌক্তিক দাবির অবস্থানকে নিন্দা ঘৃণা প্রকাশ করেন। এবং তার বিরুদ্ধে যথা উপযুক্ত আইনে মামলা করার অনুরোধ জানান। এই বিষয়ে কসাই সাইফুলকে আটক করলে তাহার থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বের হয়ে আসে।
এলাকার লোকজন কসাই সাইফুলকে আটক করলে কসাই সাইফুল জানান আমি সাংবাদিক? স্থানীয় লোকজন সাইফুল এর কাছে সাংবাদিকের কি কাগজপত্র আছে দেখাতে চাইলে সাংবাদিকের কোন কাগজপত্র নিয়োগপত্র দেখাতে পারে নাই কসাই সাইফুল। হোন্ডার মাঝে স্টিকার কুমিল্লার ভয়েজ লাগানো কাগজ কিভাবে লাগাইলেন বললে কসাই কাজী সাইফুল বলেন শহরে চলাচল করতে পুলিশ সার্জন থেকে বাঁচার জন্য আমি এই সাংবাদিকের স্টিকার ব্যবহার করি। মূলত আমি কোন লেখাপড়া জানিনা আমি সাংবাদিকতার নাম পরিচয় ব্যবহার করে চলি। রাজাপুর এলাকার স্থানীয় এলাকাবাসী আলম মিয়া জানান তাহার চালচলন মোটেই ভালো না এ পেশাদার কসাই না হয়েও কসাইয়ের কর্মকান্ড করে মানুষকে ধোঁকা দেয় মানুষের সাথে প্রতারণা করে। আমি তাকে চিনি সাইফুল একজন মাসুদ হত্যাকাণ্ডের আসামি।তাহার এলাকা রাজাপুরে প্রতিটি পরিবার তাহার জ্বালা যন্ত্রণায় অস্থির তাহার অন্যায় কর্মকাণ্ডের কারণে রাজাপুর এলাকাবাসি একাধিকবার তার বাড়িঘর ভাঙচুর করে এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তার বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডের কারণে ঘর চার্জ করে সে আগে জানতে পেরে র্যাব আসার আগেই সব অস্ত্র সরাইয়া ফেলে। তার ৩ জন ভাই মামুন নাসির, রায়হান তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। রাজাপুর এলাকাতে সে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকান্ড করে আসছে। পরবর্তীতে এলাকার লোকজন কসাই কাজী সাইফুল থেকে মোচলেকা দিয়ে ভবিষ্যতে এই ধরনের কোন কর্মকাণ্ড না করে স্থানীয় এলাকাবাসীর হাতে পায়ে ধরে ক্ষমা মার্জনা চেয়ে কসাই সাইফুল কে এলাকাবাসী ছেড়ে দেন।