ঢাকা ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ময়মনসিংহ-গাজীপুর আরপিসিএল এর জমি অধিগ্রহণে শত কোটি টাকা লোপাট হওয়ার পথে, নেপত্বে জালাল ও ফারুক মাষ্টার ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা এবার শাহবাগে সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে রকেট হামলার পরদিন সহিংসতায় নিহত ৫ শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার ভালোভাবে নেয়নি ভারত আজমিরীগঞ্জে স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে জোড়পূর্বক গাছ কাটার অভিযোগ  নান্দাইলে সরকারী জায়গা দখল করে দোকানপাট নিমার্ণ করলেন আ’লীগ নেতা নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা, খোঁজখবর নিলেন আহতদের রাষ্ট্র কখন সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে পারে প্রশ্ন গণভবনে তিন উপদেষ্টা, যা জানালেন তারা বিটিসিএল এর নাম ব্যবহার করে অবৈধ ভাবে ব্যবসা করছে

জামালপুরে অবাধে রোগাক্রান্ত পশু জবাই বাড়ছে

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর।।
  • আপডেট টাইম : ০২:২৩:৪৩ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪
  • / ৬৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

সরকারের ভাবমুর্তি বিনষ্ট করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে একটি ব্যবসায়ী মহল। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা। সেই সুত্র ধরে জামালপরে অবাধে রোগাক্রান্ত গরু মহিষ ছাগাল ভেড়া জবাই হচ্ছে। এ সব পশু জবাই হওয়ায় জনমনে বিরুপ প্রভাব পড়েছে।
জানা যায়,জামালপুর শহর সহ সদর উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে রোগাক্রান্ত পশু জবাইয়ের কারখানা। প্রায় প্রতিদিন পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়াই পশু জবাই হচ্ছে। এ সব জবাইকৃত পশু স্টেশন বাজার, সকাল বাজার, বানিয়াবাজার সহ শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় গড়ে উঠা বৌবাজারে বিক্রি ব্যপক আকার ধারণ করেছে। এ দিকে নান্দিনা বাজার, নরুন্দী বাজার, শরীফপুর বাজার, গোদাশিমলা বাজার ও পিয়ারপুর বাজারে,সাহাবাজপুর বাজার,তুলশীপুর বাজারে রোগাগ্রস্ত পশু জবাই হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,রোগাক্রান্ত পশু জবাইয়ের পেছনে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ওতোপ্রতো ভাবে জড়িত রয়েছে। এই সংঘবদ্ধ চক্র বিভিন্ন হাট বাজারে সিন্ডিকেট স্থাপন করে বিভিন্ন হাট থেকে মরাধরা রোগাগ্রস্ত পশু কিনে এনে জবাই করছে। এ ব্যপারে জেলা প্রশাসনে নজরদারী থাকলেও জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে এই অপকর্ম করে যাচ্ছে।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় রোগাগ্রস্ত পশু জবাই ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সব উজলোধীন এমন কোন হাট বাজার নেই রোগাগ্রস্ত পশু জবাই না হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের হাট বাজার গুলোতে ছেয়ে গেছে। এ ব্যপারে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের নাম প্রকাশে অনিচছুক একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কে প্রশ্ন করা হলে তিনি এ প্রতিবেদক কে বলেন,রোগাগ্রস্ত পশু মানব দেহের জন্য ক্ষতিকারক। নানাবিধ রোগে আক্রান্ত পশুর মাংস মানব দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নিলে জনস্বাস্থ্য হুমকীর মুখে পড়বে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে অবাধে রোগাক্রান্ত পশু জবাই বাড়ছে

আপডেট টাইম : ০২:২৩:৪৩ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০২৪

সরকারের ভাবমুর্তি বিনষ্ট করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে একটি ব্যবসায়ী মহল। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা। সেই সুত্র ধরে জামালপরে অবাধে রোগাক্রান্ত গরু মহিষ ছাগাল ভেড়া জবাই হচ্ছে। এ সব পশু জবাই হওয়ায় জনমনে বিরুপ প্রভাব পড়েছে।
জানা যায়,জামালপুর শহর সহ সদর উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে রোগাক্রান্ত পশু জবাইয়ের কারখানা। প্রায় প্রতিদিন পরীক্ষা নিরীক্ষা ছাড়াই পশু জবাই হচ্ছে। এ সব জবাইকৃত পশু স্টেশন বাজার, সকাল বাজার, বানিয়াবাজার সহ শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় গড়ে উঠা বৌবাজারে বিক্রি ব্যপক আকার ধারণ করেছে। এ দিকে নান্দিনা বাজার, নরুন্দী বাজার, শরীফপুর বাজার, গোদাশিমলা বাজার ও পিয়ারপুর বাজারে,সাহাবাজপুর বাজার,তুলশীপুর বাজারে রোগাগ্রস্ত পশু জবাই হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,রোগাক্রান্ত পশু জবাইয়ের পেছনে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ওতোপ্রতো ভাবে জড়িত রয়েছে। এই সংঘবদ্ধ চক্র বিভিন্ন হাট বাজারে সিন্ডিকেট স্থাপন করে বিভিন্ন হাট থেকে মরাধরা রোগাগ্রস্ত পশু কিনে এনে জবাই করছে। এ ব্যপারে জেলা প্রশাসনে নজরদারী থাকলেও জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে এই অপকর্ম করে যাচ্ছে।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় রোগাগ্রস্ত পশু জবাই ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সব উজলোধীন এমন কোন হাট বাজার নেই রোগাগ্রস্ত পশু জবাই না হচ্ছে। গ্রামাঞ্চলের হাট বাজার গুলোতে ছেয়ে গেছে। এ ব্যপারে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের নাম প্রকাশে অনিচছুক একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কে প্রশ্ন করা হলে তিনি এ প্রতিবেদক কে বলেন,রোগাগ্রস্ত পশু মানব দেহের জন্য ক্ষতিকারক। নানাবিধ রোগে আক্রান্ত পশুর মাংস মানব দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নিলে জনস্বাস্থ্য হুমকীর মুখে পড়বে।