ঢাকা ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
দি চায়না পার্ক রেস্টুরেন্ট চিটাগাংরোড নারায়ণগঞ্জ আগুলিয়ায় ফেক হোয়াটসঅ্যাপ আইডি ও বিকাশ নম্বর ব্যবহার করে হয়রানির অভিযোগ চন্দ্রগঞ্জ থানা জামায়াতের বাছাইকৃত কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত কাশিমপুরে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নজরদারি ছাড়াই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে ‘হানিফ সরিষার তৈল পোস্ট মাস্টার শ্বশুর জালিয়াতি করে ১৫ বছর যাবৎ দুই পদের বেতন আত্মসাৎ ঠাকুরগাঁওয়ে ঝড়ে গাছ চাপায় গৃহবধূর মৃত্যু গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা খুলনায় মাহিন্দ্রা ও লরির সংঘর্ষে নিহত ৩ মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংকের জন্য আলাদা আইন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

টাংগাইল জেলা গোপালপুর উপজেলার চন্দ গ্রামের শাজাহান আলী মেয়ে কামরুনাহার সিমা আত্তার

স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জাহিদ হাসান
  • আপডেট টাইম : ১১:১১:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪
  • / ২১৬ ১৫০০০.০ বার পাঠক

তার অপকর্মের যেন শেষ নেই। সরজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে তার একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। তার এই একরে পর এক অপকর্ম দেখার যেন কেউ নেই।

অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, সিমা ভালোবেসে বিয়ে করেন কুমিল্লার ছেলে নবি নেওয়াজকে। সিমা-নেয়াজের সংসার জীবন ভালো চলছিল তাহাদের। কিন্তু নেয়াজ যখন ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে ভালো থাকার সিমার জন্য টাকার বিনিময়ে নার্সিং পেশায় সরকারি চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন তখন থেকেই সিমা-নেয়াজের সংসারে বিচ্ছেদের শুরু। বেশিদিন ঠিকানায় ভালোবাসার সংসার।

এ ব্যাপারে নবী নেয়াজ বলেন, আমি ভালোবেসে সীমাকে বিয়ে করেছুলাম। কিন্তু অনেক চেষ্টা করার পরও সংসার টিকাতে পারিনি। আমি বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সিমাকে বিভিন্নভাবে অনেক টাকা দিয়েছি যা দিয়ে সিমা স্বর্ণের গহনাসহ ঘরের ফার্নিচার কিনেছে এবং কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছে।

নেয়াজ আরো বলেন, সিমা বিবাহ বিচ্ছেদের পারে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করে মামলা করেছে এবং মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

নেয়াজ বলেন, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার কথা আমি জানার পরে সিমার সাথে আমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এবং আমাকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।

তিনি আরও বলেন, গত ৮ মে আমার কাছ থেকে গহনার কথা বলে দুই লক্ষ টাকা নেয়। এরপর থেকে সিমার কোন খোঁজ নেই।

এই ব্যাপারে সিমার মামা ইউপি সদস্য আজগরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেলে তিনি বলেন, সিমা আমার ভাগ্নি লাগে, আমি এ ব্যাপারে অনেকটাই জানি সীমা ও ওর পরিবারের অতিরিক্ত লোভের কারণেই এমনটি ঘটেছে বলে আমার মত। চারিত্রিক দিক থেকেও সিমা কতটা ভালো না। আমি চাই এটার ন্যায় বিচার হোক, আমি সব সময় মেয়ের পক্ষেই থাকবো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

টাংগাইল জেলা গোপালপুর উপজেলার চন্দ গ্রামের শাজাহান আলী মেয়ে কামরুনাহার সিমা আত্তার

আপডেট টাইম : ১১:১১:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

তার অপকর্মের যেন শেষ নেই। সরজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে তার একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। তার এই একরে পর এক অপকর্ম দেখার যেন কেউ নেই।

অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, সিমা ভালোবেসে বিয়ে করেন কুমিল্লার ছেলে নবি নেওয়াজকে। সিমা-নেয়াজের সংসার জীবন ভালো চলছিল তাহাদের। কিন্তু নেয়াজ যখন ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে ভালো থাকার সিমার জন্য টাকার বিনিময়ে নার্সিং পেশায় সরকারি চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন তখন থেকেই সিমা-নেয়াজের সংসারে বিচ্ছেদের শুরু। বেশিদিন ঠিকানায় ভালোবাসার সংসার।

এ ব্যাপারে নবী নেয়াজ বলেন, আমি ভালোবেসে সীমাকে বিয়ে করেছুলাম। কিন্তু অনেক চেষ্টা করার পরও সংসার টিকাতে পারিনি। আমি বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সিমাকে বিভিন্নভাবে অনেক টাকা দিয়েছি যা দিয়ে সিমা স্বর্ণের গহনাসহ ঘরের ফার্নিচার কিনেছে এবং কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছে।

নেয়াজ আরো বলেন, সিমা বিবাহ বিচ্ছেদের পারে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করে মামলা করেছে এবং মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

নেয়াজ বলেন, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার কথা আমি জানার পরে সিমার সাথে আমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এবং আমাকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।

তিনি আরও বলেন, গত ৮ মে আমার কাছ থেকে গহনার কথা বলে দুই লক্ষ টাকা নেয়। এরপর থেকে সিমার কোন খোঁজ নেই।

এই ব্যাপারে সিমার মামা ইউপি সদস্য আজগরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেলে তিনি বলেন, সিমা আমার ভাগ্নি লাগে, আমি এ ব্যাপারে অনেকটাই জানি সীমা ও ওর পরিবারের অতিরিক্ত লোভের কারণেই এমনটি ঘটেছে বলে আমার মত। চারিত্রিক দিক থেকেও সিমা কতটা ভালো না। আমি চাই এটার ন্যায় বিচার হোক, আমি সব সময় মেয়ের পক্ষেই থাকবো।