ঢাকা ০২:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে গ্যাস-সংকটে চট্টগ্রামে দেশি বিদেশি বিনিয়োগে স্থবিরতা মাত্র ১০০ মিলিয়ন ঘনফুট হলে নতুন বিনিয়োগ বাড়বে ঢাকা রাজধানী শাজাহানপুর ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার করেছে পুলিশ গাজীপুরে প্রতিবেশীদের হামলায় অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ আহত দুই: তদন্তে পুলিশ নাসিরনগরে মাতৃস্বাস্থ্য উন্নয়ন ও সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ক এ্যাডভোকেসী সভা ভৈরবে আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত অফিস থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তে বিএসএফ’র হাতে বাংলাদেশী আটক

টাংগাইল জেলা গোপালপুর উপজেলার চন্দ গ্রামের শাজাহান আলী মেয়ে কামরুনাহার সিমা আত্তার

স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জাহিদ হাসান
  • আপডেট টাইম : ১১:১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪
  • / ১৫৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

তার অপকর্মের যেন শেষ নেই। সরজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে তার একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। তার এই একরে পর এক অপকর্ম দেখার যেন কেউ নেই।

অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, সিমা ভালোবেসে বিয়ে করেন কুমিল্লার ছেলে নবি নেওয়াজকে। সিমা-নেয়াজের সংসার জীবন ভালো চলছিল তাহাদের। কিন্তু নেয়াজ যখন ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে ভালো থাকার সিমার জন্য টাকার বিনিময়ে নার্সিং পেশায় সরকারি চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন তখন থেকেই সিমা-নেয়াজের সংসারে বিচ্ছেদের শুরু। বেশিদিন ঠিকানায় ভালোবাসার সংসার।

এ ব্যাপারে নবী নেয়াজ বলেন, আমি ভালোবেসে সীমাকে বিয়ে করেছুলাম। কিন্তু অনেক চেষ্টা করার পরও সংসার টিকাতে পারিনি। আমি বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সিমাকে বিভিন্নভাবে অনেক টাকা দিয়েছি যা দিয়ে সিমা স্বর্ণের গহনাসহ ঘরের ফার্নিচার কিনেছে এবং কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছে।

নেয়াজ আরো বলেন, সিমা বিবাহ বিচ্ছেদের পারে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করে মামলা করেছে এবং মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

নেয়াজ বলেন, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার কথা আমি জানার পরে সিমার সাথে আমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এবং আমাকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।

তিনি আরও বলেন, গত ৮ মে আমার কাছ থেকে গহনার কথা বলে দুই লক্ষ টাকা নেয়। এরপর থেকে সিমার কোন খোঁজ নেই।

এই ব্যাপারে সিমার মামা ইউপি সদস্য আজগরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেলে তিনি বলেন, সিমা আমার ভাগ্নি লাগে, আমি এ ব্যাপারে অনেকটাই জানি সীমা ও ওর পরিবারের অতিরিক্ত লোভের কারণেই এমনটি ঘটেছে বলে আমার মত। চারিত্রিক দিক থেকেও সিমা কতটা ভালো না। আমি চাই এটার ন্যায় বিচার হোক, আমি সব সময় মেয়ের পক্ষেই থাকবো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

টাংগাইল জেলা গোপালপুর উপজেলার চন্দ গ্রামের শাজাহান আলী মেয়ে কামরুনাহার সিমা আত্তার

আপডেট টাইম : ১১:১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

তার অপকর্মের যেন শেষ নেই। সরজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে তার একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। তার এই একরে পর এক অপকর্ম দেখার যেন কেউ নেই।

অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, সিমা ভালোবেসে বিয়ে করেন কুমিল্লার ছেলে নবি নেওয়াজকে। সিমা-নেয়াজের সংসার জীবন ভালো চলছিল তাহাদের। কিন্তু নেয়াজ যখন ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে ভালো থাকার সিমার জন্য টাকার বিনিময়ে নার্সিং পেশায় সরকারি চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন তখন থেকেই সিমা-নেয়াজের সংসারে বিচ্ছেদের শুরু। বেশিদিন ঠিকানায় ভালোবাসার সংসার।

এ ব্যাপারে নবী নেয়াজ বলেন, আমি ভালোবেসে সীমাকে বিয়ে করেছুলাম। কিন্তু অনেক চেষ্টা করার পরও সংসার টিকাতে পারিনি। আমি বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সিমাকে বিভিন্নভাবে অনেক টাকা দিয়েছি যা দিয়ে সিমা স্বর্ণের গহনাসহ ঘরের ফার্নিচার কিনেছে এবং কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছে।

নেয়াজ আরো বলেন, সিমা বিবাহ বিচ্ছেদের পারে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করে মামলা করেছে এবং মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

নেয়াজ বলেন, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার কথা আমি জানার পরে সিমার সাথে আমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এবং আমাকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।

তিনি আরও বলেন, গত ৮ মে আমার কাছ থেকে গহনার কথা বলে দুই লক্ষ টাকা নেয়। এরপর থেকে সিমার কোন খোঁজ নেই।

এই ব্যাপারে সিমার মামা ইউপি সদস্য আজগরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেলে তিনি বলেন, সিমা আমার ভাগ্নি লাগে, আমি এ ব্যাপারে অনেকটাই জানি সীমা ও ওর পরিবারের অতিরিক্ত লোভের কারণেই এমনটি ঘটেছে বলে আমার মত। চারিত্রিক দিক থেকেও সিমা কতটা ভালো না। আমি চাই এটার ন্যায় বিচার হোক, আমি সব সময় মেয়ের পক্ষেই থাকবো।