ঢাকা ০৯:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সাংবাদিকদের সম্মানে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মনিরুজ্জামানের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত নান্দাইলে শহীদ পরিবারের মাঝে জামায়াতে ইসলামীর নগদ অর্থ বিতরণ ফিলিস্তিন ও ভারতের মুসলমানদের উপর হামলার প্রতিবাদে ফুলবাড়ীতে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত নরসিংদীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, ‘নিহত ২’ উত্তেজনার মধ্যেই গোয়েন্দাপ্রধানকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু তনু হত্যার ৯ বছর: এখনও তদন্ত চলছে এবার ভারতকে যে সতর্কবার্তা দিলেন ট্রাম্প চাপড়তলা ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ঘুড়ি ওড়ানোর কথা বলে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, যুবককে জনগণ গণপিটুনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিএফজি’র উদ্যোগে শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে মত বিনিময় সভা

সিএমপি পাঁচলাইশ থানা পুলিশ. উদঘাটন করলো দুর্ঘটনায় নিহত অজ্ঞাত লাশের পরিচয় পরিবারের নিকট হস্তান্তর

সময়ের কণ্ঠ রিপোর্টঃ
  • আপডেট টাইম : ০৫:১৫:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪
  • / ১৮২ ৫০০০.০ বার পাঠক

মিনু আরা বেগম নামের জৈনক মহিলা বিগত ২০২০ সালে তার স্বামী সংসার ত্যাগ করে নিজ ঘর হতে বের হয়ে’গিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভবঘুরের মত জীবনযাপন করত এবং বিভিন্ন মন্দিরে উপোসনালয়ে থাকতো পোশাক পরিচ্ছদে চলাফেরায় হিন্দু ধর্ম অবলম্বীদের মত দিন যাপন করত,এক পর্যায়ে তার মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে যায়। গত ২৯ এপ্রিল ২৪ইং তারিখ সীতাকুণ্ড থানা এলাকায় চট্টগ্রাম ঢাকা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হলে অজ্ঞাত ব্যক্তি দুর্ঘটনার দিন তাকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করে রেখে যায়। চমেক হাসপাতাল কতৃপক্ষ আরটিএ এর কারনে গত ৫মে ২৪ইং তরিখ তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার প্রেক্ষিতে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমা পাঁচলাইশ মডেল থানা সিএমপি চট্টগ্রাম এর নির্দেশ মতে পাঁচলাইশ থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই মোঃ জুবায়ের মৃধার পরামর্শে এস আই মোঃ কামরুজ্জামান খান নারী পুলিশ সদস্য শাহিনুর সহ মৃতের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে এবং তার বিষয়ে বিস্তারিত ওসি সাহেবকে জানালে তিনি অজ্ঞাত মহিলার নাম ঠিকানা সংগ্রহ করার জন্য নির্দেশ দেন। এমতাবস্থায় একপর্যায়ে তার নাম ঠিকানা সংগ্রহ করতে সক্ষম হন এবং স্হায়ী ঠিকানায় লোকাল থানার মাধ্যমে চিঠি পাঠিয়ে দক্ষিণ বাসুদেব বাংলাহিলি,থানা- হাকিমপুর, জেলা- দিনাজপুর হতে মৃতের স্বামী মোঃ আলতাফ হোসেন ও তার নিকটতম আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে আসেন এবং আইনগত সকল প্রক্রিয়া শেষে মৃতের মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করেন।এবং তাদের সকল প্রকার সেবা ও সহযোগিতা প্রদান করেন। অন্যথায় মৃত ব্যক্তিকে হিন্দু ধর্মের অনুসারী হিসেবে নিয়ম অনুযায়ী আগুনে দাহ করা হতো। সিএমপি পুলিশের এরকম বিচুক্ষণতা ও দ্রুত সেবামূলক কার্যক্রমে মানবিক পুলিশ হিসেবে কৃতজ্ঞতা ও সাধুবাদ জানিয়েছেন মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যবর্গ ও সুশীল সমাজ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সিএমপি পাঁচলাইশ থানা পুলিশ. উদঘাটন করলো দুর্ঘটনায় নিহত অজ্ঞাত লাশের পরিচয় পরিবারের নিকট হস্তান্তর

আপডেট টাইম : ০৫:১৫:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪

মিনু আরা বেগম নামের জৈনক মহিলা বিগত ২০২০ সালে তার স্বামী সংসার ত্যাগ করে নিজ ঘর হতে বের হয়ে’গিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভবঘুরের মত জীবনযাপন করত এবং বিভিন্ন মন্দিরে উপোসনালয়ে থাকতো পোশাক পরিচ্ছদে চলাফেরায় হিন্দু ধর্ম অবলম্বীদের মত দিন যাপন করত,এক পর্যায়ে তার মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে যায়। গত ২৯ এপ্রিল ২৪ইং তারিখ সীতাকুণ্ড থানা এলাকায় চট্টগ্রাম ঢাকা মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হলে অজ্ঞাত ব্যক্তি দুর্ঘটনার দিন তাকে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করে রেখে যায়। চমেক হাসপাতাল কতৃপক্ষ আরটিএ এর কারনে গত ৫মে ২৪ইং তরিখ তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার প্রেক্ষিতে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমা পাঁচলাইশ মডেল থানা সিএমপি চট্টগ্রাম এর নির্দেশ মতে পাঁচলাইশ থানার সেকেন্ড অফিসার এস আই মোঃ জুবায়ের মৃধার পরামর্শে এস আই মোঃ কামরুজ্জামান খান নারী পুলিশ সদস্য শাহিনুর সহ মৃতের লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে এবং তার বিষয়ে বিস্তারিত ওসি সাহেবকে জানালে তিনি অজ্ঞাত মহিলার নাম ঠিকানা সংগ্রহ করার জন্য নির্দেশ দেন। এমতাবস্থায় একপর্যায়ে তার নাম ঠিকানা সংগ্রহ করতে সক্ষম হন এবং স্হায়ী ঠিকানায় লোকাল থানার মাধ্যমে চিঠি পাঠিয়ে দক্ষিণ বাসুদেব বাংলাহিলি,থানা- হাকিমপুর, জেলা- দিনাজপুর হতে মৃতের স্বামী মোঃ আলতাফ হোসেন ও তার নিকটতম আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে আসেন এবং আইনগত সকল প্রক্রিয়া শেষে মৃতের মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করেন।এবং তাদের সকল প্রকার সেবা ও সহযোগিতা প্রদান করেন। অন্যথায় মৃত ব্যক্তিকে হিন্দু ধর্মের অনুসারী হিসেবে নিয়ম অনুযায়ী আগুনে দাহ করা হতো। সিএমপি পুলিশের এরকম বিচুক্ষণতা ও দ্রুত সেবামূলক কার্যক্রমে মানবিক পুলিশ হিসেবে কৃতজ্ঞতা ও সাধুবাদ জানিয়েছেন মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যবর্গ ও সুশীল সমাজ।