ঢাকা ০২:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
মানুষের তৈরি মতবাদ আল্লাহর আইনের সাথে চ্যালেঞ্জ করার শামিল – ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে বিশ্বাসঘাতক হিসেবেই থাকবে ॥ প্রাণিসম্পদমন্ত্রী প্রকাশিতঃ এই ঘন্টায় প্রিন্ট

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:৫৭:২৪ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৩ মার্চ ২০২১
  • / ২৭০ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

 

অনলাইন ডেস্ক ॥ জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিশ্বাসঘাতক বলে আখ্যায়িত করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, “ইতিহাস থেকে করো নাম মুছে ফেলা যায় না। ইতিহাসে যে যার কাজ তা দিয়েই থাকবে। জিয়া ইতিহাসে বিশ্বাসঘাতক হিসেবেই থাকবে।”

আজ শনিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে “আবার ইতিহাস বিকৃতির ষড়যন্ত্র” শীর্ষক সম্প্রীতি বাংলাদেশের এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

রেজাউল করিম বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে না এমন লোককে জিয়া মন্ত্রী করেছেন। বাংলাদেশকে কার্যত পাকিস্তান করেছিল জিয়া। তিনি পরিকল্পিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করেন। আজ ৭ মার্চের ইতিহাস বিভ্রান্ত করার চেষ্টা মূর্খতা ছাড়া আর কিছুই না। আমার মতো অনেকেই মনে করবে, ৭ মার্চেই কার্যত স্বাধীনতার হয়েছিল বাংলাদেশ।

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, জিয়া ছিলেন যুদ্ধাপরাধী। ১৯৭৩ সালের মানবতাবিরোধী আইন অনুযায়ী তিনি যুদ্ধাপরাধী। তিনি ১৯৭১ সালের ২৫ ও ২৬ মার্চ বহু মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছেন। জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিল না, তিনি ছিলেন যুদ্ধাপরাধী। তিনি ২৭ তারিখ রেডিওতে ভাষণ দিয়ে কলকাতায় পালিয়ে যান। সেখানে বসেই পাকিস্তানের গুপ্তচরের কাজ করেছেন।

তিনি বলেন, আজ যে মির্জা ফখরুল বঙ্গবন্ধুর মতো একজন মহান ব্যক্তির সঙ্গে এক পয়সার জিয়ার তুলনা করছে, সেই ফখরুল কে? সে রাজাকারের বাচ্চা রাজাকার। এই তুলনা আমাদের জন্য লজ্জার। জিয়া কমপক্ষে ১১ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে।

সেমিনারে সাংবাদিক আলী হাবিবের লিখিত প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাছুম বিল্লাহ্। প্রবন্ধে আলী হাবিব বলেন, “আবার সরাসরি ইতিহাস বিকৃতির পথে নামল বিএনপি। আক্রান্ত হলো স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস। পরোক্ষে নয় প্রত্যক্ষভাবেই অস্বীকার করা হলো পবিত্র সংবিধান।

পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য মুহম্মদ শফিকুর রহমান, অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, ড. বিমান চন্দ্র বড়ুয়া ও অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল বক্তব্য দেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে বিশ্বাসঘাতক হিসেবেই থাকবে ॥ প্রাণিসম্পদমন্ত্রী প্রকাশিতঃ এই ঘন্টায় প্রিন্ট

আপডেট টাইম : ০৮:৫৭:২৪ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৩ মার্চ ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

 

অনলাইন ডেস্ক ॥ জিয়াউর রহমানকে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিশ্বাসঘাতক বলে আখ্যায়িত করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, “ইতিহাস থেকে করো নাম মুছে ফেলা যায় না। ইতিহাসে যে যার কাজ তা দিয়েই থাকবে। জিয়া ইতিহাসে বিশ্বাসঘাতক হিসেবেই থাকবে।”

আজ শনিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে “আবার ইতিহাস বিকৃতির ষড়যন্ত্র” শীর্ষক সম্প্রীতি বাংলাদেশের এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

রেজাউল করিম বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে না এমন লোককে জিয়া মন্ত্রী করেছেন। বাংলাদেশকে কার্যত পাকিস্তান করেছিল জিয়া। তিনি পরিকল্পিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করেন। আজ ৭ মার্চের ইতিহাস বিভ্রান্ত করার চেষ্টা মূর্খতা ছাড়া আর কিছুই না। আমার মতো অনেকেই মনে করবে, ৭ মার্চেই কার্যত স্বাধীনতার হয়েছিল বাংলাদেশ।

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, জিয়া ছিলেন যুদ্ধাপরাধী। ১৯৭৩ সালের মানবতাবিরোধী আইন অনুযায়ী তিনি যুদ্ধাপরাধী। তিনি ১৯৭১ সালের ২৫ ও ২৬ মার্চ বহু মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছেন। জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিল না, তিনি ছিলেন যুদ্ধাপরাধী। তিনি ২৭ তারিখ রেডিওতে ভাষণ দিয়ে কলকাতায় পালিয়ে যান। সেখানে বসেই পাকিস্তানের গুপ্তচরের কাজ করেছেন।

তিনি বলেন, আজ যে মির্জা ফখরুল বঙ্গবন্ধুর মতো একজন মহান ব্যক্তির সঙ্গে এক পয়সার জিয়ার তুলনা করছে, সেই ফখরুল কে? সে রাজাকারের বাচ্চা রাজাকার। এই তুলনা আমাদের জন্য লজ্জার। জিয়া কমপক্ষে ১১ হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে।

সেমিনারে সাংবাদিক আলী হাবিবের লিখিত প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাছুম বিল্লাহ্। প্রবন্ধে আলী হাবিব বলেন, “আবার সরাসরি ইতিহাস বিকৃতির পথে নামল বিএনপি। আক্রান্ত হলো স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস। পরোক্ষে নয় প্রত্যক্ষভাবেই অস্বীকার করা হলো পবিত্র সংবিধান।

পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য মুহম্মদ শফিকুর রহমান, অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, ড. বিমান চন্দ্র বড়ুয়া ও অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল বক্তব্য দেন।