ঢাকা ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
মোংলায় যৌথ অভিযানে প্রায় ২ কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও সিমফ্রাই জাল জব্দ আধ্যাত্মিক সাধনার দিগন্ত “খানকায়ে আহমদিয়া” সৌদির সঙ্গে মিলে রেখে ১১ জেলায় ঈদ উদযাপন এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা কখন কুরবানির পশু জবাই করা উত্তম? লক্ষ্মীপুরে রড দিয়ে পিটিয়ে মসজিদের ইমামকে হত্যা করলেন বিএনপির সন্ত্রাসীবাহিনী ফুলবাড়ীতে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট ঈদের ঘরমুখো মানুষের ঢল, যানবাহনের সংকটে চন্দ্রা মোড়ে দুর্ভোগ চরমে ঈদের দুই দিন আগে ছুটি: ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের চাপ, হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ: আইজিপি মহাসড়কে জরুরি সেবার জন্য ‘হ্যালো অ্যাপ’ চালু: এক ক্লিকেই মিলবে হাইওয়ে পুলিশের সহায়তা

জামালপুর ঠান্ডা জনীত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর
  • আপডেট টাইম : ০১:৩৮:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২৬৪ ১৫০.০০০ বার পাঠক

জামালপুর জেলায় ঠান্ডা জনীত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে শিশুরা ডায়রিয়া শ^াসকষ্ট, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। জেনারেল হাসপাতালে রোগীর ভিড় লেগে গেছে। অনেক রোগী বেড না পেয়ে মেঝেতে আশ্রয় নিয়েছে। এতে চিকিৎসকরা চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশীম খাচ্ছে।
সরেজমিনে জেনারেল হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, রোগীদের ভিড় ও শিশু ওয়ার্ডে করুন দৃশ্য। চিকিৎসক ও নার্সরা রাতদিন পরিশ্রম করছেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য। জৈনিক এক নার্স এ প্রতিবেদক কে জানান, রাতদিন পরিশ্রম করছি তবু নিয়ন্ত্রন করতে পারছিনা। খোজ নিয়ে দেখা গেছে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে একই অবস্থা বিরাজ করছে। ঠান্ডা জনীত রোগ এতোটাই বেড়েছে যা বিগত কোন সময়ে হয়নি। ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করা খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুর ঠান্ডা জনীত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে

আপডেট টাইম : ০১:৩৮:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪

জামালপুর জেলায় ঠান্ডা জনীত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে শিশুরা ডায়রিয়া শ^াসকষ্ট, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। জেনারেল হাসপাতালে রোগীর ভিড় লেগে গেছে। অনেক রোগী বেড না পেয়ে মেঝেতে আশ্রয় নিয়েছে। এতে চিকিৎসকরা চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশীম খাচ্ছে।
সরেজমিনে জেনারেল হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, রোগীদের ভিড় ও শিশু ওয়ার্ডে করুন দৃশ্য। চিকিৎসক ও নার্সরা রাতদিন পরিশ্রম করছেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য। জৈনিক এক নার্স এ প্রতিবেদক কে জানান, রাতদিন পরিশ্রম করছি তবু নিয়ন্ত্রন করতে পারছিনা। খোজ নিয়ে দেখা গেছে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে একই অবস্থা বিরাজ করছে। ঠান্ডা জনীত রোগ এতোটাই বেড়েছে যা বিগত কোন সময়ে হয়নি। ফলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করা খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে।