ঢাকা ০৯:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড আজমিরীগঞ্জে  বিয়ের ছয় মাস পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড

অপপ্রচার ও গুজব জবাবদিহির আওতায় আনা হবে”-তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এম.হাসান ইমাম বাচ্চু নিজস্ব সংবাদদাতা
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৩:২০ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৪
  • / ২০১ ৫০০০.০ বার পাঠক

অপপ্রচার ও গুজবকে জবাবদিহিতার আওতা য় নিয়ে আসতে একটি কাঠামো দাঁড় করানোর কথা জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে যারা অপপ্রচার চালায়, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর রোববার সচিবালয়ে আসেন প্রতিমন্ত্রী আরাফাত। এরপর তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অপপ্রচার হয় বা হচ্ছে। অনেক সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মূলধারার গণমাধ্যমের লোগো ব্যবহার করেও অপপ্রচার হয় এটা আমরা সবাই জানি। সমস্যা যেটি হয় এই অপপ্রচার রোধ করতে আমরা যেটি চিন্তা করি মত প্রকাশের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়।
তিনি বলেন, যেহেতু নতুন একটা ফেনামেনা তৈরি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিস্তৃতি ঘটে এই জায়গায় এসেছে। কাজেই নতুনভাবে আমাদের ভেবে কর্মকৌশল নিতে হবে। কীভাবে অপপ্রচার ও গুজবকে আমরা জবাদিহিতার আওতায় আনতে পারি সেটির একটি কাঠামো দাঁড় করাতে পারি। কারণ দিন শেষে সব কিছু কিন্তু ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। যদি অপপ্রচার অবাধ ও স্বাধীনভাবে বিস্তৃতি লাভ করার সুযোগ পায়, তাহলে কিন্তু কোনকিছুই দিন শেষে গণতন্ত্রের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না, সেটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বলি আর যাই বলি। সেখানে আমাদের একটি কর্মকৌশল নিতে হবে আলাদা করে।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের পূর্ণাঙ্গ অঙ্গীকার আছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের অগ্রগতির স্বার্থে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমরা নিশ্চিত করেছি এবং করতে চাই। একইসঙ্গে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে অপব্যবহার করে কোনো গোষ্ঠী যদি অপপ্রচার বা মিথ্যাচার করে সেটি গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণ মানুষের জন্যও ক্ষতিকর। কারণ সাধারণ মানুষ কিন্তু এটা ডিজার্ভ করে না। তার জন্য এটা অবিচার হয়, আপনি যখন অসত্য বলে তাকে ধোঁকা দেন। এই অসত্য এবং অপপ্রচারকে কীভাবে জবাবদিহিতার আওতায় আনা যায় সেই বিষয়গুলো যাতে সঠিক তথ্যের অবাধ প্রবাহ আরও সুন্দরভাবে তৈরি করা যায় সে বিষয়গুলো নিয়ে আগামী দিনে কাজ করতে চাই।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অপপ্রচার ও গুজব জবাবদিহির আওতায় আনা হবে”-তথ্য প্রতিমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৮:২৩:২০ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৪

অপপ্রচার ও গুজবকে জবাবদিহিতার আওতা য় নিয়ে আসতে একটি কাঠামো দাঁড় করানোর কথা জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে যারা অপপ্রচার চালায়, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর রোববার সচিবালয়ে আসেন প্রতিমন্ত্রী আরাফাত। এরপর তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অপপ্রচার হয় বা হচ্ছে। অনেক সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মূলধারার গণমাধ্যমের লোগো ব্যবহার করেও অপপ্রচার হয় এটা আমরা সবাই জানি। সমস্যা যেটি হয় এই অপপ্রচার রোধ করতে আমরা যেটি চিন্তা করি মত প্রকাশের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়।
তিনি বলেন, যেহেতু নতুন একটা ফেনামেনা তৈরি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিস্তৃতি ঘটে এই জায়গায় এসেছে। কাজেই নতুনভাবে আমাদের ভেবে কর্মকৌশল নিতে হবে। কীভাবে অপপ্রচার ও গুজবকে আমরা জবাদিহিতার আওতায় আনতে পারি সেটির একটি কাঠামো দাঁড় করাতে পারি। কারণ দিন শেষে সব কিছু কিন্তু ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। যদি অপপ্রচার অবাধ ও স্বাধীনভাবে বিস্তৃতি লাভ করার সুযোগ পায়, তাহলে কিন্তু কোনকিছুই দিন শেষে গণতন্ত্রের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না, সেটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বলি আর যাই বলি। সেখানে আমাদের একটি কর্মকৌশল নিতে হবে আলাদা করে।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের পূর্ণাঙ্গ অঙ্গীকার আছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের অগ্রগতির স্বার্থে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমরা নিশ্চিত করেছি এবং করতে চাই। একইসঙ্গে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে অপব্যবহার করে কোনো গোষ্ঠী যদি অপপ্রচার বা মিথ্যাচার করে সেটি গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণ মানুষের জন্যও ক্ষতিকর। কারণ সাধারণ মানুষ কিন্তু এটা ডিজার্ভ করে না। তার জন্য এটা অবিচার হয়, আপনি যখন অসত্য বলে তাকে ধোঁকা দেন। এই অসত্য এবং অপপ্রচারকে কীভাবে জবাবদিহিতার আওতায় আনা যায় সেই বিষয়গুলো যাতে সঠিক তথ্যের অবাধ প্রবাহ আরও সুন্দরভাবে তৈরি করা যায় সে বিষয়গুলো নিয়ে আগামী দিনে কাজ করতে চাই।