ঢাকা ০৮:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
দেড় বছরে ঠাকুরগাঁয়ে গ্রাম আদালতে ২ হাজারেরও বেশি মামলা নিষ্পত্তি হাসিনার আদালত অবমাননার মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ আরও এক সেশন শ্রীলংকার, চাপে পড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারে অধিদপ্তরের কঠোর নজরদারি ইরানের আরাক পরমাণু কেন্দ্রে হামলা চালাল ইসরাইল কোস্ট গার্ডের উদ্যোগে তারুন্যের উৎসব ২০২৫” শীর্ষক মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন এম.সাইফুর রহমান ডিগ্রি কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী সংবর্ধনা দুর্নীতি অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচার সাবেক সেনা ও বিমান বাহিনীর প্রধানসহ সাবেক ১০ জেনারেলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান-তদন্ত করছে দুদক ভিআইপি ফ্লাইটের জন্য ১ ঘণ্টা অপারেশন বন্ধের নিষেধাজ্ঞা বাতিল যারা এনসিসি গঠনের বিপক্ষে তারা ফ্যাসিবাদী কাঠামোয় থাকতে চায়: নাহিদ

অপপ্রচার ও গুজব জবাবদিহির আওতায় আনা হবে”-তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এম.হাসান ইমাম বাচ্চু নিজস্ব সংবাদদাতা
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২৮৬ ১৫০.০০০ বার পাঠক

অপপ্রচার ও গুজবকে জবাবদিহিতার আওতা য় নিয়ে আসতে একটি কাঠামো দাঁড় করানোর কথা জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে যারা অপপ্রচার চালায়, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর রোববার সচিবালয়ে আসেন প্রতিমন্ত্রী আরাফাত। এরপর তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অপপ্রচার হয় বা হচ্ছে। অনেক সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মূলধারার গণমাধ্যমের লোগো ব্যবহার করেও অপপ্রচার হয় এটা আমরা সবাই জানি। সমস্যা যেটি হয় এই অপপ্রচার রোধ করতে আমরা যেটি চিন্তা করি মত প্রকাশের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়।
তিনি বলেন, যেহেতু নতুন একটা ফেনামেনা তৈরি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিস্তৃতি ঘটে এই জায়গায় এসেছে। কাজেই নতুনভাবে আমাদের ভেবে কর্মকৌশল নিতে হবে। কীভাবে অপপ্রচার ও গুজবকে আমরা জবাদিহিতার আওতায় আনতে পারি সেটির একটি কাঠামো দাঁড় করাতে পারি। কারণ দিন শেষে সব কিছু কিন্তু ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। যদি অপপ্রচার অবাধ ও স্বাধীনভাবে বিস্তৃতি লাভ করার সুযোগ পায়, তাহলে কিন্তু কোনকিছুই দিন শেষে গণতন্ত্রের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না, সেটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বলি আর যাই বলি। সেখানে আমাদের একটি কর্মকৌশল নিতে হবে আলাদা করে।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের পূর্ণাঙ্গ অঙ্গীকার আছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের অগ্রগতির স্বার্থে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমরা নিশ্চিত করেছি এবং করতে চাই। একইসঙ্গে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে অপব্যবহার করে কোনো গোষ্ঠী যদি অপপ্রচার বা মিথ্যাচার করে সেটি গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণ মানুষের জন্যও ক্ষতিকর। কারণ সাধারণ মানুষ কিন্তু এটা ডিজার্ভ করে না। তার জন্য এটা অবিচার হয়, আপনি যখন অসত্য বলে তাকে ধোঁকা দেন। এই অসত্য এবং অপপ্রচারকে কীভাবে জবাবদিহিতার আওতায় আনা যায় সেই বিষয়গুলো যাতে সঠিক তথ্যের অবাধ প্রবাহ আরও সুন্দরভাবে তৈরি করা যায় সে বিষয়গুলো নিয়ে আগামী দিনে কাজ করতে চাই।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অপপ্রচার ও গুজব জবাবদিহির আওতায় আনা হবে”-তথ্য প্রতিমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৮:২৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

অপপ্রচার ও গুজবকে জবাবদিহিতার আওতা য় নিয়ে আসতে একটি কাঠামো দাঁড় করানোর কথা জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন মাধ্যমে যারা অপপ্রচার চালায়, তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা হবে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের নতুন মন্ত্রিসভায় তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ার পর রোববার সচিবালয়ে আসেন প্রতিমন্ত্রী আরাফাত। এরপর তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অপপ্রচার হয় বা হচ্ছে। অনেক সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মূলধারার গণমাধ্যমের লোগো ব্যবহার করেও অপপ্রচার হয় এটা আমরা সবাই জানি। সমস্যা যেটি হয় এই অপপ্রচার রোধ করতে আমরা যেটি চিন্তা করি মত প্রকাশের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেন বাধাগ্রস্ত না হয়।
তিনি বলেন, যেহেতু নতুন একটা ফেনামেনা তৈরি হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিস্তৃতি ঘটে এই জায়গায় এসেছে। কাজেই নতুনভাবে আমাদের ভেবে কর্মকৌশল নিতে হবে। কীভাবে অপপ্রচার ও গুজবকে আমরা জবাদিহিতার আওতায় আনতে পারি সেটির একটি কাঠামো দাঁড় করাতে পারি। কারণ দিন শেষে সব কিছু কিন্তু ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। যদি অপপ্রচার অবাধ ও স্বাধীনভাবে বিস্তৃতি লাভ করার সুযোগ পায়, তাহলে কিন্তু কোনকিছুই দিন শেষে গণতন্ত্রের জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে না, সেটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বলি আর যাই বলি। সেখানে আমাদের একটি কর্মকৌশল নিতে হবে আলাদা করে।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের পূর্ণাঙ্গ অঙ্গীকার আছে। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের অগ্রগতির স্বার্থে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমরা নিশ্চিত করেছি এবং করতে চাই। একইসঙ্গে তথ্যের অবাধ প্রবাহ, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে অপব্যবহার করে কোনো গোষ্ঠী যদি অপপ্রচার বা মিথ্যাচার করে সেটি গণতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণ মানুষের জন্যও ক্ষতিকর। কারণ সাধারণ মানুষ কিন্তু এটা ডিজার্ভ করে না। তার জন্য এটা অবিচার হয়, আপনি যখন অসত্য বলে তাকে ধোঁকা দেন। এই অসত্য এবং অপপ্রচারকে কীভাবে জবাবদিহিতার আওতায় আনা যায় সেই বিষয়গুলো যাতে সঠিক তথ্যের অবাধ প্রবাহ আরও সুন্দরভাবে তৈরি করা যায় সে বিষয়গুলো নিয়ে আগামী দিনে কাজ করতে চাই।