ঢাকা ১২:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে. ড. রেজাউল করিম মঠবাড়ীয়া আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ইং ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন

রুহিয়ায় বোতল দিয়ে বাড়ি তৈরি, দেখতে জনতার ভীর

মো.লায়ন ইসলাম রুহিয়া প্রতিনিধি (ঠাকুরগাঁও) 
  • আপডেট টাইম : ০৪:৪৬:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৯৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

ঠাকুরগাঁও: রুহিয়ায় প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে বাড়ির নির্মান কাজ দেখতে উৎসুক জনতার ভীর জমেছে। বাড়িটি নির্মান হচ্ছে রুহিয়া থানাধীন ২১নং ঢোলার হাট ইউনিয়নের ছুট খড়িবাড়ী গ্রামের পাকা রাস্তা সংলগ্ন এলাকায়।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই গ্রামের সম্ভূরাম বর্মনের ছেলে সওদাগর বর্মন এর একটি ঘর ইটের পরিবর্তে প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি করছে। এতে সর্বসাকুল্যে একটি রুমের খরচ পড়বে ৪০ হাজার টাকা যেটি ইট দিয়ে তৈরি করতে লাগতো ৭৫ হাজার টাকা। এছাড়াও ওই ঘরটি পরিবেশ বান্ধব হবে বলে পরিবেশবিদ দের ধারণা।

রুহিয়ায় এই প্রথম প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে কারুকার্য খচিত একটি বাড়ি তৈরি হচ্ছে এটি জেনে ঠাকুরগাঁও এর বিভিন্ন এলাকা থেকে সাধারণ জনতা ও সংবাদ কর্মীদের ওই বাড়িতে ভীর জমাতে দেখা যাচ্ছে।

বাড়ির মালিক সওদাগর বলেন, ইউটিউবে প্লাস্টিকের বোতলের ঘর দেখে আমি অভিভূত হয়েছি। সেই থেকে আমার স্বপ্ন আমিও বোতল দিয়ে একটি ঘর তৈরি করবো। তাই মিস্ত্রিকে দিয়ে উক্ত ঘরটি তৈরি করছি। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে এক নজর দেখে যাচ্ছে এবং আমার কাছ থেকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে জেনে নিচ্ছে।

রুহিয়ার মিডিয়া কর্মী কুদরত ও মোস্তাফিজুর রহমান আকাশ এর সাথে ওই বাড়িতে দেখা হলে তারা জানান, এটি একটি গুড আইডিয়া, একদিকে খরচ কম অন্যদিকে পরিবেশ বান্ধব। তাই কাজটি দেখেতে এবং মিডিয়া কাভারেজ দিতে আমরা এসেছি।

প্রতিবেশি কংগ্রেস ও প্রফুল্ল মাস্টার বলেন, ঢোলার হাট এলকায় ইটের পরিবর্তে প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে ঘর তৈরি করে সওদাগর একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।

ঢোলার হাট টেকনিক্যাল অ্যান্ড বি এম কলেজের অধ্যক্ষ নিরঞ্জন রায় চৌধুরী বলেন, ইটের পরিবর্তে প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে সওদাগর নামে একজন লোক ঘর তৈরি করছে এটি লোকমুখে শুনেছি ভাবছি দুই এক দিনের মধ্যে সেখানে গিয়ে দেখে আসব।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রুহিয়ায় বোতল দিয়ে বাড়ি তৈরি, দেখতে জনতার ভীর

আপডেট টাইম : ০৪:৪৬:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩

ঠাকুরগাঁও: রুহিয়ায় প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে বাড়ির নির্মান কাজ দেখতে উৎসুক জনতার ভীর জমেছে। বাড়িটি নির্মান হচ্ছে রুহিয়া থানাধীন ২১নং ঢোলার হাট ইউনিয়নের ছুট খড়িবাড়ী গ্রামের পাকা রাস্তা সংলগ্ন এলাকায়।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই গ্রামের সম্ভূরাম বর্মনের ছেলে সওদাগর বর্মন এর একটি ঘর ইটের পরিবর্তে প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি করছে। এতে সর্বসাকুল্যে একটি রুমের খরচ পড়বে ৪০ হাজার টাকা যেটি ইট দিয়ে তৈরি করতে লাগতো ৭৫ হাজার টাকা। এছাড়াও ওই ঘরটি পরিবেশ বান্ধব হবে বলে পরিবেশবিদ দের ধারণা।

রুহিয়ায় এই প্রথম প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে কারুকার্য খচিত একটি বাড়ি তৈরি হচ্ছে এটি জেনে ঠাকুরগাঁও এর বিভিন্ন এলাকা থেকে সাধারণ জনতা ও সংবাদ কর্মীদের ওই বাড়িতে ভীর জমাতে দেখা যাচ্ছে।

বাড়ির মালিক সওদাগর বলেন, ইউটিউবে প্লাস্টিকের বোতলের ঘর দেখে আমি অভিভূত হয়েছি। সেই থেকে আমার স্বপ্ন আমিও বোতল দিয়ে একটি ঘর তৈরি করবো। তাই মিস্ত্রিকে দিয়ে উক্ত ঘরটি তৈরি করছি। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে এক নজর দেখে যাচ্ছে এবং আমার কাছ থেকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে জেনে নিচ্ছে।

রুহিয়ার মিডিয়া কর্মী কুদরত ও মোস্তাফিজুর রহমান আকাশ এর সাথে ওই বাড়িতে দেখা হলে তারা জানান, এটি একটি গুড আইডিয়া, একদিকে খরচ কম অন্যদিকে পরিবেশ বান্ধব। তাই কাজটি দেখেতে এবং মিডিয়া কাভারেজ দিতে আমরা এসেছি।

প্রতিবেশি কংগ্রেস ও প্রফুল্ল মাস্টার বলেন, ঢোলার হাট এলকায় ইটের পরিবর্তে প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে ঘর তৈরি করে সওদাগর একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।

ঢোলার হাট টেকনিক্যাল অ্যান্ড বি এম কলেজের অধ্যক্ষ নিরঞ্জন রায় চৌধুরী বলেন, ইটের পরিবর্তে প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে সওদাগর নামে একজন লোক ঘর তৈরি করছে এটি লোকমুখে শুনেছি ভাবছি দুই এক দিনের মধ্যে সেখানে গিয়ে দেখে আসব।