ঢাকা ০৭:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

জিয়া যে খুনি সেটা প্রমাণ করে অনেকেই অনেক তথ্য দিয়েছেন’ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, বিষয়টিতে বোঝার ভুল আছে। যেদিন আমরা এ বিষয়ে সভা করি সেদিন কিছু লোকের খেতাব বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে। এরা হচ্ছে আত্মস্বীকৃত খুনি, আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত এমন ব্যক্তি। সেই পর্যায়ে আলোচনা হয়েছিল যে বঙ্গবন্ধুর খুনির সঙ্গে জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন। অনেকেই অনেক উদাহরণ দিয়েছেন। তিনি যে খুনি সেটা প্রমাণ করে অনেকেই অনেক তথ্য দিয়েছেন।

আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ দিবস উপলক্ষে ৭ই মার্চ থেকে ১৯ মার্চ ১৯৭১ প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, এ পর্যায়ে আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছি। দুই মাসের মধ্যে তারা যে দালিলিক প্রমাণ, কবে কত তারিখে কে কি করেছে এসব প্রমাণ দাখিল করতে হবে। তারপর রিপোর্ট পাওয়ার পর কমিটিতে আলোচনা হবে। চুলচেরা আলোচনা করে পরবর্তীকালে বলতে হবে। কেউ কেউ লিখেছে পত্রিকায় এটা বাতিলের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে, কেউ কেউ বলেছে কমিটি করা হয়েছে। আমি চেষ্টা করেছি মিডিয়ায় বিষয়টা পরিষ্কার করতে। আমরা খেতাব বাতিল করি নাই, বাতিল করার জন্য সিদ্ধান্ত হয়েছিল। সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে তদন্ত কমিটি করে তার রিপোর্ট পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্লেষণ করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। সিদ্ধান্ত হয়েছে তিনি কবে কোথায় কিভাবে খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন সেটা খুঁজে বের করার। এটা বের করার পর আমরা জাতির সামনে পেশ করবো।

অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

মোংলায় ডে বোট অপারেটর প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

জিয়া যে খুনি সেটা প্রমাণ করে অনেকেই অনেক তথ্য দিয়েছেন’ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:১৩:৪১ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৬ মার্চ ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, বিষয়টিতে বোঝার ভুল আছে। যেদিন আমরা এ বিষয়ে সভা করি সেদিন কিছু লোকের খেতাব বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে। এরা হচ্ছে আত্মস্বীকৃত খুনি, আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত এমন ব্যক্তি। সেই পর্যায়ে আলোচনা হয়েছিল যে বঙ্গবন্ধুর খুনির সঙ্গে জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন। অনেকেই অনেক উদাহরণ দিয়েছেন। তিনি যে খুনি সেটা প্রমাণ করে অনেকেই অনেক তথ্য দিয়েছেন।

আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ দিবস উপলক্ষে ৭ই মার্চ থেকে ১৯ মার্চ ১৯৭১ প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, এ পর্যায়ে আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছি। দুই মাসের মধ্যে তারা যে দালিলিক প্রমাণ, কবে কত তারিখে কে কি করেছে এসব প্রমাণ দাখিল করতে হবে। তারপর রিপোর্ট পাওয়ার পর কমিটিতে আলোচনা হবে। চুলচেরা আলোচনা করে পরবর্তীকালে বলতে হবে। কেউ কেউ লিখেছে পত্রিকায় এটা বাতিলের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে, কেউ কেউ বলেছে কমিটি করা হয়েছে। আমি চেষ্টা করেছি মিডিয়ায় বিষয়টা পরিষ্কার করতে। আমরা খেতাব বাতিল করি নাই, বাতিল করার জন্য সিদ্ধান্ত হয়েছিল। সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে তদন্ত কমিটি করে তার রিপোর্ট পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্লেষণ করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। সিদ্ধান্ত হয়েছে তিনি কবে কোথায় কিভাবে খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন সেটা খুঁজে বের করার। এটা বের করার পর আমরা জাতির সামনে পেশ করবো।

অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ।