ঢাকা ০১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
কোনাবাড়িতে বিএনপি’র দু’গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া: আতঙ্কে ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ৩৬ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মায়ের সন্ধান পেল সাংবাদিক আশিকুর রহমান জামাল শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন মোংলা পৌর শাখার উদ্যোগে মোংলা আইডিয়াল ক্যাডেট মাদ্রাসায় দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত আওয়ামী সরকারের উৎখাতের কারণ উঠে এলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে পবিপ্রবি থেকে মুছে গেলো শেখ পরিবারের নাম দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ আবু হাসান বুকে ব্যথা দোয়ার দরখাস্ত সড়ক দুর্ঘটনা, নাকি দুর্বৃত্তের হাতে গুরুতর আহত সাংবাদিক রেজা ? ইয়াবার টাকার দ্বন্ধে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারীসহ আহত শতাধিক অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে আমরা এখন বেশি শক্তিশালী: প্রধান উপদেষ্টা ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে না পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা

নিজস্ব প্রতিবেদ
  • আপডেট টাইম : ১০:২০:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৪১৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

রোহিঙ্গা গণহত্যার নীলনকশা তৈরি হয় ১৯৬৬ সালে

সংবাদপত্রের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ফ্রি বার্মা কোয়ালিশনের প্রতিষ্ঠাতা মং জার্নি

ছয় বছর আগে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ ও শিশু যখন তাদের জন্মভূমি মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়, তখন বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে গিয়েছিল সেই দেশটির শাসকদের নৃশংসতা দেখে। একটি জনগোষ্ঠীকে বিতাড়ন করার জন্য তারা গণহত্যার পাশাপাশি ঘরবাড়ি–দোকানপাট সব পুড়িয়ে দেয়। ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণ চালায়। রক্ষায় পায়নি নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই।

প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দিয়েছিল এবং আশা করা গিয়েছিল কিছুদিন পরই তারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারবে। এর আগ থেকে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গার অবস্থান বাংলাদেশে।

২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল—এই ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো যায়নি। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা পুরো দেশের কর্তৃত্ব তাদের হাতে নিয়েছে, গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তাঁকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে হয়েছিল।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে না পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা

আপডেট টাইম : ১০:২০:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৩

রোহিঙ্গা গণহত্যার নীলনকশা তৈরি হয় ১৯৬৬ সালে

সংবাদপত্রের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ফ্রি বার্মা কোয়ালিশনের প্রতিষ্ঠাতা মং জার্নি

ছয় বছর আগে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ ও শিশু যখন তাদের জন্মভূমি মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়, তখন বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে গিয়েছিল সেই দেশটির শাসকদের নৃশংসতা দেখে। একটি জনগোষ্ঠীকে বিতাড়ন করার জন্য তারা গণহত্যার পাশাপাশি ঘরবাড়ি–দোকানপাট সব পুড়িয়ে দেয়। ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণ চালায়। রক্ষায় পায়নি নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই।

প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দিয়েছিল এবং আশা করা গিয়েছিল কিছুদিন পরই তারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারবে। এর আগ থেকে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গার অবস্থান বাংলাদেশে।

২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল—এই ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো যায়নি। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা পুরো দেশের কর্তৃত্ব তাদের হাতে নিয়েছে, গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তাঁকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে হয়েছিল।