ঢাকা ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
অন্যান্য দেশে রপ্তানির জন্য বাংলাদেশকে প্ল্যাটফর্ম হিসেবে চায় চীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ জাতীয় সমাজ কল্যাণ পরিষদ হতে প্রাপ্ত ২৯ জন কে অনুদানের অর্থ সহায়তার চেক বিতরণ কার্যক্রম গাজীপুরের পূবাইলে ঈদ বোনাসকে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ী ও সাংবাদিক ধস্তা ধস্তি রাজনৈতিক ভুয়া হয়রানিমূলক আরও ৬৬৮২ মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ ইশরাককে মেয়র ঘোষণা, গেজেট নিয়ে যা বলছে নির্বাচন কমিশন সরকার ঘটনাটা কি বাপের বাড়ি মোয়া নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ফুলবাড়ীতে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত ধানমন্ডিতে র‌্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৬ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ জাতীয় সমাজ কল্যাণ পরিষদ হতে প্রাপ্ত ২৯ জন কে অনুদানের অর্থ সহায়তার চেক বিতরণ কার্যক্রম ঈদ যাত্রায় বকশিশের নামে ৮৩২ কোটি টাকা বাড়তি ভাড়া আদায় জি কে শামীমের সাড়ে ৫ বছরের কারাদণ্ড, খালাস মা

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে না পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা

নিজস্ব প্রতিবেদ
  • আপডেট টাইম : ১০:২০:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৪২৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

রোহিঙ্গা গণহত্যার নীলনকশা তৈরি হয় ১৯৬৬ সালে

সংবাদপত্রের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ফ্রি বার্মা কোয়ালিশনের প্রতিষ্ঠাতা মং জার্নি

ছয় বছর আগে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ ও শিশু যখন তাদের জন্মভূমি মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়, তখন বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে গিয়েছিল সেই দেশটির শাসকদের নৃশংসতা দেখে। একটি জনগোষ্ঠীকে বিতাড়ন করার জন্য তারা গণহত্যার পাশাপাশি ঘরবাড়ি–দোকানপাট সব পুড়িয়ে দেয়। ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণ চালায়। রক্ষায় পায়নি নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই।

প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দিয়েছিল এবং আশা করা গিয়েছিল কিছুদিন পরই তারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারবে। এর আগ থেকে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গার অবস্থান বাংলাদেশে।

২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল—এই ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো যায়নি। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা পুরো দেশের কর্তৃত্ব তাদের হাতে নিয়েছে, গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তাঁকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে হয়েছিল।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে না পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা

আপডেট টাইম : ১০:২০:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৩

রোহিঙ্গা গণহত্যার নীলনকশা তৈরি হয় ১৯৬৬ সালে

সংবাদপত্রের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ফ্রি বার্মা কোয়ালিশনের প্রতিষ্ঠাতা মং জার্নি

ছয় বছর আগে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ ও শিশু যখন তাদের জন্মভূমি মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়, তখন বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে গিয়েছিল সেই দেশটির শাসকদের নৃশংসতা দেখে। একটি জনগোষ্ঠীকে বিতাড়ন করার জন্য তারা গণহত্যার পাশাপাশি ঘরবাড়ি–দোকানপাট সব পুড়িয়ে দেয়। ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণ চালায়। রক্ষায় পায়নি নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই।

প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দিয়েছিল এবং আশা করা গিয়েছিল কিছুদিন পরই তারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারবে। এর আগ থেকে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গার অবস্থান বাংলাদেশে।

২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল—এই ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো যায়নি। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা পুরো দেশের কর্তৃত্ব তাদের হাতে নিয়েছে, গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তাঁকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে হয়েছিল।