ঢাকা ০৭:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভৈরবে বড় ভাইয়ের মৃত্যুর খবর শোনে, অসুস্থ হয়ে ছোট ভাইয়ের মৃত্যু মা আমেনা বালিকা কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের বছরের প্রথম সবক প্রদান করা হয়েছে শুক্রবার ১৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না ঢাকার যেসব এলাকায় বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়াতে চায় না ভারত কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ১১ বছরের এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ করে ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্ব খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের সঙ্গে কী কথা হয়েছিল, জানালেন জামায়াত আমির বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব হরিরামপুর সেচ্ছাসেবক টিম এর উদ্যোগে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পিএসএলে ‘সিংহাসন’ হারালেন রিশাদ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে না পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা

নিজস্ব প্রতিবেদ
  • আপডেট টাইম : ১০:২০:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৪৪২ ৫০০০.০ বার পাঠক

রোহিঙ্গা গণহত্যার নীলনকশা তৈরি হয় ১৯৬৬ সালে

সংবাদপত্রের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ফ্রি বার্মা কোয়ালিশনের প্রতিষ্ঠাতা মং জার্নি

ছয় বছর আগে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ ও শিশু যখন তাদের জন্মভূমি মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়, তখন বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে গিয়েছিল সেই দেশটির শাসকদের নৃশংসতা দেখে। একটি জনগোষ্ঠীকে বিতাড়ন করার জন্য তারা গণহত্যার পাশাপাশি ঘরবাড়ি–দোকানপাট সব পুড়িয়ে দেয়। ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণ চালায়। রক্ষায় পায়নি নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই।

প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দিয়েছিল এবং আশা করা গিয়েছিল কিছুদিন পরই তারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারবে। এর আগ থেকে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গার অবস্থান বাংলাদেশে।

২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল—এই ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো যায়নি। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা পুরো দেশের কর্তৃত্ব তাদের হাতে নিয়েছে, গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তাঁকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে হয়েছিল।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে না পারা সরকারের কূটনৈতিক ব্যর্থতা

আপডেট টাইম : ১০:২০:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৩

রোহিঙ্গা গণহত্যার নীলনকশা তৈরি হয় ১৯৬৬ সালে

সংবাদপত্রের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ফ্রি বার্মা কোয়ালিশনের প্রতিষ্ঠাতা মং জার্নি

ছয় বছর আগে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা নারী–পুরুষ ও শিশু যখন তাদের জন্মভূমি মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়, তখন বিশ্ববাসী হতবাক হয়ে গিয়েছিল সেই দেশটির শাসকদের নৃশংসতা দেখে। একটি জনগোষ্ঠীকে বিতাড়ন করার জন্য তারা গণহত্যার পাশাপাশি ঘরবাড়ি–দোকানপাট সব পুড়িয়ে দেয়। ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণ চালায়। রক্ষায় পায়নি নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই।

প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দিয়েছিল এবং আশা করা গিয়েছিল কিছুদিন পরই তারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে পারবে। এর আগ থেকে আরও কয়েক লাখ রোহিঙ্গার অবস্থান বাংলাদেশে।

২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল—এই ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো যায়নি। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা পুরো দেশের কর্তৃত্ব তাদের হাতে নিয়েছে, গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে ক্ষমতাচ্যুত করে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও তাঁকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগি করতে হয়েছিল।